প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সারা দেশে আর্ত-সামাজিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে একটা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে আসতে আমরা পেরেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো বিএনপি-জামায়াতের চরিত্রটা হচ্ছে দুর্নীতি করা আর মানুষ খুন করা। তারা অগ্নিসন্ত্রাস করে মানুষ হত্যা করে। এর থেকে জঘন্য কাজ আর কিছু হতে পারে না।
বুধবার বিকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবন থেকে ৫টি জেলা ও একটি উপজেলায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনি জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষকে বিএনপি-জামায়তের দুর্বিত্তপরাণতার জবাব দিতে হবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারেন না। কোনওরকম সংঘাত আমি চাই না। আমি চাই এই নির্বাচনে সত্যিকারভাবে একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। যা বাংলাদেশের গনতান্ত্রিক ইতিহাসে একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা সুগম হবে।
২০১৩-১৪ সালের মতো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াত আবার ‘ভয়াল রূপ’ নিয়ে হাজির হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস, ট্রেনে আগুন দিয়ে মা-শিশু পুরে কয়লা হয়ে গেছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে। শুধু তাই না, রেল লাইনের ফিসপ্লেট খুলেছে, বগি ফেলে দিয়ে এক্সিডেন্ট ঘটিয়ে মানুষ মারার ফাঁদ পাতে তারা। যাত্রীবাহি বাসে আগুন দেয়। চিফ জাস্টিসের বাড়িতে হালমা করেছে, জাজেস কোয়ার্টারে হামলা করেছে। সাংবাদিকদের পিটিয়েছে। পুলিশকে কীভাবে পিটিয়ে মেরেছে আপনারা দেখেছেন। এই ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ড তারা করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা নৌকায় ভোট দিয়ে, আওয়ামী লীগকে জয়যুক্ত করে এর জবাব দেবেন এবং উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রাখবেন সেটাই আমরা চাই। আজকে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের প্রার্থী আছে। সেইসঙ্গে আমরা আমাদের নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছি। আমাদেরই স্লোগান — আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দিবো। কাজেই আপনাদের পছন্দ মতো ভোট দেবেন৷ কিন্তু কোনো রকম গণ্ডগোল আমি চাই না।কোনওরকম যেন কোনও দুর্ঘটনা বা কোনো দ্বিধা-দ্বন্দ্ব যেন না থাকে। সহনশীলতা দেখাতে হবে। নির্বাচনে যার যার ভোট শান্তিমতো দেবে এবং সেই পরিবেশটা আমাদের রক্ষা করতে হবে।
এই নির্বাচনটা বাংলাদেশের জন্য একান্তভাবে জরুরি, সেটি মনে করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক রকম খেলা অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয়বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যারা নিষিদ্ধ করে দেয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যারা ধ্বংস করে— তারা দেশটাকেই ধ্বংস করবে। দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে। সেটি যেন করতে না পারে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, সেই লক্ষ্য নিয়ে অত্যান্ত শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ যার যার ভোটের অধিকার প্রয়োগ করবে, যার যার ইচ্ছে মতো ভোট দেবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারেন না। কোনো রকম সংঘাত আমি চাই না। আমি চাই এই নির্বাচনে সত্যিকারভাবে একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তার পছন্দ মতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে। যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা সুগম হবে।
সাত জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফল হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জনতার জয় হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, অত্যান্ত শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ যার যার ভোটের অধিকার প্রয়োগ করবে, যার যার ইচ্ছে মতো ভোট দেবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারেন না। কোনওরকম সংঘাত আমি চাই না। আমি চাই এই নির্বাচনে সত্যিকারভাবে একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তার পছন্দ মতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে। যা বাংলাদেশের গনতান্ত্রিক ইতিহাসে একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা সুগম হবে।
খালেদা জিয়া জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা জানতো জনগণ তাদের ভোট দেবে না, প্রত্যাখ্যান করবে। তখন তারা ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে ভোটার লিস্ট তৈরি করে, আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন গঠন করে এবং সেভাবে নির্বাচন করার প্রচেষ্টা নেয়। কিন্তু সেখানে তারা ব্যর্থ হয়। ঠিক ব্যর্থ হয়েছিল ১৯৯৬ সালে; ১৫ ফেব্রুয়ারি জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছিল খালেদা জিয়া। সে থাকতে পারেনি। কারণ জনগণের ভোট চুরি করলে জনগণ তা মেনে নেয় না। তাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়ার পতন হয়।
২০০১-০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি দেশকে দুর্নীতির আখড়া বানিয়েছিল মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার তখন একটা না— প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে, ওদিকে হাওয়া ভবন খুলে তারেক রহমন আরেকটা দুর্নীতির আখড়া গড়ে তোলে। ব্যবসা-বাণিজ্য সর্বক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করে। যার ফলে দেশে চরম অরাজকতা সৃষ্টি হয়। তাদের দুঃশাসনের কারণে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সারা দেশে আর্ত-সামাজিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে একটা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে আসতে আমরা পেরেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো বিএনপি-জামায়াতের চরিত্রটা হচ্ছে দুর্নীতি করা আর মানুষ খুন করা। তারা অগ্নিসন্ত্রাস করে মানুষ হত্যা করে। এর থেকে জঘন্য কাজ আর কিছু হতে পারে না।
