প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচনবিরোধীরা ভোটকেন্দ্রে অস্ত্র নিয়ে এলে, আগুন নিয়ে এলে হাত পুড়িয়ে দেওয়া হবে। যারা এই বাংলাকে পাকিস্তান-আফগানিস্তান বানাতে চান, তাদের এই বাংলাতে থাকতে দেওয়া হবে না।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের আয়োজিত জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
জনসভায় আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন।
সবাইকে ভোটকেন্দ্রে আসার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফেরদৌস ভাই জিতে যাবে, নাছিম ভাই জিতে যাবে ভেবে ঘরে থাকলে হবে না; ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিতে হবে। আমরা জানি ভোটকেন্দ্রে আসবে মানুষ। আর কেউ যদি ভোটকেন্দ্রে কোনো সমস্যার সৃষ্টি করতে চায়, নির্বাচনবিরোধীরা ভোটকেন্দ্রে অস্ত্র নিয়ে এলে, আগুন নিয়ে এলে হাত পুড়িয়ে দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, খেলা হবে, হবে খেলা? বিএনপি কোথায়? মাঠে আছে? কোথায় গেছে? পালিয়ে গেছে? খেলা থেকে বাদ, ফাউল করে লাল কার্ড খেয়েছে। লাল কার্ড খেয়ে ২৮ তারিখেই বাদ। ফাইনাল খেলা ৭ জানুয়ারি। খেলা হবে সাত তারিখে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এদের লাল কার্ড দেখিয়ে বের করে দিতে হবে। বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী, লুটতরাজ, দুর্নীতিবাজ ষড়যন্ত্রকারী। তাদের স্থান বাংলার মাটিতে হবে না। যারা আমার প্রিয় জন্মভূমি পাকিস্তান বানাতে চায়, আফগানিস্তান বানাতে চায়, তাদের স্থান বাংলার মাটিতে হবে না। খেলা হবে। জোরদার খেলা হবে। আগুনসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে খেলা হবে। লুটপাটের বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে, অবরোধের বিরুদ্ধে খেলা হবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনের নৌকার প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের নৌকার প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-১০ আসনের নৌকার প্রার্থী নায়ক ফেরদৌস, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নুর তাপস প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচনবিরোধীরা ভোটকেন্দ্রে অস্ত্র নিয়ে এলে, আগুন নিয়ে এলে হাত পুড়িয়ে দেওয়া হবে। যারা এই বাংলাকে পাকিস্তান-আফগানিস্তান বানাতে চান, তাদের এই বাংলাতে থাকতে দেওয়া হবে না।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের আয়োজিত জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
জনসভায় আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন।
সবাইকে ভোটকেন্দ্রে আসার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফেরদৌস ভাই জিতে যাবে, নাছিম ভাই জিতে যাবে ভেবে ঘরে থাকলে হবে না; ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিতে হবে। আমরা জানি ভোটকেন্দ্রে আসবে মানুষ। আর কেউ যদি ভোটকেন্দ্রে কোনো সমস্যার সৃষ্টি করতে চায়, নির্বাচনবিরোধীরা ভোটকেন্দ্রে অস্ত্র নিয়ে এলে, আগুন নিয়ে এলে হাত পুড়িয়ে দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, খেলা হবে, হবে খেলা? বিএনপি কোথায়? মাঠে আছে? কোথায় গেছে? পালিয়ে গেছে? খেলা থেকে বাদ, ফাউল করে লাল কার্ড খেয়েছে। লাল কার্ড খেয়ে ২৮ তারিখেই বাদ। ফাইনাল খেলা ৭ জানুয়ারি। খেলা হবে সাত তারিখে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এদের লাল কার্ড দেখিয়ে বের করে দিতে হবে। বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী, লুটতরাজ, দুর্নীতিবাজ ষড়যন্ত্রকারী। তাদের স্থান বাংলার মাটিতে হবে না। যারা আমার প্রিয় জন্মভূমি পাকিস্তান বানাতে চায়, আফগানিস্তান বানাতে চায়, তাদের স্থান বাংলার মাটিতে হবে না। খেলা হবে। জোরদার খেলা হবে। আগুনসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে খেলা হবে। লুটপাটের বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে, অবরোধের বিরুদ্ধে খেলা হবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনের নৌকার প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের নৌকার প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-১০ আসনের নৌকার প্রার্থী নায়ক ফেরদৌস, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নুর তাপস প্রমুখ।
সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
৭ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
৮ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
৯ ঘণ্টা আগেজিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
৯ ঘণ্টা আগে