প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের বিকল্প কোনো উপায় নেই। যারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছেন, তারা গণতন্ত্রকে বিশ্বাস করে না।
এবারের নির্বাচন জাতীয়-আন্তর্জাতিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে বদ্ধ পরিকর।
মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট জেলা প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
মোমেন বলেন, বিপুল সম্পদ থাকা সত্ত্বেও মধ্যপ্রাচ্য প্রক্সিযুদ্ধের কারণে ধ্বংসের মুখে। তাই ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে স্থিতিশীলতার জন্যও শেখ হাসিনা সরকারের দরকার আছে। আমরা এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত দেশ হিসেবে গড়তে চাই।
সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ ও বিবেক উল্লেখ করে মন্ত্রী সিলেটের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর ধীরগতির কারণ অনুসন্ধান করে প্রকাশের আহ্বান জানান।
হাওরাঞ্চলে নবায়নযোগ্য জ্বালানীর ব্যবহারের উপযোগিতা, ইপিজেড অঞ্চলে স্থানীয়দের বিনিয়োগে ও স্থলবন্দরগুলোতে আমদানি রপ্তানির সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জের বিষয়গেুলোও তুলে ধরতেও আহ্বান জানান তিনি।
সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসিনা বেগম চৌধুরী সভাপতিত্বে ও সহ-সাধারণ সম্পাদক রবি কিরণ সিংহ রাজেশের সঞ্চালনায় এ সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহ দিদার আলম চৌধুরী নবেল।
এ ছাড়া শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, সহসভাপতি আশফাক আহমদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও দৈনিক জনকণ্ঠের ব্যুরো চিফ সালাম মশরুর, সাবেক সভাপতি তাপস দাশ পুরকায়স্থ, সিনিয়র সহসভাপতি মো. মনিরুজ্জামান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দৈনিক যুগান্তরের ব্যুরো চিফ সংগ্রাম সিংহ, দৈনিক যুগভেরীর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক অপূর্ব শর্মা প্রমুখ।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফয়জুল আনোয়ার আলাওর, সাংগঠনিক সম্পাদক সালেহ আহমদ সেলিম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সৈয়দ এপতার হোসেন পিয়ার ও মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি প্রমুখ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের বিকল্প কোনো উপায় নেই। যারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছেন, তারা গণতন্ত্রকে বিশ্বাস করে না।
এবারের নির্বাচন জাতীয়-আন্তর্জাতিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে বদ্ধ পরিকর।
মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট জেলা প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
মোমেন বলেন, বিপুল সম্পদ থাকা সত্ত্বেও মধ্যপ্রাচ্য প্রক্সিযুদ্ধের কারণে ধ্বংসের মুখে। তাই ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে স্থিতিশীলতার জন্যও শেখ হাসিনা সরকারের দরকার আছে। আমরা এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত দেশ হিসেবে গড়তে চাই।
সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ ও বিবেক উল্লেখ করে মন্ত্রী সিলেটের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর ধীরগতির কারণ অনুসন্ধান করে প্রকাশের আহ্বান জানান।
হাওরাঞ্চলে নবায়নযোগ্য জ্বালানীর ব্যবহারের উপযোগিতা, ইপিজেড অঞ্চলে স্থানীয়দের বিনিয়োগে ও স্থলবন্দরগুলোতে আমদানি রপ্তানির সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জের বিষয়গেুলোও তুলে ধরতেও আহ্বান জানান তিনি।
সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসিনা বেগম চৌধুরী সভাপতিত্বে ও সহ-সাধারণ সম্পাদক রবি কিরণ সিংহ রাজেশের সঞ্চালনায় এ সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহ দিদার আলম চৌধুরী নবেল।
এ ছাড়া শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, সহসভাপতি আশফাক আহমদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও দৈনিক জনকণ্ঠের ব্যুরো চিফ সালাম মশরুর, সাবেক সভাপতি তাপস দাশ পুরকায়স্থ, সিনিয়র সহসভাপতি মো. মনিরুজ্জামান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দৈনিক যুগান্তরের ব্যুরো চিফ সংগ্রাম সিংহ, দৈনিক যুগভেরীর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক অপূর্ব শর্মা প্রমুখ।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফয়জুল আনোয়ার আলাওর, সাংগঠনিক সম্পাদক সালেহ আহমদ সেলিম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সৈয়দ এপতার হোসেন পিয়ার ও মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি প্রমুখ।
তিনটি হলেই সহসভাপতি (ভিপি) পদে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থীরা। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে একটি হলে ছাত্রদল, একটি হলে বামপন্থি বিভিন্ন সংগঠনের জোট এবং আরেকটি হলে শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। তিন হলের ফল মিলিয়ে ভিপি পদে ছাত্রদল ও জিএস পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’ থেকে হাসপাতালের পথে রওয়ানা দেন খালেদা জিয়া। দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনি সেখানে পৌঁছান।
১২ ঘণ্টা আগেআগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের কথা থাকলেও এতদিন ধরে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে আসা সব রাজনৈতিক দল এতে আসলেই সই করবে কি না, বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত পর্যন্ত তা নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
১৩ ঘণ্টা আগেসনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
১৬ ঘণ্টা আগে