প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার নিরাপত্তা নিশ্চিত ও নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন করতে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন তা সেনাবাহিনী নেবে বলে জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর ২৭ আর ই ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস.এম. খালিদ আব্দুল্লাহ।
গতকাল ফরিদপুর সার্কিট হাউসে জেলার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা ও হিন্দু ধর্মীয় নেতাদের সাথে যৌথ নিরাপত্তা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস. এম. খালিদ আব্দুল্লাহ বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসবে শান্তি-শৃঙ্খলা ও উৎসবের আমেজ বজায় রাখতে সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে। সেই সাথে পূজা চলাকালীন গুজব রটনাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করারও আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, আপনারা সব সময়ের জন্য মনে রাখবেন আপনাদের আস্থার জায়গায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রয়েছে। হিন্দু ধর্মালম্বীদের নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন করতে যা যা করা প্রয়োজন তা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী করবে।
তিনি আরও বলেন, আপনারা সকলেই একটু সহনশীল থাকবেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরা কোনো তথ্য বিশ্লেষণ না করে বিশ্বাস করবেন না। অনেক সময় ভুল হয়, আবার মানুষ ভুল ব্যাখ্যাও করে। ফেসবুকের মাধ্যমে অনেক রিউমার ছড়িয়ে পড়ে। সামাজিক মাধ্যমগুলোতে যা দেখেন তা সত্য হিসেবে বিবেচনা করে হুট করেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। আগে বিশ্বস্ত সূত্র থেকে নিশ্চিত হবেন। বিবেক দিয়ে বিবেচনা করবেন।
জেলার ৯টি উপজেলায় এ বছর মোট ৭২৬টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি মণ্ডপে আনসার সদস্য, স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগসহ বিভিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিটি মণ্ডপে সিসিটিভি স্থাপন, সক্রিয় ও বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ, অন্য ধর্মের অনুভূতিতে আঘাত হানে- এমন কাজ থেকে বিরত থাকাসহ নানা পরামর্শ নিয়ে আলোচনা হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার নিরাপত্তা নিশ্চিত ও নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন করতে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন তা সেনাবাহিনী নেবে বলে জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর ২৭ আর ই ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস.এম. খালিদ আব্দুল্লাহ।
গতকাল ফরিদপুর সার্কিট হাউসে জেলার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা ও হিন্দু ধর্মীয় নেতাদের সাথে যৌথ নিরাপত্তা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস. এম. খালিদ আব্দুল্লাহ বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসবে শান্তি-শৃঙ্খলা ও উৎসবের আমেজ বজায় রাখতে সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে। সেই সাথে পূজা চলাকালীন গুজব রটনাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করারও আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, আপনারা সব সময়ের জন্য মনে রাখবেন আপনাদের আস্থার জায়গায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রয়েছে। হিন্দু ধর্মালম্বীদের নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন করতে যা যা করা প্রয়োজন তা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী করবে।
তিনি আরও বলেন, আপনারা সকলেই একটু সহনশীল থাকবেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরা কোনো তথ্য বিশ্লেষণ না করে বিশ্বাস করবেন না। অনেক সময় ভুল হয়, আবার মানুষ ভুল ব্যাখ্যাও করে। ফেসবুকের মাধ্যমে অনেক রিউমার ছড়িয়ে পড়ে। সামাজিক মাধ্যমগুলোতে যা দেখেন তা সত্য হিসেবে বিবেচনা করে হুট করেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। আগে বিশ্বস্ত সূত্র থেকে নিশ্চিত হবেন। বিবেক দিয়ে বিবেচনা করবেন।
জেলার ৯টি উপজেলায় এ বছর মোট ৭২৬টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি মণ্ডপে আনসার সদস্য, স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগসহ বিভিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিটি মণ্ডপে সিসিটিভি স্থাপন, সক্রিয় ও বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ, অন্য ধর্মের অনুভূতিতে আঘাত হানে- এমন কাজ থেকে বিরত থাকাসহ নানা পরামর্শ নিয়ে আলোচনা হয়।
সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
৬ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
৬ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
৭ ঘণ্টা আগেজিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
৮ ঘণ্টা আগে