ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
শনির বলয়গুলো মূলত বরফ, ক্ষুদ্র পাথর ও ছোট ছোট ধূলিকণার মিশ্রণ দ্বারা তৈরি।
বলয়ের উপদানগুলির আকার কয়েক মাইক্রোমিটার থেকে কয়েক মিটার পর্যন্ত আকারের হতে পারে। বরফের বড় বড় টুকরো এবং ছোট ছোট পাথরের কণা মিলিয়ে বলয়গুলির একটি অনন্য গঠন তৈরি হয়েছে।
শনির বলয়গুলির উৎপত্তি নিয়ে বিভিন্ন তত্ত্ব রয়েছে। কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন, এটি একটি ধ্বংস হয়ে যাওয়া উপগ্রহ বা ধূমকেতু অবশিষ্টাংশ হতে পারে।
শনি গ্রহের প্রবল মহাকর্ষীয় আকর্ষণের কারণে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল সেটি ধ্বংস হয়ে টুকেরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল। পরে অবশিষ্টাংশগুলি বলয় হিসাবে রূপ লাভ।
আরও কিছু ধারণা আছে। যেমন শনিকে ঘিরে থাকা গ্রহাণু এবং ধূলিকণার দ্বারা হয়তো বলয়গুলি সৃষ্টি হয়েছে।
যেভাবেই গঠিত হোক, একদিনে হুট করে এগুলো তৈরি হয়নি। এগুলো আসলে কয়েক কোটি বছর ধরে তৈরি হয়েছে।
শনির বলয়গুলো মূলত সাতটি প্রধান বলয় নিয়ে গঠিত। প্রধান বলয়গুলির নাম যথাক্রমে A, B, C, D< E, F ও জি। এদের মধ্যে তিনটি আবার সবচেয়ে বড়।
সেগুলেঅ হলো A, B এবং C বলয়। সবচেয়ে বড় বলয় হলো A বলয়। তবে এর প্রস্থ ১৪,৬০০ কিলোমিটার। B বলয়ের প্রস্থ প্রায় ২৫,৫০০ কিলোমিটার, এটি সবচেয়ে উজ্জ্বল বলয়। অন্যদিকে C বলয় বেশ ধূসর এবং এর প্রস্থ প্রায় ১৭, ৫০০ কিলোমিটার।
প্রধান বলয়গুলির মধ্যে বেশ অনেকখানি ফাঁক থাকে। এদের মধ্যে অনেক উপবলয়ও রয়েছে। A এবং B বলয়ের মধ্যে একটি বিশাল ফাঁক, সেটাকে বালে ক্যাসিনি ডিভিশন।
শনির বলয়গুলোকে কাছ থেকে দেখলে মনে হয় তারা নিরন্তরভাবে প্রবাহিত হচ্ছে। শনির চারপাশে উচ্চ গতিতে ঘোরার কারণে এমন মনে হয়। বলয়গুলো স্থায়ী নয়। সময়ের সাথে সাথে বলয়গুলির গঠন এবং আকার বদলে যায়।
শনির বলয় সৌরজগতের অন্যতম বিস্ময়কর এবং রহস্যময় সৌন্দর্য। বলয়গুলির গঠন, আকার এবং উপাদান নিয়ে গবেষণা এখনও চলছে এবং প্রতিনিয়ত নতুন তথ্য জানতে পারছেন বিজ্ঞানীরা।
সূত্র: স্পেস ডট কম
শনির বলয়গুলো মূলত বরফ, ক্ষুদ্র পাথর ও ছোট ছোট ধূলিকণার মিশ্রণ দ্বারা তৈরি।
বলয়ের উপদানগুলির আকার কয়েক মাইক্রোমিটার থেকে কয়েক মিটার পর্যন্ত আকারের হতে পারে। বরফের বড় বড় টুকরো এবং ছোট ছোট পাথরের কণা মিলিয়ে বলয়গুলির একটি অনন্য গঠন তৈরি হয়েছে।
শনির বলয়গুলির উৎপত্তি নিয়ে বিভিন্ন তত্ত্ব রয়েছে। কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন, এটি একটি ধ্বংস হয়ে যাওয়া উপগ্রহ বা ধূমকেতু অবশিষ্টাংশ হতে পারে।
শনি গ্রহের প্রবল মহাকর্ষীয় আকর্ষণের কারণে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল সেটি ধ্বংস হয়ে টুকেরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল। পরে অবশিষ্টাংশগুলি বলয় হিসাবে রূপ লাভ।
আরও কিছু ধারণা আছে। যেমন শনিকে ঘিরে থাকা গ্রহাণু এবং ধূলিকণার দ্বারা হয়তো বলয়গুলি সৃষ্টি হয়েছে।
যেভাবেই গঠিত হোক, একদিনে হুট করে এগুলো তৈরি হয়নি। এগুলো আসলে কয়েক কোটি বছর ধরে তৈরি হয়েছে।
শনির বলয়গুলো মূলত সাতটি প্রধান বলয় নিয়ে গঠিত। প্রধান বলয়গুলির নাম যথাক্রমে A, B, C, D< E, F ও জি। এদের মধ্যে তিনটি আবার সবচেয়ে বড়।
সেগুলেঅ হলো A, B এবং C বলয়। সবচেয়ে বড় বলয় হলো A বলয়। তবে এর প্রস্থ ১৪,৬০০ কিলোমিটার। B বলয়ের প্রস্থ প্রায় ২৫,৫০০ কিলোমিটার, এটি সবচেয়ে উজ্জ্বল বলয়। অন্যদিকে C বলয় বেশ ধূসর এবং এর প্রস্থ প্রায় ১৭, ৫০০ কিলোমিটার।
প্রধান বলয়গুলির মধ্যে বেশ অনেকখানি ফাঁক থাকে। এদের মধ্যে অনেক উপবলয়ও রয়েছে। A এবং B বলয়ের মধ্যে একটি বিশাল ফাঁক, সেটাকে বালে ক্যাসিনি ডিভিশন।
শনির বলয়গুলোকে কাছ থেকে দেখলে মনে হয় তারা নিরন্তরভাবে প্রবাহিত হচ্ছে। শনির চারপাশে উচ্চ গতিতে ঘোরার কারণে এমন মনে হয়। বলয়গুলো স্থায়ী নয়। সময়ের সাথে সাথে বলয়গুলির গঠন এবং আকার বদলে যায়।
শনির বলয় সৌরজগতের অন্যতম বিস্ময়কর এবং রহস্যময় সৌন্দর্য। বলয়গুলির গঠন, আকার এবং উপাদান নিয়ে গবেষণা এখনও চলছে এবং প্রতিনিয়ত নতুন তথ্য জানতে পারছেন বিজ্ঞানীরা।
সূত্র: স্পেস ডট কম
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১৬ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
২ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে