ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আমাদের দেহে প্রতিটি অঙ্গের যেমন নিজস্ব ভূমিকা আছে, তেমনি কিডনির কাজও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন আমরা যা খাই, তা হজমের পর রক্তে মিশে যায়, আর সেই রক্ত থেকে অপদ্রব্য ছেঁকে বের করে কিডনি। এই অঙ্গ দুটি যেন আমাদের দেহের ভেতরের পরিচ্ছন্নতার রক্ষক। কিন্তু ভুল খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত লবণ, ফাস্ট ফুড, পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া বা অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে কিডনির ওপর পড়ে বাড়তি চাপ। ফলে ধীরে ধীরে সে ক্লান্ত হয়ে পড়ে, কাজ করতে চায় না। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য চাই সচেতনতা, আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো—খাদ্য নির্বাচন।
খাদ্যের মাধ্যমে কিডনি সুস্থ রাখা সম্ভব—এমনটাই বলছেন আমেরিকার হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের পুষ্টি গবেষক ড. লরেন স্লেটার। তিনি তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন, “প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু নির্দিষ্ট খাবার যোগ করলে কিডনির কার্যক্ষমতা দীর্ঘদিন বজায় থাকে, এমনকি কিডনি রোগের ঝুঁকিও অনেকটা কমে যায়।” তাঁর মতে, এমন কিছু খাবার আছে যা স্বাভাবিকভাবে দেহের বিষাক্ত উপাদানকে বাইরে বের করে দিতে কিডনিকে সাহায্য করে, পাশাপাশি ফিল্টারিং ফাংশনকে সক্রিয় রাখে।
কিডনি সুস্থ রাখার প্রথম এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হলো প্রচুর পানি পান করা। পানি আমাদের দেহের রক্ত তরল রাখে, কিডনির ফিল্টারিং প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং জমে থাকা ক্ষতিকর উপাদানগুলো ইউরিনের মাধ্যমে বের করে দেয়। যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসল ইউনিভার্সিটির নিউট্রিশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. হেনরি গ্রেভস বলছেন, “প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি কিডনির জন্য ওষুধের মতো কাজ করে। পানি শুধু হাইড্রেট করে না, বরং কিডনির রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়াকেও উন্নত করে।”
এছাড়া, কিছু বিশেষ ফলমূল এবং শাকসবজি আছে যেগুলো কিডনির জন্য খুবই উপকারী। এর মধ্যে অন্যতম হলো লাল বেলpepper বা রেড বেলপিপার। এতে রয়েছে অল্প মাত্রার পটাশিয়াম, কিন্তু প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, এ এবং বি৬। এগুলো কিডনির কোষ সজীব রাখতে সাহায্য করে এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত বেলপিপার খায়, তাদের ইউরিনে ক্রিয়েটিনিন লেভেল তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
বেরি জাতীয় ফল, যেমন ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, র্যাজবেরি—এইসব ফলেও রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। ব্লুবেরিতে থাকে অ্যান্থোসায়ানিন নামের একটি উপাদান, যা দেহে ফ্রি র্যাডিক্যাল কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনির কোষে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে দেয়। আমেরিকার ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশনের পুষ্টিবিদ অ্যালিসা ব্রাউন বলছেন, “একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যদি সপ্তাহে তিনদিন ব্লুবেরি খান, তবে তা কিডনির জন্য দীর্ঘমেয়াদে নিরাপত্তা বেষ্টনীর মতো কাজ করে।”
কমলালেবু বা মাল্টার মতো সাইট্রাস ফল কিডনিতে স্টোন বা পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। কারণ এতে সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে, যা ক্যালসিয়াম অক্সালেট স্টোন তৈরি হতে বাধা দেয়। তবে ডায়াবেটিস থাকলে ফলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত রাখা জরুরি। একইভাবে, আপেল কিডনির জন্য দারুণ উপকারী। এটি দেহে ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায় এবং হজমে সাহায্য করে। তাছাড়া আপেলে থাকা পেকটিন নামের আঁশ কিডনির ওপর চাপ কমায় বলে জানিয়েছেন কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের গবেষক ড. রায়ান ক্লার্ক।
শাকসবজির মধ্যে ফুলকপি ও বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপকারী। এগুলোতে থাকে ভিটামিন সি ও কে, এবং বিশেষ কিছু ফাইটোকেমিক্যালস, যা লিভার ও কিডনিকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। এছাড়া রসুনও কিডনির বড় বন্ধু। এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, ফলে কিডনিতে সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।
