এবার ১২ সিটি ও ৩২৩ পৌরসভার কাউন্সিলরদের অপসারণ

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণসহ দেশের ১২টি সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরদের অপসারণ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সরকার বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।

সিটি করপোরেশনগুলো হলো- ঢাকা দক্ষিণ, ঢাকা উত্তর, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, রংপুর, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন।

এর আগে গত ১৯ আগস্ট অপসারণ করা হয়েছিল এই ১২ সিটির মেয়রদের। তখন ১২টি সিটি করপোরেশনে প্রশাসক নিয়োগ দেয় সরকার।

বৃহস্পতিবার পৃথক প্রজ্ঞাপনে দেশের ৩২৩টি পৌরসভার কাউন্সিলর এবং তিনটি পার্বত্য জেলা ছাড়া বাকি ৬১টি জেলা পরিষদের সদস্যদেরও অপসারণ করা হয়েছে। এসব জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদেরও অপসারণ করা হয়েছিল। সেগুলোতে প্রশাসক নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।

এবার জেলা পরিষদের কাজ চালিয়ে নেয়ার জন্য প্রশাসকের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে সরকার। পৌরসভাতেও প্রশাসকের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করে দেয়া হয়েছে।

এর আগে স্থানীয় সরকার বিভাগের পৃথক আদেশে দেশের ৪৯৩ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে অপসারণ করা হয়েছিল। তাদের জায়গায় সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের প্রশাসকের দায়িত্ব দেয়া হয়।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

জুলাই সনদের নোট অব ডিসেন্ট ও গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট নয়: আখতার

সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।

৯ ঘণ্টা আগে

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে হওয়া ছাড়া উপায় নেই: রিজভী

এদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।

৯ ঘণ্টা আগে

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন করতে হবে, বিকল্প নেই: সালাহউদ্দিন

বুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।

১০ ঘণ্টা আগে

‘অশান্তির জন্য নোবেল থাকলে বাংলাদেশ উপযুক্ত বিবেচিত হতো’

জিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক

১১ ঘণ্টা আগে