বুধবার বিকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবন থেকে ৫টি জেলা ও একটি উপজেলায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনি জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষকে বিএনপি-জামায়তের দুর্বিত্তপরাণতার জবাব দিতে হবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারেন না। কোনওরকম সংঘাত আমি চাই না। আমি চাই এই নির্বাচনে সত্যিকারভাবে একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। যা বাংলাদেশের গনতান্ত্রিক ইতিহাসে একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা সুগম হবে।
২০১৩-১৪ সালের মতো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াত আবার ‘ভয়াল রূপ’ নিয়ে হাজির হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস, ট্রেনে আগুন দিয়ে মা-শিশু পুরে কয়লা হয়ে গেছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে। শুধু তাই না, রেল লাইনের ফিসপ্লেট খুলেছে, বগি ফেলে দিয়ে এক্সিডেন্ট ঘটিয়ে মানুষ মারার ফাঁদ পাতে তারা। যাত্রীবাহি বাসে আগুন দেয়। চিফ জাস্টিসের বাড়িতে হালমা করেছে, জাজেস কোয়ার্টারে হামলা করেছে। সাংবাদিকদের পিটিয়েছে। পুলিশকে কীভাবে পিটিয়ে মেরেছে আপনারা দেখেছেন। এই ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ড তারা করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা নৌকায় ভোট দিয়ে, আওয়ামী লীগকে জয়যুক্ত করে এর জবাব দেবেন এবং উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রাখবেন সেটাই আমরা চাই। আজকে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের প্রার্থী আছে। সেইসঙ্গে আমরা আমাদের নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছি। আমাদেরই স্লোগান — আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দিবো। কাজেই আপনাদের পছন্দ মতো ভোট দেবেন৷ কিন্তু কোনো রকম গণ্ডগোল আমি চাই না।কোনওরকম যেন কোনও দুর্ঘটনা বা কোনো দ্বিধা-দ্বন্দ্ব যেন না থাকে। সহনশীলতা দেখাতে হবে। নির্বাচনে যার যার ভোট শান্তিমতো দেবে এবং সেই পরিবেশটা আমাদের রক্ষা করতে হবে।
এই নির্বাচনটা বাংলাদেশের জন্য একান্তভাবে জরুরি, সেটি মনে করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক রকম খেলা অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয়বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যারা নিষিদ্ধ করে দেয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যারা ধ্বংস করে— তারা দেশটাকেই ধ্বংস করবে। দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে। সেটি যেন করতে না পারে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, সেই লক্ষ্য নিয়ে অত্যান্ত শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ যার যার ভোটের অধিকার প্রয়োগ করবে, যার যার ইচ্ছে মতো ভোট দেবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারেন না। কোনো রকম সংঘাত আমি চাই না। আমি চাই এই নির্বাচনে সত্যিকারভাবে একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তার পছন্দ মতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে। যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা সুগম হবে।
সাত জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফল হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জনতার জয় হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, অত্যান্ত শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ যার যার ভোটের অধিকার প্রয়োগ করবে, যার যার ইচ্ছে মতো ভোট দেবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারেন না। কোনওরকম সংঘাত আমি চাই না। আমি চাই এই নির্বাচনে সত্যিকারভাবে একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তার পছন্দ মতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে। যা বাংলাদেশের গনতান্ত্রিক ইতিহাসে একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। আর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা সুগম হবে।
খালেদা জিয়া জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা জানতো জনগণ তাদের ভোট দেবে না, প্রত্যাখ্যান করবে। তখন তারা ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে ভোটার লিস্ট তৈরি করে, আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন গঠন করে এবং সেভাবে নির্বাচন করার প্রচেষ্টা নেয়। কিন্তু সেখানে তারা ব্যর্থ হয়। ঠিক ব্যর্থ হয়েছিল ১৯৯৬ সালে; ১৫ ফেব্রুয়ারি জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছিল খালেদা জিয়া। সে থাকতে পারেনি। কারণ জনগণের ভোট চুরি করলে জনগণ তা মেনে নেয় না। তাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়ার পতন হয়।
২০০১-০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি দেশকে দুর্নীতির আখড়া বানিয়েছিল মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার তখন একটা না— প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে, ওদিকে হাওয়া ভবন খুলে তারেক রহমন আরেকটা দুর্নীতির আখড়া গড়ে তোলে। ব্যবসা-বাণিজ্য সর্বক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করে। যার ফলে দেশে চরম অরাজকতা সৃষ্টি হয়। তাদের দুঃশাসনের কারণে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল।
সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
৭ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
৮ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
৯ ঘণ্টা আগেজিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
১০ ঘণ্টা আগে