প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই গণহত্যায় জড়িত অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাকর্মীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দলটির সব ধরনের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনীতেও উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদন দিয়েছে।
শনিবার (১০ মে) রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠকের পর রাত ১১টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো অন্তর্বর্তী সরকারের এক বিবৃতিতে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা ও জুলাই গণহত্যায় জড়িত অভিযোগে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে আন্দোলন চালিয়ে আসছে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন।
বৃহস্পতিবার রাতভর প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নেওয়ার পর আন্দোলনকারীরা শুক্রবার বিকেল থেকে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে পালন করছেন শাহবাগ ব্লকেড কর্মসূচি। আন্দোলনকারীরা ঘোষণা দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা না হওয়ায় তারা 'মার্চ টু যমুনা' কর্মসূচি পালন করবেন
এ পরিস্থিতিতে শনিবার রাত ৮টায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আহ্বান করা হয়। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত হয় এ বৈঠক।
বৈঠক শেষে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনী অনুমোদিত হয়েছে। সংশোধনী অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন বা সমর্থকগোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচারকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেসসহ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে।
এর পাশাপাশি উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ এ বৈঠকে জুলাই ঘোষণাপত্র আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত করে প্রকাশ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে বিবৃতিতে।
জুলাই গণহত্যায় জড়িত অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাকর্মীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দলটির সব ধরনের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনীতেও উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদন দিয়েছে।
শনিবার (১০ মে) রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠকের পর রাত ১১টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো অন্তর্বর্তী সরকারের এক বিবৃতিতে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা ও জুলাই গণহত্যায় জড়িত অভিযোগে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে আন্দোলন চালিয়ে আসছে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন।
বৃহস্পতিবার রাতভর প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নেওয়ার পর আন্দোলনকারীরা শুক্রবার বিকেল থেকে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে পালন করছেন শাহবাগ ব্লকেড কর্মসূচি। আন্দোলনকারীরা ঘোষণা দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা না হওয়ায় তারা 'মার্চ টু যমুনা' কর্মসূচি পালন করবেন
এ পরিস্থিতিতে শনিবার রাত ৮টায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আহ্বান করা হয়। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত হয় এ বৈঠক।
বৈঠক শেষে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনী অনুমোদিত হয়েছে। সংশোধনী অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন বা সমর্থকগোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচারকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেসসহ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে।
এর পাশাপাশি উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ এ বৈঠকে জুলাই ঘোষণাপত্র আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত করে প্রকাশ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে বিবৃতিতে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বেগম জিয়া বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর ফ্যাসিস্টদের নির্যাতন, গ্রেপ্তার, অত্যাচার, খুন, গুমের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে, এক দলীয় শাসনব্যবস্থা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ শাসকগোষ্ঠী। ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে নতুন
১ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ করে তিনি বলেন, 'এই উপদেষ্টা ও অন্তর্বর্তী সরকার আজ পর্যন্ত আমাদের খোঁজ নিতে পারে নাই। আমার ছেলের রক্তের বিনিময়ে ক্ষমতা পেলেও তারা একবারও আমাদের খোঁজ নিল না। এমনকি সারজিস-হাসনাতকে আমরা ১০০টা ফোন দিলেও তারা রিসিভ করে না।'
৪ ঘণ্টা আগেরাশেদ প্রধান বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের এক বছর পূর্ণ হতে চলেছে। তবুও আমরা এখনো ‘জুলাই সনদ’ প্রকাশ করতে পারছি না। এই ব্যর্থতার দায় কে নেবে? অন্তর্বর্তী সরকার বারবার জুলাই সনদ প্রকাশের নতুন নতুন সময় দিয়েও তা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারছে না। আমরা
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তির বিএনপির বিশেষ আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে ভাষণ দেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
৭ ঘণ্টা আগে