ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চোখের দৃষ্টিশক্তি আমাদের জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। কিন্তু বয়স বাড়া, অনিয়মিত জীবনযাপন, অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত স্ক্রিন ব্যবহার, ডায়াবেটিস বা চোখের নানা রোগের কারণে অনেক সময়ই আমাদের দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে। চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া মানেই কেবল ঘোলা বা ঝাপসা দেখা নয়—এর সঙ্গে যুক্ত হয় মাথাব্যথা, চোখে চাপ লাগা, চোখ শুকিয়ে যাওয়া বা চোখ দিয়ে পানি পড়ার মতো নানা উপসর্গ। তাই চোখের যত্ন নেওয়া ও প্রাথমিক উপসর্গ চিনে নেওয়া খুব জরুরি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের অন্তত ২.২ বিলিয়ন মানুষের কোনো না কোনো ধরনের চোখের সমস্যা রয়েছে এবং এর মধ্যে অর্ধেকই প্রতিরোধযোগ্য ছিল যদি আগে থেকে সচেতনতা থাকত। এই প্রেক্ষাপটে চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার কারণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধ নিয়ে সচেতন হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, গ্লুকোমা, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি, ছানি পড়া (Cataract) এবং রেফ্রাক্টিভ এরর বা চশমার প্রয়োজনীয়তা। তবে আজকাল সবচেয়ে বেশি চোখের ওপর চাপ পড়ছে স্ক্রিন ব্যবহারজনিত কারণে। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ বা ট্যাবলেট স্ক্রিনের দিকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাকিয়ে থাকলে চোখের পেশি ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং চোখ শুকিয়ে যায়। আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির অণুবিজ্ঞানী ড. ক্যারোলিন ক্লিয়ারম্যান জানান, “চোখ একটানা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলে প্রতিবার পলক ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। ফলে চোখের পৃষ্ঠে আর্দ্রতা বজায় থাকে না, চোখে জ্বালা বা ঝাপসা দেখা শুরু হয়।”
যখন কেউ লক্ষ্য করেন যে দূরের কিছু ঝাপসা দেখছেন, বা পড়ার সময় লেখার ওপর চোখ ফেললে বারবার চোখে পানি আসছে কিংবা আলোর তীব্রতা চোখে সহ্য হয় না—তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসক সাধারণত চোখের রুটিন চেকআপ করে বুঝতে পারেন দৃষ্টিশক্তি কমার আসল কারণটি কী।
চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে কিছু বিষয় নিয়মিতভাবে মেনে চলা জরুরি। প্রথমত, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। গাজর, পালং শাক, ডিম, মাছ, আখরোট, বিটরুট, ব্রকলি, এবং কমলা রঙের ফলমূলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি ও ই এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড—যা চোখের কর্নিয়া ও রেটিনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ব্রিটেনের ওক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির জনস্বাস্থ্য গবেষক ড. সারা হ্যামন্ড বলেন, “প্রতিদিন দুই ধরনের রঙিন সবজি ও এক ধরনের বাদাম বা মাছ খাওয়া হলে চোখের ভেতরের কোষগুলো দীর্ঘ সময় কর্মক্ষম থাকে।”
দ্বিতীয়ত, চোখের বিশ্রাম জরুরি। ‘২০-২০-২০’ নিয়ম মেনে চলতে পারেন—মানে, প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ডের জন্য চোখ সরিয়ে অন্তত ২০ ফুট দূরের কিছুতে তাকানো। এটি চোখের পেশিকে আরাম দেয়। আমেরিকার ন্যাশনাল আই ইনস্টিটিউটের (NEI) গবেষক ড. থমাস উইলিয়ামস বলেন, “এই সহজ নিয়মটিই আজকের যুগে চোখকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “যাঁরা প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা ঘুমান ও প্রতি ঘণ্টায় একবার চোখ বিশ্রাম দেন, তাঁদের চোখের বয়স ধীরে বাড়ে।”
তৃতীয়ত, সানগ্লাস ব্যবহার করুন বাইরে গেলে। অতিবেগুনি রশ্মি (UV rays) চোখের রেটিনা ও লেন্সের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত করে। UV-প্রোটেকটেড সানগ্লাস চোখকে রক্ষা করে ছানি পড়ার ঝুঁকি কমায়।
চতুর্থত, ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান চোখের রক্তনালিতে প্রভাব ফেলে এবং চোখে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে রেটিনা দুর্বল হয়ে পড়ে। যারা ধূমপান করেন না, তাঁদের মধ্যে গ্লুকোমা ও ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।
পঞ্চমত, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ বা থাইরয়েড সমস্যার মতো দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত হলে চোখের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেশি। তাই এই রোগগুলোর নিয়ন্ত্রণ থাকা জরুরি। ডায়াবেটিস থাকলে বছরে অন্তত একবার চোখের রেটিনার অবস্থা পরীক্ষা করানো উচিত।
কিছু সহজ ব্যায়াম চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত রাখতে সাহায্য করতে পারে। যেমন, চোখ বন্ধ করে ধীরে ধীরে ঘড়ির কাঁটার দিকে ও বিপরীত দিকে চোখ ঘোরানো, দূরে তাকানো ও কাছে তাকানো এই দুটি ব্যায়াম পালাক্রমে করা ইত্যাদি। এগুলো চোখের পেশিকে সচল রাখতে সাহায্য করে। ভারতের দিল্লি AIIMS-এর চক্ষুবিশেষজ্ঞ ড. বিনিতা মেহতা বলেন, “চোখের ব্যায়াম চোখের পেশিকে সচল ও শক্তিশালী রাখে, যা বয়সজনিত চোখের ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে।” (সূত্র: Indian Journal of Ophthalmology, 2023)
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, কোনো পরিবর্তন বা সমস্যা টের পেলেই দেরি না করে চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া। অনেকে ভাবেন, বয়স বাড়লে এমন একটু ঝাপসা দেখাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই ভাবনাটাই বিপদ ডেকে আনতে পারে। কারণ অনেক সময় চোখের সমস্যাগুলো নীরবে ধীরে ধীরে বাড়ে এবং যখন তা ধরা পড়ে, তখন বড় ক্ষতি হয়ে গেছে।
চোখ আমাদের জানালার মতো, যার মাধ্যমে আমরা পৃথিবীকে দেখি, রঙের রূপ চিনে নিই, পড়ি, লিখি, প্রিয়জনের মুখ দেখি। তাই চোখের যত্ন নেওয়া মানে কেবল দৃষ্টিশক্তি রক্ষা নয়, বরং জীবনের সৌন্দর্যকে টিকিয়ে রাখা। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় একটু সচেতনতা, নিয়মিত চেকআপ, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং চোখের বিশ্রামের প্রতি যত্নই পারে আমাদের চোখকে দীর্ঘদিন সুস্থ রাখতে। চোখের অসুস্থতা যেন কখনো আমাদের জীবনের আলো নিভিয়ে না ফেলে—এই হোক আজকের অঙ্গীকার।
সূত্র: ল্যানসেটা
চোখের দৃষ্টিশক্তি আমাদের জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। কিন্তু বয়স বাড়া, অনিয়মিত জীবনযাপন, অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত স্ক্রিন ব্যবহার, ডায়াবেটিস বা চোখের নানা রোগের কারণে অনেক সময়ই আমাদের দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে। চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া মানেই কেবল ঘোলা বা ঝাপসা দেখা নয়—এর সঙ্গে যুক্ত হয় মাথাব্যথা, চোখে চাপ লাগা, চোখ শুকিয়ে যাওয়া বা চোখ দিয়ে পানি পড়ার মতো নানা উপসর্গ। তাই চোখের যত্ন নেওয়া ও প্রাথমিক উপসর্গ চিনে নেওয়া খুব জরুরি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের অন্তত ২.২ বিলিয়ন মানুষের কোনো না কোনো ধরনের চোখের সমস্যা রয়েছে এবং এর মধ্যে অর্ধেকই প্রতিরোধযোগ্য ছিল যদি আগে থেকে সচেতনতা থাকত। এই প্রেক্ষাপটে চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার কারণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধ নিয়ে সচেতন হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, গ্লুকোমা, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি, ছানি পড়া (Cataract) এবং রেফ্রাক্টিভ এরর বা চশমার প্রয়োজনীয়তা। তবে আজকাল সবচেয়ে বেশি চোখের ওপর চাপ পড়ছে স্ক্রিন ব্যবহারজনিত কারণে। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ বা ট্যাবলেট স্ক্রিনের দিকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাকিয়ে থাকলে চোখের পেশি ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং চোখ শুকিয়ে যায়। আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির অণুবিজ্ঞানী ড. ক্যারোলিন ক্লিয়ারম্যান জানান, “চোখ একটানা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলে প্রতিবার পলক ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। ফলে চোখের পৃষ্ঠে আর্দ্রতা বজায় থাকে না, চোখে জ্বালা বা ঝাপসা দেখা শুরু হয়।”
যখন কেউ লক্ষ্য করেন যে দূরের কিছু ঝাপসা দেখছেন, বা পড়ার সময় লেখার ওপর চোখ ফেললে বারবার চোখে পানি আসছে কিংবা আলোর তীব্রতা চোখে সহ্য হয় না—তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসক সাধারণত চোখের রুটিন চেকআপ করে বুঝতে পারেন দৃষ্টিশক্তি কমার আসল কারণটি কী।
চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে কিছু বিষয় নিয়মিতভাবে মেনে চলা জরুরি। প্রথমত, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। গাজর, পালং শাক, ডিম, মাছ, আখরোট, বিটরুট, ব্রকলি, এবং কমলা রঙের ফলমূলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি ও ই এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড—যা চোখের কর্নিয়া ও রেটিনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ব্রিটেনের ওক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির জনস্বাস্থ্য গবেষক ড. সারা হ্যামন্ড বলেন, “প্রতিদিন দুই ধরনের রঙিন সবজি ও এক ধরনের বাদাম বা মাছ খাওয়া হলে চোখের ভেতরের কোষগুলো দীর্ঘ সময় কর্মক্ষম থাকে।”
দ্বিতীয়ত, চোখের বিশ্রাম জরুরি। ‘২০-২০-২০’ নিয়ম মেনে চলতে পারেন—মানে, প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ডের জন্য চোখ সরিয়ে অন্তত ২০ ফুট দূরের কিছুতে তাকানো। এটি চোখের পেশিকে আরাম দেয়। আমেরিকার ন্যাশনাল আই ইনস্টিটিউটের (NEI) গবেষক ড. থমাস উইলিয়ামস বলেন, “এই সহজ নিয়মটিই আজকের যুগে চোখকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “যাঁরা প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা ঘুমান ও প্রতি ঘণ্টায় একবার চোখ বিশ্রাম দেন, তাঁদের চোখের বয়স ধীরে বাড়ে।”
তৃতীয়ত, সানগ্লাস ব্যবহার করুন বাইরে গেলে। অতিবেগুনি রশ্মি (UV rays) চোখের রেটিনা ও লেন্সের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত করে। UV-প্রোটেকটেড সানগ্লাস চোখকে রক্ষা করে ছানি পড়ার ঝুঁকি কমায়।
চতুর্থত, ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান চোখের রক্তনালিতে প্রভাব ফেলে এবং চোখে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে রেটিনা দুর্বল হয়ে পড়ে। যারা ধূমপান করেন না, তাঁদের মধ্যে গ্লুকোমা ও ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।
পঞ্চমত, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ বা থাইরয়েড সমস্যার মতো দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত হলে চোখের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেশি। তাই এই রোগগুলোর নিয়ন্ত্রণ থাকা জরুরি। ডায়াবেটিস থাকলে বছরে অন্তত একবার চোখের রেটিনার অবস্থা পরীক্ষা করানো উচিত।
কিছু সহজ ব্যায়াম চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত রাখতে সাহায্য করতে পারে। যেমন, চোখ বন্ধ করে ধীরে ধীরে ঘড়ির কাঁটার দিকে ও বিপরীত দিকে চোখ ঘোরানো, দূরে তাকানো ও কাছে তাকানো এই দুটি ব্যায়াম পালাক্রমে করা ইত্যাদি। এগুলো চোখের পেশিকে সচল রাখতে সাহায্য করে। ভারতের দিল্লি AIIMS-এর চক্ষুবিশেষজ্ঞ ড. বিনিতা মেহতা বলেন, “চোখের ব্যায়াম চোখের পেশিকে সচল ও শক্তিশালী রাখে, যা বয়সজনিত চোখের ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে।” (সূত্র: Indian Journal of Ophthalmology, 2023)
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, কোনো পরিবর্তন বা সমস্যা টের পেলেই দেরি না করে চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া। অনেকে ভাবেন, বয়স বাড়লে এমন একটু ঝাপসা দেখাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই ভাবনাটাই বিপদ ডেকে আনতে পারে। কারণ অনেক সময় চোখের সমস্যাগুলো নীরবে ধীরে ধীরে বাড়ে এবং যখন তা ধরা পড়ে, তখন বড় ক্ষতি হয়ে গেছে।
চোখ আমাদের জানালার মতো, যার মাধ্যমে আমরা পৃথিবীকে দেখি, রঙের রূপ চিনে নিই, পড়ি, লিখি, প্রিয়জনের মুখ দেখি। তাই চোখের যত্ন নেওয়া মানে কেবল দৃষ্টিশক্তি রক্ষা নয়, বরং জীবনের সৌন্দর্যকে টিকিয়ে রাখা। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় একটু সচেতনতা, নিয়মিত চেকআপ, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং চোখের বিশ্রামের প্রতি যত্নই পারে আমাদের চোখকে দীর্ঘদিন সুস্থ রাখতে। চোখের অসুস্থতা যেন কখনো আমাদের জীবনের আলো নিভিয়ে না ফেলে—এই হোক আজকের অঙ্গীকার।
সূত্র: ল্যানসেটা
বট বাহিনী কয়েক হাজার, এমনকি কয়েক লাখ বট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে একসঙ্গে সেই গুজব ছড়িয়ে দেয়। এইসব বট একে অপরের পোস্টে কমেন্ট করে, লাইক দেয়, শেয়ার করে যেন মনে হয় খবরটি জনপ্রিয় এবং অনেকেই তা বিশ্বাস করছে।
১ দিন আগেমোবাইল ভেরিফিকেশন করতে গিয়ে কয়েকবার চেষ্টা করতে হয়েছে। ফর্ম পূরণের সময় ঠিকানা মিলে না যাওয়ায় সংশোধন করতে হয়েছে।
২ দিন আগেপানি পানা বা শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখাও অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় পানি কম পান করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হয়, যার অন্যতম লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা।
২ দিন আগে