প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ নস্যাতে চক্রান্ত চলছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-৬ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। তিনি বলেছেন, ভোট যাতে সুষ্ঠুভাবে না হয় এবং ভোটের পরিবেশকে নস্যাতে বিএনপি অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা শান্তিপূর্ণভাবে মানুষের মতামত ব্যক্ত করার যে প্রচেষ্টা সেদিকে না গিয়ে বাস-ট্রেনে আগুন দিচ্ছে। মানুষ হত্যা করছে। এই অপরাজনীতি তরুণ প্রজন্ম গ্রহণ করে না।
বৃহস্পতিবার দুপুরে পুরান ঢাকার রায়সাহেব বাজার মোড়ে নির্বাচনী গণসংযোগ চলাকালে এক পথসভায় এসব কথা বলেন মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। পথসভায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং মহিলা আওয়ামী লীগসহ অঙ্গসংগঠনের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পথসভায় নৌকা প্রতীকে ভোট চেয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কর্মমুখী, তারা নিজেদের জীবন-জীবিকা পরিচলানা করার জন্য কর্মব্যস্ত জীবনযাপন করেন। বিএনপির এই অপরাজনীতি তাঁরা প্রত্যাখ্যান করেছে। আগামী ৭ জানুয়ারি ব্যালট বিপ্লবের মধ্য দিয়ে এই অপরাজনীতির চির অবসান এই পুরান ঢাকা থেকে হবে ইনশাআল্লাহ। আর যাতে কোনো দুর্বৃত্ত মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে সেজন্য নৌকার ব্যাপক বিজয়ের মধ্য দিয়ে আমাদের অগ্রযাত্রা আমরা অব্যাহত রাখবো।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সাঈদ খোকন বলেন, আমার নির্বাচনী আসনের প্রতিটি বাড়িতে প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা ও আমার সালাম পৌঁছে দিবেন। আমার প্রয়াত বাবা মেয়র মোহাম্মদ হানিফ নেত্রীর নির্দেশে যে উন্নয়ন করেছেন, আমি মেয়র থাকার সময় নেত্রীর নির্দেশে অনেক উন্নয়ন করেছি এবং এই এলাকার মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম। এসব কিছু ভোটারদের কাছে সুশৃঙ্খলভাবে তুলে ধরে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার জন্য আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থনা করবেন।
ঢাকা-৬ আসনে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী অনেকেই অচেনা-অজানা মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমাদের মতো মাঠের রাজনীতি থেকে উঠে আসা মানুষের কাছে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্ধীতায় দূর্বল বা ছোট বলে কোন কথা নেই। যতোক্ষণ পর্যন্ত বিজয় অর্জিত না হয় আমরা কোনো প্রার্থীকে দূর্বল বা ছোট করে দেখবো না। এই এলাকা থেকে নৌকার বিজয় উপহার এবং পঞ্চমবারের মতো নেত্রীকে প্রধানমন্ত্রী করার আগ পর্যন্ত আমাদের ভোটযুদ্ধের প্রচারণা এবং সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ নস্যাতে চক্রান্ত চলছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-৬ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। তিনি বলেছেন, ভোট যাতে সুষ্ঠুভাবে না হয় এবং ভোটের পরিবেশকে নস্যাতে বিএনপি অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা শান্তিপূর্ণভাবে মানুষের মতামত ব্যক্ত করার যে প্রচেষ্টা সেদিকে না গিয়ে বাস-ট্রেনে আগুন দিচ্ছে। মানুষ হত্যা করছে। এই অপরাজনীতি তরুণ প্রজন্ম গ্রহণ করে না।
বৃহস্পতিবার দুপুরে পুরান ঢাকার রায়সাহেব বাজার মোড়ে নির্বাচনী গণসংযোগ চলাকালে এক পথসভায় এসব কথা বলেন মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। পথসভায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং মহিলা আওয়ামী লীগসহ অঙ্গসংগঠনের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পথসভায় নৌকা প্রতীকে ভোট চেয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কর্মমুখী, তারা নিজেদের জীবন-জীবিকা পরিচলানা করার জন্য কর্মব্যস্ত জীবনযাপন করেন। বিএনপির এই অপরাজনীতি তাঁরা প্রত্যাখ্যান করেছে। আগামী ৭ জানুয়ারি ব্যালট বিপ্লবের মধ্য দিয়ে এই অপরাজনীতির চির অবসান এই পুরান ঢাকা থেকে হবে ইনশাআল্লাহ। আর যাতে কোনো দুর্বৃত্ত মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে সেজন্য নৌকার ব্যাপক বিজয়ের মধ্য দিয়ে আমাদের অগ্রযাত্রা আমরা অব্যাহত রাখবো।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সাঈদ খোকন বলেন, আমার নির্বাচনী আসনের প্রতিটি বাড়িতে প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা ও আমার সালাম পৌঁছে দিবেন। আমার প্রয়াত বাবা মেয়র মোহাম্মদ হানিফ নেত্রীর নির্দেশে যে উন্নয়ন করেছেন, আমি মেয়র থাকার সময় নেত্রীর নির্দেশে অনেক উন্নয়ন করেছি এবং এই এলাকার মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম। এসব কিছু ভোটারদের কাছে সুশৃঙ্খলভাবে তুলে ধরে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার জন্য আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থনা করবেন।
ঢাকা-৬ আসনে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী অনেকেই অচেনা-অজানা মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমাদের মতো মাঠের রাজনীতি থেকে উঠে আসা মানুষের কাছে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্ধীতায় দূর্বল বা ছোট বলে কোন কথা নেই। যতোক্ষণ পর্যন্ত বিজয় অর্জিত না হয় আমরা কোনো প্রার্থীকে দূর্বল বা ছোট করে দেখবো না। এই এলাকা থেকে নৌকার বিজয় উপহার এবং পঞ্চমবারের মতো নেত্রীকে প্রধানমন্ত্রী করার আগ পর্যন্ত আমাদের ভোটযুদ্ধের প্রচারণা এবং সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’ থেকে হাসপাতালের পথে রওয়ানা দেন খালেদা জিয়া। দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনি সেখানে পৌঁছান।
৯ ঘণ্টা আগেআগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের কথা থাকলেও এতদিন ধরে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে আসা সব রাজনৈতিক দল এতে আসলেই সই করবে কি না, বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত পর্যন্ত তা নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
১০ ঘণ্টা আগেসনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
১৩ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
১৩ ঘণ্টা আগে