সালটা ১৯৭১। আনুষ্ঠানিকভাবে ’৭১-এর যুদ্ধ শুরু হওয়ার একদিন আগে, অর্থাৎ দোসরা ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ঢাকার সামরিক আইন প্রশাসকের পক্ষ থেকে তৎকালীন পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের কাছে একটা জরুরি সিগন্যাল বার্তা পৌছায়। সেখানে বলা হয়েছিল, ভারতীয় সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত যশোর দখল করে নিয়েছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে বিজয় দিবসকে ১৯৭১ সালে ‘ভারতের ঐতিহাসিক বিজয়’ বর্ণনা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটি স্ট্যাটাস দেয়ার পর এ নিয়ে বাংলাদেশে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। এর আগেও স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবসের মতো বিশেষ বিশেষ দিনে নিয়মিতই নিজের বার্তা পোস্ট করেছেন নরেন্দ্র মোদ
ঘটনা এক: সাদা পোশাকধারী কয়েকজন ব্যক্তি ধানমন্ডি এলাকা থেকে এক যুবককে তুলে নিয়ে তার ঠোঁট অবশ করা ছাড়াই সেলাই করে দেয়। ঘটনা দুই: একটি ব্যক্তিকে আটক করে যৌনাঙ্গ এবং কানে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হয়। ঘটনা তিন: এক ভিকটিম নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে উদ্ধার করে সেখানেই হত্যা করা হয়।
‘সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার সীমান্তের পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করছে’ এমন খবর আসার পর বাংলাদেশ সরকারের দিক থেকে আরাকান আর্মির সাথে যোগাযোগের উদ্যোগের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি–সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান রোহ
আয়নাঘর, গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র্যাবের মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান। কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক মতবিনিময় সভায় বৃহস্পতিবার দুঃখপ্রকাশ এবং ক্ষমা প্রার্থনা করেন তিনি।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মাত্র ১২ দিনের ঝটিকা এক অভিযানে সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটেছে। বাশার আল–আসাদ দেশ ছেড়ে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়। এ মুহূর্তে সিরিয়া কিন্তু আগের মতো শক্ত পরিস্থিতিতে নেই বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এর প্রভাব একাধিক দেশের ওপর পড়তে পারে যে তালিকায়
জেল-পালানো সাত শতাধিক বন্দিও বাড়াচ্ছে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা। পলাতকদের মধ্যে ৮০ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ৭৮ জন জঙ্গি রয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দিন দায়িত্বরত স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ)-এর সদস্যরা ভল্টে অস্ত্র জমা রেখে গণভবন ছেড়ে যান। পরে অভ্যুত্থানকারীরা গণভবনে ঢুকে পড়লে এক পর্যায়ে ভল্
দিল্লির তিনমূর্তি চক শহরের খুব ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ একটা এলাকা। ওই গোলচক্করের এক দিকে প্রধানমন্ত্রী সংগ্রহশালা, উল্টোদিকে এমপি-দের বাসস্থান সাউথ অ্যাভিনিউ। দিল্লির সবচেয়ে অভিজাত ল্যুটিয়েন্স জোনের আরও দু'তিনটে রাস্তা এসে মিশেছে ওই বৃত্তে, কাজেই জায়গাটা সব সময় ভিভিআইপি-দের চলাচলে ত্রস্ত! তার ওপর পার্
কিছু দিন ধরে বাংলাদেশ ও ভারতের মাঝে সম্পর্কে এক ধরনের উত্তেজনা চলছে। একদিকে যেমন দুই দেশের সামাজিক মাধ্যমে পরস্পরের বিরুদ্ধে বিষোদগার চলছে, অন্যদিকে রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে উত্তেজনাকর বক্তব্য দেয়া হয়েছে। এর মধ্যেই ভারতে বাংলাদেশের উপ হাইকমিশনে হামলার মতো ঘটনাও ঘটেছে।
৫ আগস্ট পতনের পর সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক সমাবেশে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দিয়ে সরব হওয়ার চেষ্টা করছেন শেখ হাসিনা। একইসাথে বর্তমান পরিস্থিতিতে সংকট মোকাবেলা করে দলীয় কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনাও দিচ্ছেন তিনি।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ মূহুর্ত এসেছে, তবে, একটি গাড়ি দুর্ঘটনাই সম্ভবত তার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রভাবক ছিলো। এটি আবার ঘটেছে তিনি যেখানে বসবাস করতেন, তার থেকে কয়েক হাজার কিলোমিটার দূরে। পিতার হাত থেকে ক্ষমতা নেয়ার জন্য তাকে তৈরি করা হয়নি।
‘কূটনৈতিক সম্পর্কের দৃশ্যমান অবনতি’ এবং উভয় দেশের ‘রাজনৈতিক উত্তেজনার’ মধ্যেই সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব। বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন এবং ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি নিজ নিজ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।
গত আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি ভারতে আশ্রয় নেন। সেই থেকে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে। ভারতে অবস্থান নিয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও এর প্রধান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূসের কঠোর সমালোচনা করেছেন।
ভারতের কলকাতা ও আগরতলায় বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনের প্রধানরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বৃহস্পতিবার ঢাকায় এসেছেন। সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহের প্রেক্ষাপটে তাদেরকে ঢাকায় আনার উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা ও কৌতূহল দেখা যাচ্ছে।
একটা সময়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ আর ভারতে ‘সুসম্পর্ক’ নিয়ে অনেক খবর প্রকাশিত হতো। কিন্তু ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকে মূল ধারার গণমাধ্যম বাংলাদেশ নিয়ে একটা সন্দেহের বাতাবরণ তৈরি করেছে। তারা বারবার প্রশ্ন তুলছে বাংলাদেশের সরকারের পরিচালনা নিয়ে, কারা এই সরকার ‘আসলে’ পরিচালনা করছে, তা ন
১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে প্রবল গণআন্দোলনের মুখে সামরিক শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পদত্যাগ ও ক্ষমতা হস্তান্তরের ‘দালিলিক ভিত্তি’ ছিলো আন্দোলনরত তিন জোটের ঘোষিত রূপরেখা। তখনকার আন্দোলনকারী ও বিশ্লেষকদের মতে এটি ছিলো ‘ক্ষমতা হস্তান্তর ও রাজনীতি-রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল’, যা পরে আর বাস্তবায়িত হয়নি।
অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার প্রায় ৪ মাস পর বিদেশে বিভিন্ন স্থানে জনসম্মুখে বক্তব্য দিচ্ছেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত সপ্তাহে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আওয়ামী লীগ আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন এবং আগামী ৮ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে আরও একটি অনুষ্ঠানে টেল