ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফ্যাটি লিভার বা যকৃতে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাওয়া বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর একটি। আগের দিনে এটি মূলত মধ্যবয়সী বা প্রবীণদের রোগ হিসেবে দেখা যেত, কিন্তু এখন কম বয়সী মানুষদের মধ্যেও এর প্রাদুর্ভাব দ্রুত বাড়ছে। কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে অনিয়মিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত ওজন, ডায়াবেটিস এবং শারীরিক শ্রমের অভাব। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ফ্যাটি লিভারকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়—অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার, যা মদ্যপানের কারণে হয়, এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ বা এনএএফএলডি (NAFLD), যা মদ্যপান না করেও হতে পারে। পরেরটি বিশ্বজুড়ে দ্রুত বাড়ছে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে।
যকৃত আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় অভ্যন্তরীণ অঙ্গ এবং এটি শরীরের বিপাক প্রক্রিয়া, বিষাক্ত পদার্থ ছেঁকে ফেলা, শক্তি সঞ্চয় এবং হজমের জন্য পিত্তরস তৈরি—এসব গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। কিন্তু যখন যকৃতের কোষে অতিরিক্ত চর্বি জমতে শুরু করে, তখন এই অঙ্গের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। প্রথম দিকে ফ্যাটি লিভার সাধারণত কোনো উপসর্গ সৃষ্টি করে না, তাই অনেকেই বুঝতে পারেন না যে তাদের লিভার আক্রান্ত হয়েছে। ধীরে ধীরে রোগটি যদি নিয়ন্ত্রণে না আনা যায়, তবে এটি লিভারের প্রদাহ, দাগ (ফাইব্রোসিস) এবং পরবর্তীতে সিরোসিস কিংবা লিভার ক্যানসারের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডব্লিউএইচও-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার বর্তমানে বিশ্ব জনসংখ্যার অন্তত ২৫ শতাংশ মানুষের মধ্যে রয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় এ হার আরও বেশি, কারণ এখানে মানুষের মধ্যে পেটের চারপাশে চর্বি জমার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবনযাত্রার পরিবর্তনই এই রোগের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অস্ত্র।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিকের লিভার বিশেষজ্ঞ ড. জেমস ল্যন্টজ বলেন, “যকৃত একটি অসাধারণ অঙ্গ, যা সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের মাধ্যমে নিজে থেকেই চর্বি ঝরাতে এবং সুস্থ হতে পারে।” তিনি আরও বলেন, রোগী যদি ধীরে ধীরে ওজন কমায় এবং চিনি ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে দেয়, তবে মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে লিভারের অবস্থা অনেকটাই ভালো হয়ে যেতে পারে।
ফ্যাটি লিভারের অন্যতম কারণ হলো অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাব। আধুনিক জীবনে মানুষ বেশি সময় বসে কাটায়, অফিসের কাজ, টেলিভিশন দেখা, মোবাইল ব্যবহার—এসবের কারণে শরীরের ক্যালরি খরচ হয় না, অথচ খাদ্যে থাকে প্রচুর তেল, চিনি ও পরিশোধিত ময়দা। এর ফলে শরীরে এবং যকৃতে চর্বি জমতে থাকে।
খাদ্যাভ্যাসের ক্ষেত্রে গবেষকরা বলছেন, ফ্যাটি লিভার রোগীদের দৈনন্দিন খাবারে শাকসবজি, ডাল, পূর্ণ শস্য, ফল, বাদাম, মাছে থাকা ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অল্প পরিমাণ স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকা উচিত। পরিশোধিত চিনি, সফট ড্রিঙ্কস, সাদা পাউরুটি, মিষ্টি জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত তেলেভাজা খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি গবেষক ড. সারা মিচেল বলেন, “যখন আমরা খাবারের ধরন পরিবর্তন করি, তখন আমাদের যকৃত সেটির প্রতিক্রিয়া দেয়। স্বাস্থ্যকর খাবার লিভারের প্রদাহ কমাতে ও চর্বি হ্রাস করতে সাহায্য করে।”
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার বা হালকা দৌড়ানো কেবল ওজন নিয়ন্ত্রণেই সাহায্য করে না, বরং যকৃতের চর্বি কমায়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ড. মার্ক থম্পসন জানান, “ব্যায়াম ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়, যা ফ্যাটি লিভারের অগ্রগতি ধীর করে।” তিনি বলেন, ব্যায়াম শুরু করলে ওজন কমুক বা না কমুক, লিভারের স্বাস্থ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে।
অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে মদ্যপান পুরোপুরি বন্ধ করা ছাড়া উপায় নেই। কারণ অ্যালকোহল সরাসরি যকৃতের কোষে ক্ষতি করে এবং প্রদাহ বাড়ায়। একই সঙ্গে ধূমপানও লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ কোলেস্টেরল—এই তিনটি অবস্থা ফ্যাটি লিভারকে আরও খারাপ করতে পারে। তাই রোগীদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ সঠিকভাবে খাওয়া জরুরি। অনেক সময় চিকিৎসকরা ভিটামিন ই বা কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ দিয়ে থাকেন, কিন্তু এগুলো শুধুমাত্র বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, বাজারে প্রচলিত অনেক ভেষজ ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট লিভারের ক্ষতি করতে পারে। তাই কোনো কিছু খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়া পর্যাপ্ত পানি পান, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ এবং পর্যাপ্ত ঘুমও যকৃত সুস্থ রাখতে সহায়ক।
সবচেয়ে বড় কথা, ফ্যাটি লিভার এমন একটি অবস্থা যা সঠিক সময়ে শনাক্ত হলে এবং জীবনযাত্রা পরিবর্তন করলে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। ড. জেমস ল্যন্টজ যেমন বলেছিলেন, “যকৃত আমাদের ক্ষমাশীল অঙ্গ—আপনি যদি তাকে সঠিক যত্ন দেন, সে আপনাকে সুস্থ করে তুলতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।” তাই নিজের খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক কার্যকলাপ এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতি মনোযোগ দেওয়াই এই রোগ থেকে মুক্তির মূল চাবিকাঠি।
ফ্যাটি লিভার বা যকৃতে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাওয়া বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর একটি। আগের দিনে এটি মূলত মধ্যবয়সী বা প্রবীণদের রোগ হিসেবে দেখা যেত, কিন্তু এখন কম বয়সী মানুষদের মধ্যেও এর প্রাদুর্ভাব দ্রুত বাড়ছে। কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে অনিয়মিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত ওজন, ডায়াবেটিস এবং শারীরিক শ্রমের অভাব। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ফ্যাটি লিভারকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়—অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার, যা মদ্যপানের কারণে হয়, এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ বা এনএএফএলডি (NAFLD), যা মদ্যপান না করেও হতে পারে। পরেরটি বিশ্বজুড়ে দ্রুত বাড়ছে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে।
যকৃত আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় অভ্যন্তরীণ অঙ্গ এবং এটি শরীরের বিপাক প্রক্রিয়া, বিষাক্ত পদার্থ ছেঁকে ফেলা, শক্তি সঞ্চয় এবং হজমের জন্য পিত্তরস তৈরি—এসব গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। কিন্তু যখন যকৃতের কোষে অতিরিক্ত চর্বি জমতে শুরু করে, তখন এই অঙ্গের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। প্রথম দিকে ফ্যাটি লিভার সাধারণত কোনো উপসর্গ সৃষ্টি করে না, তাই অনেকেই বুঝতে পারেন না যে তাদের লিভার আক্রান্ত হয়েছে। ধীরে ধীরে রোগটি যদি নিয়ন্ত্রণে না আনা যায়, তবে এটি লিভারের প্রদাহ, দাগ (ফাইব্রোসিস) এবং পরবর্তীতে সিরোসিস কিংবা লিভার ক্যানসারের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডব্লিউএইচও-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার বর্তমানে বিশ্ব জনসংখ্যার অন্তত ২৫ শতাংশ মানুষের মধ্যে রয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় এ হার আরও বেশি, কারণ এখানে মানুষের মধ্যে পেটের চারপাশে চর্বি জমার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবনযাত্রার পরিবর্তনই এই রোগের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অস্ত্র।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিকের লিভার বিশেষজ্ঞ ড. জেমস ল্যন্টজ বলেন, “যকৃত একটি অসাধারণ অঙ্গ, যা সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের মাধ্যমে নিজে থেকেই চর্বি ঝরাতে এবং সুস্থ হতে পারে।” তিনি আরও বলেন, রোগী যদি ধীরে ধীরে ওজন কমায় এবং চিনি ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে দেয়, তবে মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে লিভারের অবস্থা অনেকটাই ভালো হয়ে যেতে পারে।
ফ্যাটি লিভারের অন্যতম কারণ হলো অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাব। আধুনিক জীবনে মানুষ বেশি সময় বসে কাটায়, অফিসের কাজ, টেলিভিশন দেখা, মোবাইল ব্যবহার—এসবের কারণে শরীরের ক্যালরি খরচ হয় না, অথচ খাদ্যে থাকে প্রচুর তেল, চিনি ও পরিশোধিত ময়দা। এর ফলে শরীরে এবং যকৃতে চর্বি জমতে থাকে।
খাদ্যাভ্যাসের ক্ষেত্রে গবেষকরা বলছেন, ফ্যাটি লিভার রোগীদের দৈনন্দিন খাবারে শাকসবজি, ডাল, পূর্ণ শস্য, ফল, বাদাম, মাছে থাকা ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অল্প পরিমাণ স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকা উচিত। পরিশোধিত চিনি, সফট ড্রিঙ্কস, সাদা পাউরুটি, মিষ্টি জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত তেলেভাজা খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি গবেষক ড. সারা মিচেল বলেন, “যখন আমরা খাবারের ধরন পরিবর্তন করি, তখন আমাদের যকৃত সেটির প্রতিক্রিয়া দেয়। স্বাস্থ্যকর খাবার লিভারের প্রদাহ কমাতে ও চর্বি হ্রাস করতে সাহায্য করে।”
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার বা হালকা দৌড়ানো কেবল ওজন নিয়ন্ত্রণেই সাহায্য করে না, বরং যকৃতের চর্বি কমায়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ড. মার্ক থম্পসন জানান, “ব্যায়াম ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়, যা ফ্যাটি লিভারের অগ্রগতি ধীর করে।” তিনি বলেন, ব্যায়াম শুরু করলে ওজন কমুক বা না কমুক, লিভারের স্বাস্থ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে।
অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে মদ্যপান পুরোপুরি বন্ধ করা ছাড়া উপায় নেই। কারণ অ্যালকোহল সরাসরি যকৃতের কোষে ক্ষতি করে এবং প্রদাহ বাড়ায়। একই সঙ্গে ধূমপানও লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ কোলেস্টেরল—এই তিনটি অবস্থা ফ্যাটি লিভারকে আরও খারাপ করতে পারে। তাই রোগীদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ সঠিকভাবে খাওয়া জরুরি। অনেক সময় চিকিৎসকরা ভিটামিন ই বা কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ দিয়ে থাকেন, কিন্তু এগুলো শুধুমাত্র বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, বাজারে প্রচলিত অনেক ভেষজ ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট লিভারের ক্ষতি করতে পারে। তাই কোনো কিছু খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়া পর্যাপ্ত পানি পান, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ এবং পর্যাপ্ত ঘুমও যকৃত সুস্থ রাখতে সহায়ক।
সবচেয়ে বড় কথা, ফ্যাটি লিভার এমন একটি অবস্থা যা সঠিক সময়ে শনাক্ত হলে এবং জীবনযাত্রা পরিবর্তন করলে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। ড. জেমস ল্যন্টজ যেমন বলেছিলেন, “যকৃত আমাদের ক্ষমাশীল অঙ্গ—আপনি যদি তাকে সঠিক যত্ন দেন, সে আপনাকে সুস্থ করে তুলতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।” তাই নিজের খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক কার্যকলাপ এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতি মনোযোগ দেওয়াই এই রোগ থেকে মুক্তির মূল চাবিকাঠি।
কক্সবাজার সফরে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। পরে রাতে তাকে একটি হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। গতকাল রোববার (১৭ আগস্ট) এই উপদেষ্টার অ্যাপেনডিক্সের অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার স্ত্রী অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা।
২১ ঘণ্টা আগেএক গ্লাস হালকা গরম পানি খেলে বদহজমের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। পানি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেটের ভেতরে জমে থাকা অতিরিক্ত এসিডকে পাতলা করে দেয়।
১ দিন আগেসাপের মেরুদণ্ডে অসংখ্য হাড় আর পেশী আছে। এই হাড় ও পেশীর সাহায্যে তারা শরীর বাঁকায়, সঙ্কুচিত করে আবার প্রসারিত করে। একেকটা অংশ মাটিতে ধাক্কা দেয়, আর নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী মাটিও পাল্টা চাপ দিয়ে সাপকে সামনে এগিয়ে দেয়।
২ দিন আগে