ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
কালো কোনো রং নয়। কালো মানে, রঙের অভাব, আলোর অভাব। তবুও কালো বস্তু আমরা দেখি কেন? কীভাবে দেখি? চুলন জেনে নেওয়া যাক কালো বস্তুর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
সূর্য বা কোনো আলোক উৎস থেকে আলো যখন কোনো বস্তুর ওপর পড়ে তখন সেই বস্তু কিছু আলো শোষণ করে বাকিটা ফিরিয়ে দেয়। একে আলোর প্রতিফলন বলে। প্রতিফলিত এই আলোকরশ্মি যখন আমাদের চোখের রেটিনায় এসে পড়ে, তখনই আমরা সেই বস্তুটাকে দেখতে পাই। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন এমনটা হয়?
চোখের রেটিনার পেছন দিকে একধরনের আলোক সংবেদী পর্দা আছে।
লেন্সে আপতিত আলোকরশ্মি একত্র হয়ে রেটিনার ওপর যে বস্তু থেকে আলোকরশ্মি আসছে, সেই বস্তুটির প্রতিবিম্ব তৈরি হয়। তখনই আমরা ওই বস্তুটা দেখতে পাই। কোনো কারণে চোখের রেটিনা ঠিকমতো কাজ না করলে মানুষ অন্ধ হয়ে যায়।
এখন প্রশ্ন হলো, দেখার ব্যাপারটা না হয় জানা গেল, রং কিভাবে এলো?
আলোই রঙের উৎস।
কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে আলো ব্যবহার করি—যেমন, সূর্যের আলো, বৈদ্যুতিক বাল্বের আলো কিংবা টর্চ বা সার্চ লাইটের আলো—সবই সাদা রঙের।
আমাদের চারপাশের সব বস্তুতে (কালো বস্তু বাদে) কোনো না কোনো রঞ্জক পদার্থ থাকে। সেই রঞ্জক পদার্থগুলো সাদা আলো ভাঙতে পারে। সাদা আলো হলো সাত রঙের মিশ্রণ―বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুন, কমলা ও লাল।
কিন্তু শুধু সাদা আলো ভাঙলেই তো কোনো একটা নির্দিষ্ট রং সৃষ্টি হবে না। এটা ঠিক, প্রিজমও সাদা আলো ভাঙতে পারে। কিন্তু প্রিজম থেকে ভেঙে যে আলো বের হয় তা কোনো একটা নির্দিষ্ট রঙের নয়। বরং সাত রঙের একটা বর্ণালি রেখা দেখা বের হয়। অনেকটা রংধনুর মতো।
ধরা যাক, গাছের পাতার কথা। গাছের পাতায় ক্লোরোফিল নামের এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ থাকে। সূর্যের সাদা আলো গাছের পাতায় পড়লে ক্লোরোফিল সাদা আলোকে বিশ্লেষণ করে ফেলে। তারপর বিশ্লিষ্ট আলো থেকে সবুজ বাদে বাকি ছয় রঙের আলো শোষণ করে খাদ্য ও শক্তি তৈরি করে। অশোষিত সবুজ আলো তখন প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে পড়ে বলে আমরা গাছের পাতা সবুজ দেখি।
অন্যান্য বস্তুতেও এমন রঞ্জক পদার্থ থাকে। যে পদার্থের রঞ্জক পদার্থ যে রংটা শোষণ করতে পারে না সেই পদার্থকে সেই রঙের দেখা যায়।
কালো রঙের বস্তুর ক্ষেত্রে বিষয়টা একটা অন্যরকম। কালো কোনো রং নয়। অর্থাৎ কালো রঙের জন্য কোনো আলো দায়ী নয়। স্বাভাবিকভাবেই কোনো কালো বস্তু থেকে কোনোর আলো প্রতিফতির হয় না। আর যে বস্তু আলো প্রতিফলন করতে পারে না, সেই বস্তুকে দেখাও সম্ভব নয়। যে বস্তুর রং কালো তাতে এমন একটা রাসায়নিক পদার্থ থেকে যে প্রায় সূর্যের সাদা রঙের প্রায় সবটুকু শোষণ করে ফেলে। খুব কম আলোই সেখান থেকে প্রতিফলিত হয়। তাই সেই বস্তুর কোনো রং থাকার কথা নয়। আর রং না থাকা মানে কালো রঙের হওয়া।
কালো মানে আলোর অভাব। সেখান থেকে কোনো আলোই প্রতিফলিত হয় না। তাই আপনি কালো দেখছেন। দেখছেন এ জন্য আপনার আশপাশে নানা রঙের জিনিস আছে। তাদের সঙ্গে কলো বস্তুটার পার্থক্য বুঝতে পারছেন, কারণ সেটা থেকে কোনো আলোই আসছে না। কালো বস্তুকে তো আর আপনি স্বচ্ছ দেখতে পাবেন না! কালো বস্তুর ওপর যখন চোখ রাখছেন, তখন আলোর অভাবটা টের পাচ্ছে মস্তিষ্ক। আলোর অভাব মানেই সেটাকে কালো হিসেবে দেখছেন।
কালো কোনো রং নয়। কালো মানে, রঙের অভাব, আলোর অভাব। তবুও কালো বস্তু আমরা দেখি কেন? কীভাবে দেখি? চুলন জেনে নেওয়া যাক কালো বস্তুর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
সূর্য বা কোনো আলোক উৎস থেকে আলো যখন কোনো বস্তুর ওপর পড়ে তখন সেই বস্তু কিছু আলো শোষণ করে বাকিটা ফিরিয়ে দেয়। একে আলোর প্রতিফলন বলে। প্রতিফলিত এই আলোকরশ্মি যখন আমাদের চোখের রেটিনায় এসে পড়ে, তখনই আমরা সেই বস্তুটাকে দেখতে পাই। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন এমনটা হয়?
