প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হলে দেশে 'কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ' হতে পারে বলে গভীর আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই মন্তব্য করেন। আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব (Proportional Representation-PR) পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আলোচনাকে 'অবান্তর' ও 'বিভ্রান্তিকর' আখ্যা দেন রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, বিশ্বের অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশ, যেমন ব্রিটেন বা আমেরিকা, যেখানে সরাসরি প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার পদ্ধতি চালু আছে। সেখানে আমাদের এখানে কী এমন ঘটনা ঘটলো যে, পিআরই হচ্ছে উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের মডেল? এটা আমার মনে হয়, অবান্তর কথা তারা (জামায়াতে ইসলামী) বলছেন। এটা বলে একটা বিভ্রান্তি তৈরি করছেন অথবা তাদের অন্য কোনো মাস্টার প্ল্যান আছে কিনা আমি জানি না, থাকলেও থাকতে পারে যে, নির্বাচন হওয়া না হওয়া নিয়ে।
তিনি আরও বলেন, উন্নত দেশগুলোতেই এই পদ্ধতিতে জনমতের সঠিক প্রতিফলন হয় না বলে বিতর্ক চলছে। জাপানসহ বিভিন্ন দেশে এটি পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। এমতাবস্থায় জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে হঠাৎ করে পিআর-এর কথা বলা জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করবে। তিনি জরিপের তথ্য তুলে ধরে বলেন, "অধিকাংশ মানুষের আনুপাতিক হারে ভোট পদ্ধতি সম্পর্কে কোনো ধারণা নাই এবং অনেকেই কনফিউজড অবস্থায় আছেন।"
'জুলাই সনদে' উল্লিখিত গণভোট প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, "এখন অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়, নির্বাচন ও গণভোটের তো একটা প্রস্তুতি আছে। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হয়, বহুবিধ কাজ থাকে।" তিনি রোজার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সীমা বিবেচনা করে বলেন, গণভোট আগে করে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এতে সংকট তৈরি হবে।
তিনি মত দেন, সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন এবং গণভোট একসাথে করা ছাড়া তো আর অন্য কোনো গত্যন্তর নেই।" একই দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়াই বাঞ্ছনীয় এবং সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে বলে তিনি মনে করেন।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, দেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা দিন দিন বাড়ছে। বিনিয়োগ শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। এর মূল কারণ, দেশে নির্বাচিত সরকার নেই।
তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন দ্রুত হওয়া জরুরি।" তার মতে, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরিত না হলে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে না এবং সার্বিক সংকট আরো ঘনীভূত হবে। কারণ নির্বাচিত সরকার থাকলে দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীরা আস্থাশীল হয় এবং বিনিয়োগ করেন, যা কর্মসংস্থান ও অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হলে দেশে 'কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ' হতে পারে বলে গভীর আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই মন্তব্য করেন। আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব (Proportional Representation-PR) পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আলোচনাকে 'অবান্তর' ও 'বিভ্রান্তিকর' আখ্যা দেন রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, বিশ্বের অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশ, যেমন ব্রিটেন বা আমেরিকা, যেখানে সরাসরি প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার পদ্ধতি চালু আছে। সেখানে আমাদের এখানে কী এমন ঘটনা ঘটলো যে, পিআরই হচ্ছে উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের মডেল? এটা আমার মনে হয়, অবান্তর কথা তারা (জামায়াতে ইসলামী) বলছেন। এটা বলে একটা বিভ্রান্তি তৈরি করছেন অথবা তাদের অন্য কোনো মাস্টার প্ল্যান আছে কিনা আমি জানি না, থাকলেও থাকতে পারে যে, নির্বাচন হওয়া না হওয়া নিয়ে।
তিনি আরও বলেন, উন্নত দেশগুলোতেই এই পদ্ধতিতে জনমতের সঠিক প্রতিফলন হয় না বলে বিতর্ক চলছে। জাপানসহ বিভিন্ন দেশে এটি পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। এমতাবস্থায় জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে হঠাৎ করে পিআর-এর কথা বলা জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করবে। তিনি জরিপের তথ্য তুলে ধরে বলেন, "অধিকাংশ মানুষের আনুপাতিক হারে ভোট পদ্ধতি সম্পর্কে কোনো ধারণা নাই এবং অনেকেই কনফিউজড অবস্থায় আছেন।"
'জুলাই সনদে' উল্লিখিত গণভোট প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, "এখন অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়, নির্বাচন ও গণভোটের তো একটা প্রস্তুতি আছে। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হয়, বহুবিধ কাজ থাকে।" তিনি রোজার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সীমা বিবেচনা করে বলেন, গণভোট আগে করে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এতে সংকট তৈরি হবে।
তিনি মত দেন, সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন এবং গণভোট একসাথে করা ছাড়া তো আর অন্য কোনো গত্যন্তর নেই।" একই দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়াই বাঞ্ছনীয় এবং সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে বলে তিনি মনে করেন।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, দেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা দিন দিন বাড়ছে। বিনিয়োগ শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। এর মূল কারণ, দেশে নির্বাচিত সরকার নেই।
তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন দ্রুত হওয়া জরুরি।" তার মতে, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরিত না হলে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে না এবং সার্বিক সংকট আরো ঘনীভূত হবে। কারণ নির্বাচিত সরকার থাকলে দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীরা আস্থাশীল হয় এবং বিনিয়োগ করেন, যা কর্মসংস্থান ও অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে।
দীর্ঘ ৩৬ বছরের ব্যবধানে প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ পাচ্ছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা। বিস্তারিত আসছে…
১১ ঘণ্টা আগেরাত পোহালেই সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা চলবে সেই ভোট গ্রহণ। এই ভোটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের জন্য ২৬ জন ও হল সংসদের জন্য ১৪ জনসহ মোট ৪০ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন চবি
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রশংসা করলেও সামগ্রিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন ইকবাল করিম ভূঁইয়া। বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশ পুনর্গঠন করার সুযোগ পেলেও বিভিন্ন মহলের স্বার্থের সংঘাতে শেষ পর্যন্ত পুরনো ব্যবস্থাই বহাল রয়েছে, কেবল বদলেছে সেই ব্যবস্থার সুবিধাভোগ
১ দিন আগেদুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ
১ দিন আগে