প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ভারত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় হাসিনাকে আশ্রয় দিলে অন্য সন্ত্রাসীরাও ভারতে আশ্রয়ের সুযোগ নেবে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে তো আমাদের প্রত্যর্পণ চুক্তি আছে। শেখ হাসিনার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ান জারি হলে কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে প্রত্যর্পণ বিষয়টি সমাধান করতে পারে, তাকে ফিরিয়ে আনতে পারে। আর তা না হলে বাংলাদেশে যত শীর্ষ সন্ত্রাসী আছে তারা সেখানে আশ্রয় পাওয়ার সুযোগ নেবে। বিভিন্ন দেশে এভাবে আশ্রয় পাওয়ার সুযোগ পাবে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের রজতজয়ন্তী উপলক্ষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রিজভী এসব কথা বলেন।
বিএনপির মুখপাত্র বলেন, এখনও স্বৈরাচারের হিংস্র থাবা থেকে মুক্ত হতে পারছি না। গতকাল হঠাৎ ৫০-৬০টি জেলায় শাটডাউন করা হয়েছে। এরা কারা। আমরা কিন্তু প্রায়দিনই বলেছি স্বৈরাচারের দোসররা ভেতরে আছে, এরা কিন্তু নাশকতা করবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিএনপি নেতা আহ্বান জানিয়ে বলেন, হঠাৎ আপনারা আনুপাতিক ভোটের নির্বাচনকে সামনে এন জটিলতা তৈরি করবেন না। আনুপাতিক হারে নির্বাচনের নামে জটিলতা তৈরি মানে, স্বাধীনতাবিরোধীদের মদদ দেওয়া, আপনারা সুপরিকল্পিতভাবে কোনো জটিলতা তৈরি করবেন না। পৃথিবীর অনেক দেশ এ পদ্ধতি চালু করে ফিরে এসেছে। নেপাল চালু করেছিল, এলোমেলো হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, একটা নতুন পদ্ধতি তৈরি করতে হলে সমাজ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার মিল থাকতে হবে। সুশীল সমাজ এটার ওপর বক্তব্য দিচ্ছে। আর এটার ওপর ভিত্তি করে আপনারা যদি মনে করেন এটা সঠিক, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থা আরও ভেঙে যাবে। এখন এ আনুপাতিক পদ্ধতিটা বুঝতেই চলে যাবে ৫-১০ বছর।
রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রত্যেকটা দল সমর্থন করেছে। এটা গণতন্ত্রকামী মানুষের সমর্থিত সরকার, আপনাদের জনগণের অন্তরের ভাষাটা আগে বুঝতে হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, ডা. শামীম, ডা. কাকনসহ নেতারা।
ভারত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় হাসিনাকে আশ্রয় দিলে অন্য সন্ত্রাসীরাও ভারতে আশ্রয়ের সুযোগ নেবে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে তো আমাদের প্রত্যর্পণ চুক্তি আছে। শেখ হাসিনার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ান জারি হলে কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে প্রত্যর্পণ বিষয়টি সমাধান করতে পারে, তাকে ফিরিয়ে আনতে পারে। আর তা না হলে বাংলাদেশে যত শীর্ষ সন্ত্রাসী আছে তারা সেখানে আশ্রয় পাওয়ার সুযোগ নেবে। বিভিন্ন দেশে এভাবে আশ্রয় পাওয়ার সুযোগ পাবে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের রজতজয়ন্তী উপলক্ষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রিজভী এসব কথা বলেন।
বিএনপির মুখপাত্র বলেন, এখনও স্বৈরাচারের হিংস্র থাবা থেকে মুক্ত হতে পারছি না। গতকাল হঠাৎ ৫০-৬০টি জেলায় শাটডাউন করা হয়েছে। এরা কারা। আমরা কিন্তু প্রায়দিনই বলেছি স্বৈরাচারের দোসররা ভেতরে আছে, এরা কিন্তু নাশকতা করবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিএনপি নেতা আহ্বান জানিয়ে বলেন, হঠাৎ আপনারা আনুপাতিক ভোটের নির্বাচনকে সামনে এন জটিলতা তৈরি করবেন না। আনুপাতিক হারে নির্বাচনের নামে জটিলতা তৈরি মানে, স্বাধীনতাবিরোধীদের মদদ দেওয়া, আপনারা সুপরিকল্পিতভাবে কোনো জটিলতা তৈরি করবেন না। পৃথিবীর অনেক দেশ এ পদ্ধতি চালু করে ফিরে এসেছে। নেপাল চালু করেছিল, এলোমেলো হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, একটা নতুন পদ্ধতি তৈরি করতে হলে সমাজ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার মিল থাকতে হবে। সুশীল সমাজ এটার ওপর বক্তব্য দিচ্ছে। আর এটার ওপর ভিত্তি করে আপনারা যদি মনে করেন এটা সঠিক, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থা আরও ভেঙে যাবে। এখন এ আনুপাতিক পদ্ধতিটা বুঝতেই চলে যাবে ৫-১০ বছর।
রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রত্যেকটা দল সমর্থন করেছে। এটা গণতন্ত্রকামী মানুষের সমর্থিত সরকার, আপনাদের জনগণের অন্তরের ভাষাটা আগে বুঝতে হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, ডা. শামীম, ডা. কাকনসহ নেতারা।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৩ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘`বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও আগামী নির্বাচনে যেতে পারে। আবার কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে, যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়; তাহলে এনসিপি নামেই নির্বাচন করবে। আমরা প্রত্যাশা করছি, শাপলা প্রতীকেই নির্ব
২ দিন আগে