চোখের রেটিনার পেছন দিকে একধরনের আলোক সংবেদী পর্দা আছে।
লেন্সে আপতিত আলোকরশ্মি একত্র হয়ে রেটিনার ওপর যে বস্তু থেকে আলোকরশ্মি আসছে, সেই বস্তুটির প্রতিবিম্ব তৈরি হয়। তখনই আমরা ওই বস্তুটা দেখতে পাই। কোনো কারণে চোখের রেটিনা ঠিকমতো কাজ না করলে মানুষ অন্ধ হয়ে যায়।
এখন প্রশ্ন হলো, দেখার ব্যাপারটা না হয় জানা গেল, রং কিভাবে এলো?
আলোই রঙের উৎস।
কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে আলো ব্যবহার করি—যেমন, সূর্যের আলো, বৈদ্যুতিক বাল্বের আলো কিংবা টর্চ বা সার্চ লাইটের আলো—সবই সাদা রঙের।
আমাদের চারপাশের সব বস্তুতে (কালো বস্তু বাদে) কোনো না কোনো রঞ্জক পদার্থ থাকে। সেই রঞ্জক পদার্থগুলো সাদা আলো ভাঙতে পারে। সাদা আলো হলো সাত রঙের মিশ্রণ―বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুন, কমলা ও লাল।
কিন্তু শুধু সাদা আলো ভাঙলেই তো কোনো একটা নির্দিষ্ট রং সৃষ্টি হবে না। এটা ঠিক, প্রিজমও সাদা আলো ভাঙতে পারে। কিন্তু প্রিজম থেকে ভেঙে যে আলো বের হয় তা কোনো একটা নির্দিষ্ট রঙের নয়। বরং সাত রঙের একটা বর্ণালি রেখা দেখা বের হয়। অনেকটা রংধনুর মতো।
ধরা যাক, গাছের পাতার কথা। গাছের পাতায় ক্লোরোফিল নামের এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ থাকে। সূর্যের সাদা আলো গাছের পাতায় পড়লে ক্লোরোফিল সাদা আলোকে বিশ্লেষণ করে ফেলে। তারপর বিশ্লিষ্ট আলো থেকে সবুজ বাদে বাকি ছয় রঙের আলো শোষণ করে খাদ্য ও শক্তি তৈরি করে। অশোষিত সবুজ আলো তখন প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে পড়ে বলে আমরা গাছের পাতা সবুজ দেখি।
অন্যান্য বস্তুতেও এমন রঞ্জক পদার্থ থাকে। যে পদার্থের রঞ্জক পদার্থ যে রংটা শোষণ করতে পারে না সেই পদার্থকে সেই রঙের দেখা যায়।
কালো রঙের বস্তুর ক্ষেত্রে বিষয়টা একটা অন্যরকম। কালো কোনো রং নয়। অর্থাৎ কালো রঙের জন্য কোনো আলো দায়ী নয়। স্বাভাবিকভাবেই কোনো কালো বস্তু থেকে কোনোর আলো প্রতিফতির হয় না। আর যে বস্তু আলো প্রতিফলন করতে পারে না, সেই বস্তুকে দেখাও সম্ভব নয়। যে বস্তুর রং কালো তাতে এমন একটা রাসায়নিক পদার্থ থেকে যে প্রায় সূর্যের সাদা রঙের প্রায় সবটুকু শোষণ করে ফেলে। খুব কম আলোই সেখান থেকে প্রতিফলিত হয়। তাই সেই বস্তুর কোনো রং থাকার কথা নয়। আর রং না থাকা মানে কালো রঙের হওয়া।
কালো মানে আলোর অভাব। সেখান থেকে কোনো আলোই প্রতিফলিত হয় না। তাই আপনি কালো দেখছেন। দেখছেন এ জন্য আপনার আশপাশে নানা রঙের জিনিস আছে। তাদের সঙ্গে কলো বস্তুটার পার্থক্য বুঝতে পারছেন, কারণ সেটা থেকে কোনো আলোই আসছে না। কালো বস্তুকে তো আর আপনি স্বচ্ছ দেখতে পাবেন না! কালো বস্তুর ওপর যখন চোখ রাখছেন, তখন আলোর অভাবটা টের পাচ্ছে মস্তিষ্ক। আলোর অভাব মানেই সেটাকে কালো হিসেবে দেখছেন।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
২ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে