ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
শীতকালে বা ঠান্ডা পরিবেশে অনেকেই বুকে কফ জমার সমস্যায় ভোগেন। এটি সাধারণ ঠান্ডা-জ্বরের মতো শোনালেও কষ্টটা কম নয়। বুক ভারি লাগে, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, মাঝে মাঝেই কাশির দমকে দম বন্ধ হওয়ার জোগাড় হয়। এমন অবস্থায় কেউ কেউ ভয় পেয়ে যান—কেন এমন হচ্ছে, এটা কি ফুসফুসের বড় কোনো অসুখের লক্ষণ? আবার কেউ কেউ ওষুধ না খেয়েই নিজে নিজে ঘরোয়া উপায়ে সমাধান খোঁজেন। আজকের এই ফিচারে আমরা জানব—বুকে কফ জমলে কী করবেন, কেন এমন হয়, আর কীভাবে দ্রুত আরাম পাওয়া সম্ভব। সঙ্গে থাকছে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের মতামতও।
বুকে কফ জমার কারণ হতে পারে সর্দি-জ্বর, ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, অ্যালার্জি, বায়ুদূষণ, ধূমপান বা কখনও কখনও অ্যাজমা বা ব্রঙ্কাইটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগ। নিউ ইয়র্কের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালের পালমোনোলজিস্ট ডা. মারিয়া লরেন্স বলেন, “যখন ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া আমাদের শ্বাসনালীতে সংক্রমণ ঘটায়, তখন শরীর তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এর ফলে অতিরিক্ত মিউকাস বা কফ তৈরি হয়, যেটি অনেক সময় বুকে জমে গিয়ে কষ্ট সৃষ্টি করে।”
যারা ধূমপান করেন, তাদের এই সমস্যা বেশি হয়। ধোঁয়ার কারণে শ্বাসনালীর চুলের মতো কোষগুলো (ciliary cells) নষ্ট হয়ে যায়, যেগুলোর কাজ হচ্ছে কফ সরিয়ে রাখা। ফলে কফ জমে গিয়ে ফুসফুসে চাপ সৃষ্টি করে। ব্রিটিশ লাং ফাউন্ডেশনের ফুসফুস বিশেষজ্ঞ প্রফেসর জেমস ল্যানগটন বলেন, “বুকে জমে থাকা কফ দ্রুত বের না করতে পারলে তা শ্বাসতন্ত্রে জটিলতা তৈরি করতে পারে, এমনকি নিউমোনিয়া বা সেকেন্ডারি ইনফেকশনের ঝুঁকিও বাড়ে।”
তবে সবসময়ই যে ওষুধ খেতে হবে তা নয়। কিছু সহজ ঘরোয়া উপায়, জীবনযাপনের ছোট কিছু পরিবর্তন এবং কিছু সাধারণ নিয়ম মানলেই বুকে জমে থাকা কফ অনেকটাই কমে আসে। সবচেয়ে আগে যেটা দরকার তা হলো—পর্যাপ্ত পানি পান। কফ যদি পাতলা হয়, তাহলে তা সহজেই কাশি দিয়ে বা শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। তাই সারাদিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করাই ভালো। কেউ কেউ উষ্ণ পানি পান করেন, যা আরও উপকারী। গরম পানিতে লেবুর রস ও সামান্য মধু মিশিয়ে খেলে গলা শান্ত হয় এবং কফ সহজে বের হয়।
গরম পানির ভাপ নেওয়াও বেশ কার্যকর। একটি বাটিতে ফুটন্ত পানি রেখে তার ভাপ মুখের কাছে এনে মুখে তোয়ালে দিয়ে ঢেকে পাঁচ-দশ মিনিট ভাপ নিলে বুকে জমে থাকা কফ নরম হয়ে আসে এবং ধীরে ধীরে তা বাইরে চলে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ডা. এলেনা জ্যাকবস বলেন, “স্টিম থেরাপি বা ভাপ নেওয়া প্রাচীন এবং কার্যকর একটি পদ্ধতি, যা শ্বাসনালীর পেশি শিথিল করে এবং জমে থাকা মিউকাস বের হতে সাহায্য করে।”
বুকে কফ জমলে অনেকেই অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে নেন, যা সবসময় ঠিক নয়। কফ ভাইরাসজনিত হলে অ্যান্টিবায়োটিক কোনো কাজেই আসে না, বরং তা খেয়ে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ না খাওয়াই উত্তম। চিকিৎসকের পরামর্শে কিছু ক্ষেত্রে কাশির সিরাপ বা ব্রঙ্কোডাইলেটর ব্যবহার করা যেতে পারে, যা শ্বাসনালীকে প্রসারিত করে শ্বাসপ্রশ্বাস সহজ করে।
আরেকটি কার্যকর উপায় হলো—হালকা ব্যায়াম। হাঁটাহাঁটি, ধীরে ধীরে শরীর গরম করা বা কিছু সময় মেডিটেশন করলেও ফুসফুসে রক্ত চলাচল বাড়ে এবং জমে থাকা কফ ধীরে ধীরে কমতে থাকে। তবে খুব কষ্ট হলে বা জ্বর, কাশি দীর্ঘস্থায়ী হলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
ঘরোয়া উপায়েও অনেক সময় ভালো ফল পাওয়া যায়। আদা, কালোজিরা, তুলসি পাতা, লবঙ্গ—এসব প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি চা বুকে কফ জমার সমস্যা কমায়। এগুলোতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা কফ নরম করে দেয় এবং কাশি কমায়। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টারের ডা. সিন্ডি হোপ বলেন, “প্রাকৃতিক উদ্ভিজ্জ উপাদানে এমন অনেক গুণাগুণ আছে যা কৃত্রিম ওষুধের মতোই কার্যকর, তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা কম।”
অ্যালার্জি বা ধুলাবালির সংস্পর্শে এলেই যদি কফ জমে, তাহলে ঘরবাড়ি পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ঘরে যেন ধুলো না জমে, পশুর লোম বা ফুলের রেণু না থাকে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো—অতিরিক্ত ভয় পাওয়া যাবে না। বুকে কফ জমলে সেটি শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার একটি লক্ষণ মাত্র। কিন্তু যদি লক্ষণগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয়, যেমন টানা তিন সপ্তাহ কাশি থাকে, রক্ত ওঠে, শ্বাস নিতে কষ্ট হয় বা ওজন কমে যায়—তাহলে তা অবশ্যই উপেক্ষা করা উচিত নয়। এসব ক্ষেত্রে তা কেবল সাধারণ সর্দি-কাশি নয়, বরং বড় কোনো শ্বাসতন্ত্রের রোগের লক্ষণ হতে পারে। সেক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সবশেষে বলা যায়, বুকে কফ জমা যত সাধারণ সমস্যাই হোক, অবহেলা করা যাবে না। সময়মতো যত্ন নিলে ও জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনলেই এ সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। বাড়ির রান্নাঘরে থাকা উপাদান দিয়েই প্রাথমিক চিকিৎসা সম্ভব, আর একটু সচেতন থাকলেই শ্বাসের কষ্ট থেকে মুক্তি মিলতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি শরীরের প্রতি মনোযোগী থাকি, নিয়মিত ব্যায়াম করি এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন করি—তাহলেই বুকে কফ জমার মতো সমস্যার সমাধান হবে সহজ ও টেকসইভাবে।
সূত্র: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ
শীতকালে বা ঠান্ডা পরিবেশে অনেকেই বুকে কফ জমার সমস্যায় ভোগেন। এটি সাধারণ ঠান্ডা-জ্বরের মতো শোনালেও কষ্টটা কম নয়। বুক ভারি লাগে, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, মাঝে মাঝেই কাশির দমকে দম বন্ধ হওয়ার জোগাড় হয়। এমন অবস্থায় কেউ কেউ ভয় পেয়ে যান—কেন এমন হচ্ছে, এটা কি ফুসফুসের বড় কোনো অসুখের লক্ষণ? আবার কেউ কেউ ওষুধ না খেয়েই নিজে নিজে ঘরোয়া উপায়ে সমাধান খোঁজেন। আজকের এই ফিচারে আমরা জানব—বুকে কফ জমলে কী করবেন, কেন এমন হয়, আর কীভাবে দ্রুত আরাম পাওয়া সম্ভব। সঙ্গে থাকছে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের মতামতও।
