ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মাথা ব্যথা—একটি অতি পরিচিত কিন্তু ভীষণ অস্বস্তিকর সমস্যা। প্রায় সবাইকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় এটা ভোগ করতে হয়। কখনো এই ব্যথা হালকা, কখনো আবার এমন তীব্র হয় যে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়ে পড়ে। মাথা ব্যথার পেছনে থাকতে পারে নানা কারণ—স্ট্রেস, ঘুমের অভাব, চোখের চাপ, সাইনাস, হরমোনজনিত পরিবর্তন কিংবা মাইগ্রেনের মতো জটিলতা। তবে খুশির কথা হলো, কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করলে এই যন্ত্রণা অনেকটাই কমানো সম্ভব।
প্রথমেই আসি বিশ্রামের প্রসঙ্গে। বিশ্রাম হলো মাথা ব্যথা কমানোর সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায়। মানসিক চাপ, ঘুমের ঘাটতি বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে অনেক সময় মাথা ধরে যায়। এমন অবস্থায় চোখ বন্ধ করে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকলে বা অন্ধকার ও শান্ত ঘরে বিশ্রাম নিলে ব্যথা অনেকটাই হালকা হয়ে যায়। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারস অ্যান্ড স্ট্রোক-এর গবেষক ড. রিচার্ড লিপটন জানিয়েছেন, “শরীর যখন ক্লান্ত হয়, তখন তা নানা রকম সংকেত দিয়ে আমাদের সতর্ক করে। মাথা ব্যথা সেসব সংকেতের একটি।”
পানি পানা বা শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখাও অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় পানি কম পান করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হয়, যার অন্যতম লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা। ইউনিভার্সিটি অব কনেকটিকাটের হিউম্যান পারফরম্যান্স ল্যাবরেটরির গবেষক ড. লরেন্স আর্মস্ট্রং বলেন, “মাথা ব্যথার পেছনে প্রাথমিক যে কয়েকটি কারণ থাকে, তার একটি হলো জলশূন্যতা। দিনে অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করলে অনেক ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।”
আরেকটি কার্যকরী উপায় হলো ঠান্ডা বা গরম সেঁক। যদি ব্যথা কপাল বা চোখের আশেপাশে হয়, তবে ঠান্ডা জলের তোয়ালে কপালে রেখে কিছুক্ষণ বসে থাকলে আরাম পাওয়া যায়। আবার, ঘাড় বা পেছনে ব্যথা হলে গরম পানির থলিতে সেঁক দিলে পেশি শিথিল হয় এবং ব্যথা কমে। ব্রিটিশ জার্নাল অব পেইনে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, তাপ প্রয়োগ শরীরের পেশি ও রক্তপ্রবাহে প্রভাব ফেলে, যা ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।
ক্যাফেইন—এই শব্দটা শুনলে অনেকেই ভ্রু কুঁচকে ফেলেন। তবে সঠিক মাত্রায় ক্যাফেইন গ্রহণ মাথা ব্যথা কমাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের নিউরোলজিস্ট ড. এলিজাবেথ লোডেন বলেন, “মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতেই যদি এক কাপ কফি খাওয়া যায়, তবে তা ব্যথার তীব্রতা কমিয়ে দিতে পারে। তবে নিয়মিত বেশি ক্যাফেইন গ্রহণ করলে উল্টো তা মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”
মাথা ব্যথা কমাতে কিছু ঘরোয়া উপাদানও আশ্চর্য কাজ করে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত হলো আদা ও পুদিনা। আদার মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে, যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এক কাপ আদা চা বা সামান্য আদা রস পান করলে মাথা ব্যথা হ্রাস পেতে পারে। একইভাবে পুদিনার পাতার নির্যাস বা পুদিনা তেল কপালে মালিশ করলেও তা স্নায়ুকে শিথিল করে এবং আরাম দেয়। ইরানের মাজান্দারান ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. সামিরা আফশার একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখিয়েছেন, “পুদিনার তেল ব্যবহারে মাইগ্রেন রোগীদের ৪৮% উল্লেখযোগ্য আরাম পেয়েছেন।”
আরও একটি প্রাকৃতিক উপাদান হলো ইউক্যালিপটাস তেল। এটি সাইনাসজনিত মাথা ব্যথা কমাতে দারুণভাবে কার্যকর। এই তেল কপালে বা নাকের চারপাশে হালকা ম্যাসাজ করলে তা বাতাসে মিশে সাইনাস খোলাতে সহায়তা করে। অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. নাওমি ম্যাকগ্রাথের মতে, “ইউক্যালিপটাস তেলে রয়েছে cineole নামের উপাদান, যা প্রদাহ কমায় এবং সাইনাস পরিষ্কার করে।”
সঠিক জীবনযাপনও মাথা ব্যথা প্রতিরোধে বড় ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো, পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা, ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান, এবং ব্যায়াম করার অভ্যাস মাথা ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে ইয়োগা বা মেডিটেশন নিয়মিত করলে মস্তিষ্কের চাপ কমে যায় এবং মাথা ব্যথার প্রবণতা অনেকটা কমে।
আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো স্ক্রিন টাইম কমানো। বর্তমানে স্মার্টফোন, ল্যাপটপ কিংবা ট্যাবলেটের অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে চোখের ওপর চাপ পড়ে, যা থেকে মাথা ব্যথা দেখা দিতে পারে। এজন্য প্রতি ২০ মিনিটে চোখ সরিয়ে ২০ সেকেন্ড দূরে তাকানো এবং পর্যাপ্ত আলোতে স্ক্রিন দেখা উচিত। কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. ক্লেয়ার মিচেল বলেন, “ডিজিটাল চোখের ক্লান্তি থেকেই অনেক সময় ক্রনিক মাথা ব্যথা দেখা দেয়। নিয়ম মেনে কাজ করলে তা প্রতিরোধ করা সম্ভব।”
তবে, মাথা ব্যথা যদি নিয়মিত হয় বা অস্বাভাবিকভাবে দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে তা অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ, কখনো কখনো মাথা ব্যথা গুরুতর কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, মাথা ব্যথা যতই যন্ত্রণাদায়ক হোক না কেন, সচেতনতা এবং কিছু ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি অবলম্বন করলে তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। বিশ্রাম, জলপান, সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে আমরা সহজেই এই অস্বস্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি—অন্তত যতক্ষণ না তা কোনো গুরুতর অসুস্থতার সংকেত হয়ে দাঁড়ায়। বিজ্ঞান এখন এসব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে, গবেষণাও হচ্ছে বিস্তর। আর এভাবেই সহজ-সরল উপায়ে মাথা ব্যথার মতো একটি সাধারণ সমস্যাকে আমরা আয়ত্তে আনতে পারি।
সূত্র: ল্যানসেট
মাথা ব্যথা—একটি অতি পরিচিত কিন্তু ভীষণ অস্বস্তিকর সমস্যা। প্রায় সবাইকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় এটা ভোগ করতে হয়। কখনো এই ব্যথা হালকা, কখনো আবার এমন তীব্র হয় যে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়ে পড়ে। মাথা ব্যথার পেছনে থাকতে পারে নানা কারণ—স্ট্রেস, ঘুমের অভাব, চোখের চাপ, সাইনাস, হরমোনজনিত পরিবর্তন কিংবা মাইগ্রেনের মতো জটিলতা। তবে খুশির কথা হলো, কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করলে এই যন্ত্রণা অনেকটাই কমানো সম্ভব।
প্রথমেই আসি বিশ্রামের প্রসঙ্গে। বিশ্রাম হলো মাথা ব্যথা কমানোর সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায়। মানসিক চাপ, ঘুমের ঘাটতি বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে অনেক সময় মাথা ধরে যায়। এমন অবস্থায় চোখ বন্ধ করে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকলে বা অন্ধকার ও শান্ত ঘরে বিশ্রাম নিলে ব্যথা অনেকটাই হালকা হয়ে যায়। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারস অ্যান্ড স্ট্রোক-এর গবেষক ড. রিচার্ড লিপটন জানিয়েছেন, “শরীর যখন ক্লান্ত হয়, তখন তা নানা রকম সংকেত দিয়ে আমাদের সতর্ক করে। মাথা ব্যথা সেসব সংকেতের একটি।”
পানি পানা বা শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখাও অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় পানি কম পান করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হয়, যার অন্যতম লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা। ইউনিভার্সিটি অব কনেকটিকাটের হিউম্যান পারফরম্যান্স ল্যাবরেটরির গবেষক ড. লরেন্স আর্মস্ট্রং বলেন, “মাথা ব্যথার পেছনে প্রাথমিক যে কয়েকটি কারণ থাকে, তার একটি হলো জলশূন্যতা। দিনে অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করলে অনেক ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।”
আরেকটি কার্যকরী উপায় হলো ঠান্ডা বা গরম সেঁক। যদি ব্যথা কপাল বা চোখের আশেপাশে হয়, তবে ঠান্ডা জলের তোয়ালে কপালে রেখে কিছুক্ষণ বসে থাকলে আরাম পাওয়া যায়। আবার, ঘাড় বা পেছনে ব্যথা হলে গরম পানির থলিতে সেঁক দিলে পেশি শিথিল হয় এবং ব্যথা কমে। ব্রিটিশ জার্নাল অব পেইনে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, তাপ প্রয়োগ শরীরের পেশি ও রক্তপ্রবাহে প্রভাব ফেলে, যা ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।
ক্যাফেইন—এই শব্দটা শুনলে অনেকেই ভ্রু কুঁচকে ফেলেন। তবে সঠিক মাত্রায় ক্যাফেইন গ্রহণ মাথা ব্যথা কমাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের নিউরোলজিস্ট ড. এলিজাবেথ লোডেন বলেন, “মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতেই যদি এক কাপ কফি খাওয়া যায়, তবে তা ব্যথার তীব্রতা কমিয়ে দিতে পারে। তবে নিয়মিত বেশি ক্যাফেইন গ্রহণ করলে উল্টো তা মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”
মাথা ব্যথা কমাতে কিছু ঘরোয়া উপাদানও আশ্চর্য কাজ করে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত হলো আদা ও পুদিনা। আদার মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে, যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এক কাপ আদা চা বা সামান্য আদা রস পান করলে মাথা ব্যথা হ্রাস পেতে পারে। একইভাবে পুদিনার পাতার নির্যাস বা পুদিনা তেল কপালে মালিশ করলেও তা স্নায়ুকে শিথিল করে এবং আরাম দেয়। ইরানের মাজান্দারান ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. সামিরা আফশার একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখিয়েছেন, “পুদিনার তেল ব্যবহারে মাইগ্রেন রোগীদের ৪৮% উল্লেখযোগ্য আরাম পেয়েছেন।”
আরও একটি প্রাকৃতিক উপাদান হলো ইউক্যালিপটাস তেল। এটি সাইনাসজনিত মাথা ব্যথা কমাতে দারুণভাবে কার্যকর। এই তেল কপালে বা নাকের চারপাশে হালকা ম্যাসাজ করলে তা বাতাসে মিশে সাইনাস খোলাতে সহায়তা করে। অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. নাওমি ম্যাকগ্রাথের মতে, “ইউক্যালিপটাস তেলে রয়েছে cineole নামের উপাদান, যা প্রদাহ কমায় এবং সাইনাস পরিষ্কার করে।”
সঠিক জীবনযাপনও মাথা ব্যথা প্রতিরোধে বড় ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো, পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা, ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান, এবং ব্যায়াম করার অভ্যাস মাথা ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে ইয়োগা বা মেডিটেশন নিয়মিত করলে মস্তিষ্কের চাপ কমে যায় এবং মাথা ব্যথার প্রবণতা অনেকটা কমে।
আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো স্ক্রিন টাইম কমানো। বর্তমানে স্মার্টফোন, ল্যাপটপ কিংবা ট্যাবলেটের অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে চোখের ওপর চাপ পড়ে, যা থেকে মাথা ব্যথা দেখা দিতে পারে। এজন্য প্রতি ২০ মিনিটে চোখ সরিয়ে ২০ সেকেন্ড দূরে তাকানো এবং পর্যাপ্ত আলোতে স্ক্রিন দেখা উচিত। কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. ক্লেয়ার মিচেল বলেন, “ডিজিটাল চোখের ক্লান্তি থেকেই অনেক সময় ক্রনিক মাথা ব্যথা দেখা দেয়। নিয়ম মেনে কাজ করলে তা প্রতিরোধ করা সম্ভব।”
তবে, মাথা ব্যথা যদি নিয়মিত হয় বা অস্বাভাবিকভাবে দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে তা অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ, কখনো কখনো মাথা ব্যথা গুরুতর কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, মাথা ব্যথা যতই যন্ত্রণাদায়ক হোক না কেন, সচেতনতা এবং কিছু ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি অবলম্বন করলে তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। বিশ্রাম, জলপান, সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে আমরা সহজেই এই অস্বস্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি—অন্তত যতক্ষণ না তা কোনো গুরুতর অসুস্থতার সংকেত হয়ে দাঁড়ায়। বিজ্ঞান এখন এসব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে, গবেষণাও হচ্ছে বিস্তর। আর এভাবেই সহজ-সরল উপায়ে মাথা ব্যথার মতো একটি সাধারণ সমস্যাকে আমরা আয়ত্তে আনতে পারি।
সূত্র: ল্যানসেট
ওয়েবসাইটে ফি এবং প্রক্রিয়াকরণের সময় দুইজনের কারও চোখই এড়ায় না স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা তথ্য- সাধারণ প্রসেসিংয়ে ২১ থেকে ৩০ দিন এবং এক্সপ্রেস প্রসেসিংয়ে ৭ থেকে ১০ দিন।
২ দিন আগেঅনেক সময় হাত-পায়ের ব্যথা কোনো পেশির টান বা স্নায়ুর সমস্যার কারণে হয়। এর জন্য ঘরোয়া ব্যায়াম হতে পারে ভালো উপায়। যেমন প্রতিদিন সকালে ৫-১০ মিনিট হালকা স্ট্রেচিং করলে পেশির নমনীয়তা বাড়ে এবং ব্যথা কিছুটা কমে।
২ দিন আগেকয়েক মিনিটের মধ্যেই রহিমা তার মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ, বিচারকের নাম, মামলার অবস্থা জানতে পারলেন ওই তরুণের মাধ্যমে।
২ দিন আগেফেসবুক পোস্টে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা যারা আমার পাশে ছিলেন। শারিরীক অসুস্থতার জন্য আজ কথা বলতে পারিনি। সুস্থ হয়ে খুব দ্রুত ফিরে আসব আপনাদের মাঝে।’
২ দিন আগে