
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন আরেক সমন্বয়ক সারজিস আলম। পাশাপাশি তারা এ সময় উপদেষ্টা হয়ে দেশের মানুষের স্বার্থে আত্মত্যাগ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) দিনগত রাত ১টা ১৩ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে তিনি এসব বলেন।
সেই পোস্টে সারজিস লেখেন, ‘প্রথমেই নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে অভিনন্দন। এটা যেমন তাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্জন তেমনি দেশের মানুষের স্বার্থে স্যাক্রিফাইসও বটে। কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকার কারণে সামনের ইলেকশনে তারা অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। ’
‘আমি বিশ্বাস করি তারা দু’জন এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে পুরো দেশের মানুষের প্রাণের দাবিগুলোর প্রতিনিধিত্ব করবে। জনগণের রায় বাস্তবায়ন করতে চাপ প্রয়োগ করবে। আমাদের আস্থার প্রতিবিম্ব হয়ে উঠবে। ’
তিনি আরও লেখেন, ‘২০২৪ সালের এই অভ্যুত্থানের অন্যতম বড় অর্জন- বাংলাদেশের মানুষ তরুণ প্রজন্মকে নেতৃত্বে দেখতে চায়, দেশ গঠনে সামনের সারিতে প্রত্যাশা করে। এই তরুণদের মধ্যে কেউ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকবে, কেউ রাজপথে থাকবে। কেউ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নেতৃত্বে এসে নতুন করে ক্যাম্পাসগুলোকে ঢেলে সাজাবে। আবার কেউ হয়ত সংসদে দেশের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করবে। ’
নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে সারজিস লেখেন, ‘দেশের মানুষ যদি চায়, নিশ্চয় ভবিষ্যতে কোনো একটি ক্ষেত্রে দেখা হবে ইনশাআল্লাহ। ’
উল্লেখ্য, আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পরে গঠিত হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে গঠন করা হয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাত ৯টা ২৭ মিনিটে বঙ্গভবনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা শপথ নিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পরে বাকি ১৬ উপদেষ্টার মধ্যে ১৩ জন শপথ পাঠ করেন। তবে তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা ঢাকার বাইরে থাকায় শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন আরেক সমন্বয়ক সারজিস আলম। পাশাপাশি তারা এ সময় উপদেষ্টা হয়ে দেশের মানুষের স্বার্থে আত্মত্যাগ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) দিনগত রাত ১টা ১৩ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে তিনি এসব বলেন।
সেই পোস্টে সারজিস লেখেন, ‘প্রথমেই নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে অভিনন্দন। এটা যেমন তাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্জন তেমনি দেশের মানুষের স্বার্থে স্যাক্রিফাইসও বটে। কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকার কারণে সামনের ইলেকশনে তারা অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। ’
‘আমি বিশ্বাস করি তারা দু’জন এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে পুরো দেশের মানুষের প্রাণের দাবিগুলোর প্রতিনিধিত্ব করবে। জনগণের রায় বাস্তবায়ন করতে চাপ প্রয়োগ করবে। আমাদের আস্থার প্রতিবিম্ব হয়ে উঠবে। ’
তিনি আরও লেখেন, ‘২০২৪ সালের এই অভ্যুত্থানের অন্যতম বড় অর্জন- বাংলাদেশের মানুষ তরুণ প্রজন্মকে নেতৃত্বে দেখতে চায়, দেশ গঠনে সামনের সারিতে প্রত্যাশা করে। এই তরুণদের মধ্যে কেউ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকবে, কেউ রাজপথে থাকবে। কেউ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নেতৃত্বে এসে নতুন করে ক্যাম্পাসগুলোকে ঢেলে সাজাবে। আবার কেউ হয়ত সংসদে দেশের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করবে। ’
নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে সারজিস লেখেন, ‘দেশের মানুষ যদি চায়, নিশ্চয় ভবিষ্যতে কোনো একটি ক্ষেত্রে দেখা হবে ইনশাআল্লাহ। ’
উল্লেখ্য, আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পরে গঠিত হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে গঠন করা হয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাত ৯টা ২৭ মিনিটে বঙ্গভবনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা শপথ নিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পরে বাকি ১৬ উপদেষ্টার মধ্যে ১৩ জন শপথ পাঠ করেন। তবে তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা ঢাকার বাইরে থাকায় শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৫-১৬ বছর একটা ভয়াবহ দানবীয় সরকার ছিল। নিজের লোক, দলের লোক বসাতে গিয়ে সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। শহীদ জিয়াউর রহমানের দল বিএনপি ধর্মীয় মূল্যবোধকে প্রাধান্য দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রবাসী শ্রমিকদের সমস্যা তুলে ধরে তিনি বলেন, পাসপোর্ট, রেজিস্ট্রেশনসহ নানা হয়রানি বন্ধে একটি দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন প্রয়োজন। ক্ষমতায় গেলে প্রবাসীদের ভোটাধিকারসহ সব প্রশাসনিক জটিলতা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
২০ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন অনুযায়ী একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত ও জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ। মুক্তিযোদ্ধারা যে স্বপ্ন নিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন- একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, জনকল্যাণমুখী ও স্বাধীন রাষ্ট্র -আমরা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্
১ দিন আগে