বুকে কফ জমার কারণ হতে পারে সর্দি-জ্বর, ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, অ্যালার্জি, বায়ুদূষণ, ধূমপান বা কখনও কখনও অ্যাজমা বা ব্রঙ্কাইটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগ। নিউ ইয়র্কের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালের পালমোনোলজিস্ট ডা. মারিয়া লরেন্স বলেন, “যখন ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া আমাদের শ্বাসনালীতে সংক্রমণ ঘটায়, তখন শরীর তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এর ফলে অতিরিক্ত মিউকাস বা কফ তৈরি হয়, যেটি অনেক সময় বুকে জমে গিয়ে কষ্ট সৃষ্টি করে।”
যারা ধূমপান করেন, তাদের এই সমস্যা বেশি হয়। ধোঁয়ার কারণে শ্বাসনালীর চুলের মতো কোষগুলো (ciliary cells) নষ্ট হয়ে যায়, যেগুলোর কাজ হচ্ছে কফ সরিয়ে রাখা। ফলে কফ জমে গিয়ে ফুসফুসে চাপ সৃষ্টি করে। ব্রিটিশ লাং ফাউন্ডেশনের ফুসফুস বিশেষজ্ঞ প্রফেসর জেমস ল্যানগটন বলেন, “বুকে জমে থাকা কফ দ্রুত বের না করতে পারলে তা শ্বাসতন্ত্রে জটিলতা তৈরি করতে পারে, এমনকি নিউমোনিয়া বা সেকেন্ডারি ইনফেকশনের ঝুঁকিও বাড়ে।”
তবে সবসময়ই যে ওষুধ খেতে হবে তা নয়। কিছু সহজ ঘরোয়া উপায়, জীবনযাপনের ছোট কিছু পরিবর্তন এবং কিছু সাধারণ নিয়ম মানলেই বুকে জমে থাকা কফ অনেকটাই কমে আসে। সবচেয়ে আগে যেটা দরকার তা হলো—পর্যাপ্ত পানি পান। কফ যদি পাতলা হয়, তাহলে তা সহজেই কাশি দিয়ে বা শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। তাই সারাদিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করাই ভালো। কেউ কেউ উষ্ণ পানি পান করেন, যা আরও উপকারী। গরম পানিতে লেবুর রস ও সামান্য মধু মিশিয়ে খেলে গলা শান্ত হয় এবং কফ সহজে বের হয়।
গরম পানির ভাপ নেওয়াও বেশ কার্যকর। একটি বাটিতে ফুটন্ত পানি রেখে তার ভাপ মুখের কাছে এনে মুখে তোয়ালে দিয়ে ঢেকে পাঁচ-দশ মিনিট ভাপ নিলে বুকে জমে থাকা কফ নরম হয়ে আসে এবং ধীরে ধীরে তা বাইরে চলে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ডা. এলেনা জ্যাকবস বলেন, “স্টিম থেরাপি বা ভাপ নেওয়া প্রাচীন এবং কার্যকর একটি পদ্ধতি, যা শ্বাসনালীর পেশি শিথিল করে এবং জমে থাকা মিউকাস বের হতে সাহায্য করে।”
বুকে কফ জমলে অনেকেই অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে নেন, যা সবসময় ঠিক নয়। কফ ভাইরাসজনিত হলে অ্যান্টিবায়োটিক কোনো কাজেই আসে না, বরং তা খেয়ে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ না খাওয়াই উত্তম। চিকিৎসকের পরামর্শে কিছু ক্ষেত্রে কাশির সিরাপ বা ব্রঙ্কোডাইলেটর ব্যবহার করা যেতে পারে, যা শ্বাসনালীকে প্রসারিত করে শ্বাসপ্রশ্বাস সহজ করে।
আরেকটি কার্যকর উপায় হলো—হালকা ব্যায়াম। হাঁটাহাঁটি, ধীরে ধীরে শরীর গরম করা বা কিছু সময় মেডিটেশন করলেও ফুসফুসে রক্ত চলাচল বাড়ে এবং জমে থাকা কফ ধীরে ধীরে কমতে থাকে। তবে খুব কষ্ট হলে বা জ্বর, কাশি দীর্ঘস্থায়ী হলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
ঘরোয়া উপায়েও অনেক সময় ভালো ফল পাওয়া যায়। আদা, কালোজিরা, তুলসি পাতা, লবঙ্গ—এসব প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি চা বুকে কফ জমার সমস্যা কমায়। এগুলোতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা কফ নরম করে দেয় এবং কাশি কমায়। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টারের ডা. সিন্ডি হোপ বলেন, “প্রাকৃতিক উদ্ভিজ্জ উপাদানে এমন অনেক গুণাগুণ আছে যা কৃত্রিম ওষুধের মতোই কার্যকর, তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা কম।”
অ্যালার্জি বা ধুলাবালির সংস্পর্শে এলেই যদি কফ জমে, তাহলে ঘরবাড়ি পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ঘরে যেন ধুলো না জমে, পশুর লোম বা ফুলের রেণু না থাকে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো—অতিরিক্ত ভয় পাওয়া যাবে না। বুকে কফ জমলে সেটি শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার একটি লক্ষণ মাত্র। কিন্তু যদি লক্ষণগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয়, যেমন টানা তিন সপ্তাহ কাশি থাকে, রক্ত ওঠে, শ্বাস নিতে কষ্ট হয় বা ওজন কমে যায়—তাহলে তা অবশ্যই উপেক্ষা করা উচিত নয়। এসব ক্ষেত্রে তা কেবল সাধারণ সর্দি-কাশি নয়, বরং বড় কোনো শ্বাসতন্ত্রের রোগের লক্ষণ হতে পারে। সেক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সবশেষে বলা যায়, বুকে কফ জমা যত সাধারণ সমস্যাই হোক, অবহেলা করা যাবে না। সময়মতো যত্ন নিলে ও জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনলেই এ সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। বাড়ির রান্নাঘরে থাকা উপাদান দিয়েই প্রাথমিক চিকিৎসা সম্ভব, আর একটু সচেতন থাকলেই শ্বাসের কষ্ট থেকে মুক্তি মিলতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি শরীরের প্রতি মনোযোগী থাকি, নিয়মিত ব্যায়াম করি এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন করি—তাহলেই বুকে কফ জমার মতো সমস্যার সমাধান হবে সহজ ও টেকসইভাবে।
সূত্র: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ
প্রথমেই বলা দরকার, দুর্বলতা সব সময় কোনো রোগের উপসর্গ নয়। এটি হতে পারে আমাদের জীবনযাত্রার ভুলভ্রান্তির কারণে। যেমন পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, সঠিক খাবার না খাওয়া, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, শরীরচর্চার ঘাটতি ইত্যাদি।
২ দিন আগেযারা ইন্টারনেট ব্যবহারে দক্ষ নন, তারা স্থানীয় ডিজিটাল সেন্টারে গিয়ে এই সেবা নিতে পারেন অথবা ৩৩৩ নম্বরে কল করলেই সহায়তা পাবেন।
২ দিন আগেবিশেষজ্ঞদের মতে, দুটি ধরনের আয়রন রয়েছে—হিম আয়রন এবং নন-হিম আয়রন। হিম আয়রন পাওয়া যায় প্রাণিজ উৎস যেমন মাংস, মাছ ও ডিমে। এটি সহজে শরীরে শোষিত হয়।
২ দিন আগেদেশের চারটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে