অরুণ কুমার
ছবি মানে আমাদের প্রতিবিম্ব। সেটা তৈরি হয় বস্তু থেকে প্রতিফলিত হওয়া আলো থেকে। সেই আলো স্থায়ীভাবে ধরে রাখা হয় ফটোগ্রাফিক প্লেট বা কাগজের পাতায়। সেটাকেই তো ছবি বলে। মোদ্দাকথা হলো, কোনো বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলো প্রতিবিম্ব আকারে ফটোগ্রাফিক প্লেট, আর্টপেপার কিংবা মনিটরে ধরে রাখার ব্যাপারটাই হলো ছবি।
ছবি মানে আমাদের প্রতিবিম্ব। সেটা তৈরি হয় বস্তু থেকে প্রতিফলিত হওয়া আলো থেকে। সেই আলো স্থায়ীভাবে ধরে রাখা হয় ফটোগ্রাফিক প্লেট বা কাগজের পাতায়। সেটাকেই তো ছবি বলে। মোদ্দাকথা হলো, কোনো বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলো প্রতিবিম্ব আকারে ফটোগ্রাফিক প্লেট, আর্টপেপার কিংবা মনিটরে ধরে রাখার ব্যাপারটাই হলো ছবি। ছবি মানে আমাদের প্রতিবিম্ব। সেটা তৈরি হয় বস্তু থেকে প্রতিফলিত হওয়া আলো থেকে। সেই আলো স্থায়ীভাবে ধরে রাখা হয় ফটোগ্রাফিক প্লেট বা কাগজের পাতায়। সেটাকেই তো ছবি বলে। মোদ্দাকথা হলো, কোনো বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলো প্রতিবিম্ব আকারে ফটোগ্রাফিক প্লেট, আর্টপেপার কিংবা মনিটরে ধরে রাখার ব্যাপারটাই হলো ছবি।
কিন্তু আলোকে কি ধরে রাখা যায়? কোয়ান্টাম বলবিদ্যা বলে, আলো একই সঙ্গে কণা এবং তরঙ্গ। কিন্তু চিরায়ত আলোকতত্ত্ব বলে, আলোকে কোনোভাবেই আটকে রাখা যায় না। এর গতি সেকেন্ডে তিন লাখ কিলোমিটার। আইনস্টাইনের বিশেষ আপেক্ষিকতা বলে, আলোর গতি সব সময় এক। তাহলে আলোকে আটকে রাখে কার সাধ্যি!
বড়জোর বস্তুর দ্বারা আলো শোষিত হতে পারে। কিন্তু কখনোই আটকে রাখা সম্ভব নয়। তাই যদি হয়, তাহলে ফটোগ্রাফিক প্লেট, কাগজ বা মনিটরে যে ছবি আটকে থাকে, সেটা আমরা দেখছি কেমন করে?
আলো আটকে থাকে না। ছবিকে আলো দিয়ে দেখতে হয়। ঘর যদি অন্ধকার হয়, তাহলে যত চেষ্টাই করুন, ছবি আপনি দেখতে পাবেন না। সেটা কাগজের ছবিই বলুন, কিংবা ফটোগ্রাফিক প্লেট। তার মানে ছবিতে বাইরে থেকে কোনো আলো ফেললে, সেই আলো ছবির ওপর থেকে প্রতিফলিত হয়ে যখন আমাদের চোখে এসে পড়বে, তখনই শুধু ছবিটা দেখতে পাব। নইলে পাব না।
কাগজের প্রিন্ট করার আগে কম্পিউটারের মাধ্যমে ছবি আপনি তুলেছেন, সেটার তথ্য সাজানো পিক্সেল ডট আকারে। অর্থাৎ বস্তু থেকে আসা আলোকে মিলিয়ন মিলিয়ন বিন্দুতে ভাগ করে, সেই প্রতিটা ডটের তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিটা ডট বা বিন্দুর জন্য একটা নির্দিষ্ট রং থাকে। পরে সেই তথ্য অনুসারে কম্পিউটার একটা ছবি তৈরি করে। তার কোন ডটে কী রং হবে, সেটা বলে দেয় কম্পিউটার। সেই অনুযায়ী প্রতিটা ডটের জন্য আলাদা আলাদ রং তৈরির নির্দেশ প্রিন্টারকে দেয় কম্পিউটার। সেভাবেই প্রতিটা ডটের জন্য আলাদা আলাদা রং সাজিয়ে কাগজে ছবি প্রিন্ট করে দেয়।
অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, আমরা তোলা ছবি বলছি, আসলে কোনো ছবিই তোলা ছবি নয়। আধুনিক ডিজিটাল ক্যামেরাও একইভাবে কাজ করে। কম্পিউটারের মতো না হলেও ছবি প্রসেস করার জন্য ক্যামেরায় প্রসেসর থাকে। থাকে একটা সেন্সর। আগের দিনে ছবি তুলতে ফিল্ম ব্যবহার করা হতো। এখন সেখানে ব্যবহার করা হয় এই সেন্সর। সেন্সরে প্রচুর পিক্সেল ডট থাকে। কোনো ক্যামেরার সেন্সর যদি এক মেগাপিক্সেলের হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে প্রতি বর্গইঞ্চিতে দশ লাখ ডট আছে। ক্যামেরার লেন্স ঘুরে আসা আলো পড়ে এই সেন্সরের ওপর।
প্রতিটা ডটে যে ফোটন আঘাত করে সেটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য, কম্পাঙ্ক, তাপমাত্রা ইত্যাদি তথ্য রেকর্ড করে সেই পিক্সেল ডট। পরে ক্যামেরার মনিটরে সেইভাবে ডটগুলো সাজিয়ে তথ্যকে আবার ছবিতে রূপান্তর করে। সেই ছবি দেখতে কাগজের ছবির মতো আলো ফেলার দরকার হয় না, কারণ ক্যামেরা বলুন কিংবা কম্পিউটার, ল্যাপটপ কিংবা মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের আলোর উৎস হিসেবে এলইডি থাকে। সেই আলো ডটগুলোকে উজ্জ্বল করে আমাদের চোখে এসে ধরা দেয়। তখন সেটাকে ছবি হিসেবে দেখি। সুতরাং ছবি আসলে কণা লেভেলে প্রসেস করা হয়। সে দৃশ্যমান আলো হোক কিংবা অদৃশ্য আলো। সঙ্গে অবশ্যই কোয়ান্টাম মেকানিকসের প্রয়োজন হবে। কারণ প্রতিটা পিক্সেল কাজ করে কোয়ান্টাম বলবিদ্যার আইন মেনে। আলো তো মানতে বাধ্য। আলো একই সঙ্গে কণা আর তরঙ্গ চরিত্রের যদি না হতো, তা হলে ছবি তোলা আসলে সম্ভবই হতো না।
সূত্র : পপুলার মেকানিকস
ছবি মানে আমাদের প্রতিবিম্ব। সেটা তৈরি হয় বস্তু থেকে প্রতিফলিত হওয়া আলো থেকে। সেই আলো স্থায়ীভাবে ধরে রাখা হয় ফটোগ্রাফিক প্লেট বা কাগজের পাতায়। সেটাকেই তো ছবি বলে। মোদ্দাকথা হলো, কোনো বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলো প্রতিবিম্ব আকারে ফটোগ্রাফিক প্লেট, আর্টপেপার কিংবা মনিটরে ধরে রাখার ব্যাপারটাই হলো ছবি।
ছবি মানে আমাদের প্রতিবিম্ব। সেটা তৈরি হয় বস্তু থেকে প্রতিফলিত হওয়া আলো থেকে। সেই আলো স্থায়ীভাবে ধরে রাখা হয় ফটোগ্রাফিক প্লেট বা কাগজের পাতায়। সেটাকেই তো ছবি বলে। মোদ্দাকথা হলো, কোনো বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলো প্রতিবিম্ব আকারে ফটোগ্রাফিক প্লেট, আর্টপেপার কিংবা মনিটরে ধরে রাখার ব্যাপারটাই হলো ছবি। ছবি মানে আমাদের প্রতিবিম্ব। সেটা তৈরি হয় বস্তু থেকে প্রতিফলিত হওয়া আলো থেকে। সেই আলো স্থায়ীভাবে ধরে রাখা হয় ফটোগ্রাফিক প্লেট বা কাগজের পাতায়। সেটাকেই তো ছবি বলে। মোদ্দাকথা হলো, কোনো বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলো প্রতিবিম্ব আকারে ফটোগ্রাফিক প্লেট, আর্টপেপার কিংবা মনিটরে ধরে রাখার ব্যাপারটাই হলো ছবি।
কিন্তু আলোকে কি ধরে রাখা যায়? কোয়ান্টাম বলবিদ্যা বলে, আলো একই সঙ্গে কণা এবং তরঙ্গ। কিন্তু চিরায়ত আলোকতত্ত্ব বলে, আলোকে কোনোভাবেই আটকে রাখা যায় না। এর গতি সেকেন্ডে তিন লাখ কিলোমিটার। আইনস্টাইনের বিশেষ আপেক্ষিকতা বলে, আলোর গতি সব সময় এক। তাহলে আলোকে আটকে রাখে কার সাধ্যি!