মাছ, বিশেষ করে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত মাছ যেমন স্যামন বা ম্যাকেরেল, কিডনির জন্য অত্যন্ত উপকারী। ওমেগা-৩ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা কিডনি রোগের অন্যতম প্রধান কারণ। তবে লবণ দিয়ে বেশি রান্না করলে তার উপকারিতা নষ্ট হয়।
তবে কিডনির যত্নে কিছু খাবার এড়িয়ে চলাও সমান জরুরি। প্রক্রিয়াজাত খাবার, অতিরিক্ত লবণ, টিনজাত স্যুপ বা ইনস্ট্যান্ট নুডলসের মতো খাবার কিডনিকে ধীরে ধীরে দুর্বল করে। এসব খাবারে থাকে সোডিয়াম ও ফসফরাসের অতিরিক্ত মাত্রা, যা কিডনির রক্তনালী ও ফিল্টারিং কোষের ক্ষতি করতে পারে।
সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি জীবনযাপনেও আনতে হবে শৃঙ্খলা। ধূমপান, অতিরিক্ত ওজন এবং অনিয়মিত ঘুম কিডনির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই পর্যাপ্ত ঘুম, নিয়মিত ব্যায়াম এবং মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করাও দরকার।
সবশেষে বলা যায়, কিডনি হলো আমাদের দেহের নীরব কর্মী—যে দিনে-রাতে কাজ করে যায় আমাদের না জানিয়ে। কিন্তু সে যেন ক্লান্ত না হয়ে পড়ে, সে জন্য আমাদের উচিত প্রতিদিনের খাবারে একটু সচেতন থাকা। অনেক বড় বড় রোগের ওষুধ হয়তো এখনো আবিষ্কৃত হয়নি, কিন্তু একটি আপেল, কিছু পানি আর এক মুঠো বেরি হয়তো আপনাকে রক্ষা করতে পারে বহু বছর পর্যন্ত। তাই চিকিৎসা নয়, প্রতিরোধেই হোক আপনার প্রথম পছন্দ।
আমাদের দেহে প্রতিটি অঙ্গের যেমন নিজস্ব ভূমিকা আছে, তেমনি কিডনির কাজও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন আমরা যা খাই, তা হজমের পর রক্তে মিশে যায়, আর সেই রক্ত থেকে অপদ্রব্য ছেঁকে বের করে কিডনি। এই অঙ্গ দুটি যেন আমাদের দেহের ভেতরের পরিচ্ছন্নতার রক্ষক। কিন্তু ভুল খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত লবণ, ফাস্ট ফুড, পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া বা অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে কিডনির ওপর পড়ে বাড়তি চাপ। ফলে ধীরে ধীরে সে ক্লান্ত হয়ে পড়ে, কাজ করতে চায় না। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য চাই সচেতনতা, আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো—খাদ্য নির্বাচন।
খাদ্যের মাধ্যমে কিডনি সুস্থ রাখা সম্ভব—এমনটাই বলছেন আমেরিকার হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের পুষ্টি গবেষক ড. লরেন স্লেটার। তিনি তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন, “প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু নির্দিষ্ট খাবার যোগ করলে কিডনির কার্যক্ষমতা দীর্ঘদিন বজায় থাকে, এমনকি কিডনি রোগের ঝুঁকিও অনেকটা কমে যায়।” তাঁর মতে, এমন কিছু খাবার আছে যা স্বাভাবিকভাবে দেহের বিষাক্ত উপাদানকে বাইরে বের করে দিতে কিডনিকে সাহায্য করে, পাশাপাশি ফিল্টারিং ফাংশনকে সক্রিয় রাখে।
কিডনি সুস্থ রাখার প্রথম এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হলো প্রচুর পানি পান করা। পানি আমাদের দেহের রক্ত তরল রাখে, কিডনির ফিল্টারিং প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং জমে থাকা ক্ষতিকর উপাদানগুলো ইউরিনের মাধ্যমে বের করে দেয়। যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসল ইউনিভার্সিটির নিউট্রিশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. হেনরি গ্রেভস বলছেন, “প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি কিডনির জন্য ওষুধের মতো কাজ করে। পানি শুধু হাইড্রেট করে না, বরং কিডনির রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়াকেও উন্নত করে।”
এছাড়া, কিছু বিশেষ ফলমূল এবং শাকসবজি আছে যেগুলো কিডনির জন্য খুবই উপকারী। এর মধ্যে অন্যতম হলো লাল বেলpepper বা রেড বেলপিপার। এতে রয়েছে অল্প মাত্রার পটাশিয়াম, কিন্তু প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, এ এবং বি৬। এগুলো কিডনির কোষ সজীব রাখতে সাহায্য করে এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত বেলপিপার খায়, তাদের ইউরিনে ক্রিয়েটিনিন লেভেল তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
বেরি জাতীয় ফল, যেমন ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, র্যাজবেরি—এইসব ফলেও রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। ব্লুবেরিতে থাকে অ্যান্থোসায়ানিন নামের একটি উপাদান, যা দেহে ফ্রি র্যাডিক্যাল কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনির কোষে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে দেয়। আমেরিকার ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশনের পুষ্টিবিদ অ্যালিসা ব্রাউন বলছেন, “একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যদি সপ্তাহে তিনদিন ব্লুবেরি খান, তবে তা কিডনির জন্য দীর্ঘমেয়াদে নিরাপত্তা বেষ্টনীর মতো কাজ করে।”
কমলালেবু বা মাল্টার মতো সাইট্রাস ফল কিডনিতে স্টোন বা পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। কারণ এতে সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে, যা ক্যালসিয়াম অক্সালেট স্টোন তৈরি হতে বাধা দেয়। তবে ডায়াবেটিস থাকলে ফলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত রাখা জরুরি। একইভাবে, আপেল কিডনির জন্য দারুণ উপকারী। এটি দেহে ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায় এবং হজমে সাহায্য করে। তাছাড়া আপেলে থাকা পেকটিন নামের আঁশ কিডনির ওপর চাপ কমায় বলে জানিয়েছেন কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের গবেষক ড. রায়ান ক্লার্ক।
শাকসবজির মধ্যে ফুলকপি ও বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপকারী। এগুলোতে থাকে ভিটামিন সি ও কে, এবং বিশেষ কিছু ফাইটোকেমিক্যালস, যা লিভার ও কিডনিকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। এছাড়া রসুনও কিডনির বড় বন্ধু। এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, ফলে কিডনিতে সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।
মাছ, বিশেষ করে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত মাছ যেমন স্যামন বা ম্যাকেরেল, কিডনির জন্য অত্যন্ত উপকারী। ওমেগা-৩ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা কিডনি রোগের অন্যতম প্রধান কারণ। তবে লবণ দিয়ে বেশি রান্না করলে তার উপকারিতা নষ্ট হয়।
তবে কিডনির যত্নে কিছু খাবার এড়িয়ে চলাও সমান জরুরি। প্রক্রিয়াজাত খাবার, অতিরিক্ত লবণ, টিনজাত স্যুপ বা ইনস্ট্যান্ট নুডলসের মতো খাবার কিডনিকে ধীরে ধীরে দুর্বল করে। এসব খাবারে থাকে সোডিয়াম ও ফসফরাসের অতিরিক্ত মাত্রা, যা কিডনির রক্তনালী ও ফিল্টারিং কোষের ক্ষতি করতে পারে।
সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি জীবনযাপনেও আনতে হবে শৃঙ্খলা। ধূমপান, অতিরিক্ত ওজন এবং অনিয়মিত ঘুম কিডনির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই পর্যাপ্ত ঘুম, নিয়মিত ব্যায়াম এবং মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করাও দরকার।
সবশেষে বলা যায়, কিডনি হলো আমাদের দেহের নীরব কর্মী—যে দিনে-রাতে কাজ করে যায় আমাদের না জানিয়ে। কিন্তু সে যেন ক্লান্ত না হয়ে পড়ে, সে জন্য আমাদের উচিত প্রতিদিনের খাবারে একটু সচেতন থাকা। অনেক বড় বড় রোগের ওষুধ হয়তো এখনো আবিষ্কৃত হয়নি, কিন্তু একটি আপেল, কিছু পানি আর এক মুঠো বেরি হয়তো আপনাকে রক্ষা করতে পারে বহু বছর পর্যন্ত। তাই চিকিৎসা নয়, প্রতিরোধেই হোক আপনার প্রথম পছন্দ।
আজ দুপুর ১টার মধ্যে দেশের সাত জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। শনিবার (২৮ জুন) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেওয়া সতর্ক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেসবকিছু শুরু হয় উনিশ শতকের শেষ দিকে ইউরোপে ‘জায়নবাদ’ নামক একটি রাজনৈতিক আন্দোলনের সূচনার মধ্য দিয়ে। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল ইহুদি জনগণের জন্য একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র গঠন করা।
১ দিন আগেপেয়ারা মূলত ট্রপিক্যাল ফল। বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, ব্রাজিল, মেক্সিকোসহ বহু দেশে এটি উৎপাদিত হয়। একেক দেশে এর রং, আকার ও স্বাদে কিছুটা ভিন্নতা থাকলেও সব জাতের পেয়ারাতেই থাকে প্রচুর ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ডায়েটারি ফাইবার।
১ দিন আগেমোসাদ্দেক ছিলেন এক সত্যিকার গণতান্ত্রিক নেতা। ১৯৫১ সালে তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী হন, তখন তিনি তেল শিল্পকে জাতীয়করণ করেন। কারণ তাঁর বিশ্বাস ছিল, ইরানের জনগণের সম্পদ শুধুমাত্র ইরানিদেরই কাজে লাগা উচিত।
২ দিন আগে