বড়জোর বস্তুর দ্বারা আলো শোষিত হতে পারে। কিন্তু কখনোই আটকে রাখা সম্ভব নয়। তাই যদি হয়, তাহলে ফটোগ্রাফিক প্লেট, কাগজ বা মনিটরে যে ছবি আটকে থাকে, সেটা আমরা দেখছি কেমন করে?
আলো আটকে থাকে না। ছবিকে আলো দিয়ে দেখতে হয়। ঘর যদি অন্ধকার হয়, তাহলে যত চেষ্টাই করুন, ছবি আপনি দেখতে পাবেন না। সেটা কাগজের ছবিই বলুন, কিংবা ফটোগ্রাফিক প্লেট। তার মানে ছবিতে বাইরে থেকে কোনো আলো ফেললে, সেই আলো ছবির ওপর থেকে প্রতিফলিত হয়ে যখন আমাদের চোখে এসে পড়বে, তখনই শুধু ছবিটা দেখতে পাব। নইলে পাব না।
কাগজের প্রিন্ট করার আগে কম্পিউটারের মাধ্যমে ছবি আপনি তুলেছেন, সেটার তথ্য সাজানো পিক্সেল ডট আকারে। অর্থাৎ বস্তু থেকে আসা আলোকে মিলিয়ন মিলিয়ন বিন্দুতে ভাগ করে, সেই প্রতিটা ডটের তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিটা ডট বা বিন্দুর জন্য একটা নির্দিষ্ট রং থাকে। পরে সেই তথ্য অনুসারে কম্পিউটার একটা ছবি তৈরি করে। তার কোন ডটে কী রং হবে, সেটা বলে দেয় কম্পিউটার। সেই অনুযায়ী প্রতিটা ডটের জন্য আলাদা আলাদ রং তৈরির নির্দেশ প্রিন্টারকে দেয় কম্পিউটার। সেভাবেই প্রতিটা ডটের জন্য আলাদা আলাদা রং সাজিয়ে কাগজে ছবি প্রিন্ট করে দেয়।
অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, আমরা তোলা ছবি বলছি, আসলে কোনো ছবিই তোলা ছবি নয়। আধুনিক ডিজিটাল ক্যামেরাও একইভাবে কাজ করে। কম্পিউটারের মতো না হলেও ছবি প্রসেস করার জন্য ক্যামেরায় প্রসেসর থাকে। থাকে একটা সেন্সর। আগের দিনে ছবি তুলতে ফিল্ম ব্যবহার করা হতো। এখন সেখানে ব্যবহার করা হয় এই সেন্সর। সেন্সরে প্রচুর পিক্সেল ডট থাকে। কোনো ক্যামেরার সেন্সর যদি এক মেগাপিক্সেলের হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে প্রতি বর্গইঞ্চিতে দশ লাখ ডট আছে। ক্যামেরার লেন্স ঘুরে আসা আলো পড়ে এই সেন্সরের ওপর।
প্রতিটা ডটে যে ফোটন আঘাত করে সেটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য, কম্পাঙ্ক, তাপমাত্রা ইত্যাদি তথ্য রেকর্ড করে সেই পিক্সেল ডট। পরে ক্যামেরার মনিটরে সেইভাবে ডটগুলো সাজিয়ে তথ্যকে আবার ছবিতে রূপান্তর করে। সেই ছবি দেখতে কাগজের ছবির মতো আলো ফেলার দরকার হয় না, কারণ ক্যামেরা বলুন কিংবা কম্পিউটার, ল্যাপটপ কিংবা মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের আলোর উৎস হিসেবে এলইডি থাকে। সেই আলো ডটগুলোকে উজ্জ্বল করে আমাদের চোখে এসে ধরা দেয়। তখন সেটাকে ছবি হিসেবে দেখি। সুতরাং ছবি আসলে কণা লেভেলে প্রসেস করা হয়। সে দৃশ্যমান আলো হোক কিংবা অদৃশ্য আলো। সঙ্গে অবশ্যই কোয়ান্টাম মেকানিকসের প্রয়োজন হবে। কারণ প্রতিটা পিক্সেল কাজ করে কোয়ান্টাম বলবিদ্যার আইন মেনে। আলো তো মানতে বাধ্য। আলো একই সঙ্গে কণা আর তরঙ্গ চরিত্রের যদি না হতো, তা হলে ছবি তোলা আসলে সম্ভবই হতো না।
সূত্র : পপুলার মেকানিকস
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
২ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে