অরুণ কুমার
রবীন্দ্রনাথ আর জগদীশ চন্দ্র বসু হরিহর আত্মা। জগদীশ তখন কলকাতায় থাকেন। আর
রবীন্দ্রনাথ তখন কুষ্টিয়ার শিলাইদহে। রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহে থাকলেও অতিথিদের নিত্য আনাগোনা ছিল। ডাকসাইটে লোকেরা কলকাতা থেকে আসতেন আড্ডা দিতে। দিজেন্দ্রলাল রায় আসতেন। আসতেন বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু। থাকতেন অনেক দিন।
তখকনকার এক মজার ঘটনার কথা লিখেছেন রবীন্দ্রনাথের পুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর ‘ অন দ্য এজেস অব টাই ‘ বইয়ে। জগদীশ চন্দ্র বসুকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পারিবারিক বোটে চেপে সপরিবারে বেরিয়ে পড়তেন পদ্মার কোনো চরে। নির্জন চরে কিছুদিন সন্তানদের নিয়ে বাস করতেন বেদে-বেদেনীদের মতো। সঙ্গে থাকতেন জগদীশ বসুও।
জগদীশ বসুর ভাব শুধু রবীন্দ্রনাথের সাথেই ছিল না। তাঁর ছেলেমেয়েদের বন্ধু ছিলেন তিনি। বিশেষ করে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। রথীন্দ্রনাথ রবীন্দ্রনাথের বড় ছেলে। জগদীশ বসুর সাথে তিনি এখানে-সেখানে ঘুরে বেড়াতেন। কচ্ছপের ডিম খুঁজে বেড়াতেন চরের বালুতে। কখনও কখনও কচ্ছপ ধরে তার মাংসও খেতেন। এসব কাজে তার গুরু জগদীশ চন্দ্র বসু।
জগদীশচন্দ্র বসু শিলাইদহে আসতেন শীতকালে। শীতে রোদ পোহাতে কার না ভালো লাগে। তবে ভয় লাগে গোসল করতে গেলে। আমাদের যেমন লাগে, বিজ্ঞানীদের লাগে। তার ওপর পদ¥ার পানি এসময় একেবারে বরফশীতল। কিন্তু গোসল তো করতে হবে। তাই একটা অদ্ভুত ফন্দি আটেন বিজ্ঞানী মশাই।
শীতকালে পদ্মার পানি কমে যায়। দুপাশে বালুচর। নরম বালিতে কবরের মতো গর্ত খুঁড়তেন জগদীশ চন্দ্র বসু। অনেকগুলো গর্ত। সেই গর্তের একটাতে তিনি শুতেন। আর অন্যগুলোতে রবীন্দ্রানাথের ছেলেমেয়েরা। মাথায় একটা ভেজা গামছা জড়িয়ে নিতেন। তারপর গর্তের ভেতর শুয়ে শরীরে রোদ লাগাতেন। বেশ কিছুক্ষণ এভাবে থাকার পর শরীর গরম হয়ে উঠত। আর রোদ সহ্য করতে পারতেন না। তখন রীবন্দ্রনাথের ছেলেমেয়েদের নিয়ে দৌড়ে ঝাঁপ দিতেন পদ্মার বুকে। উত্তপ্ত শরীরের পদ্মার শীতল জলের ছোঁয়ায় ভেসে যেতেন প্রশান্তির সাগরে।
রবীন্দ্রনাথ আর জগদীশ চন্দ্র বসু হরিহর আত্মা। জগদীশ তখন কলকাতায় থাকেন। আর
রবীন্দ্রনাথ তখন কুষ্টিয়ার শিলাইদহে। রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহে থাকলেও অতিথিদের নিত্য আনাগোনা ছিল। ডাকসাইটে লোকেরা কলকাতা থেকে আসতেন আড্ডা দিতে। দিজেন্দ্রলাল রায় আসতেন। আসতেন বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু। থাকতেন অনেক দিন।
তখকনকার এক মজার ঘটনার কথা লিখেছেন রবীন্দ্রনাথের পুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর ‘ অন দ্য এজেস অব টাই ‘ বইয়ে। জগদীশ চন্দ্র বসুকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পারিবারিক বোটে চেপে সপরিবারে বেরিয়ে পড়তেন পদ্মার কোনো চরে। নির্জন চরে কিছুদিন সন্তানদের নিয়ে বাস করতেন বেদে-বেদেনীদের মতো। সঙ্গে থাকতেন জগদীশ বসুও।
জগদীশ বসুর ভাব শুধু রবীন্দ্রনাথের সাথেই ছিল না। তাঁর ছেলেমেয়েদের বন্ধু ছিলেন তিনি। বিশেষ করে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। রথীন্দ্রনাথ রবীন্দ্রনাথের বড় ছেলে। জগদীশ বসুর সাথে তিনি এখানে-সেখানে ঘুরে বেড়াতেন। কচ্ছপের ডিম খুঁজে বেড়াতেন চরের বালুতে। কখনও কখনও কচ্ছপ ধরে তার মাংসও খেতেন। এসব কাজে তার গুরু জগদীশ চন্দ্র বসু।
জগদীশচন্দ্র বসু শিলাইদহে আসতেন শীতকালে। শীতে রোদ পোহাতে কার না ভালো লাগে। তবে ভয় লাগে গোসল করতে গেলে। আমাদের যেমন লাগে, বিজ্ঞানীদের লাগে। তার ওপর পদ¥ার পানি এসময় একেবারে বরফশীতল। কিন্তু গোসল তো করতে হবে। তাই একটা অদ্ভুত ফন্দি আটেন বিজ্ঞানী মশাই।
শীতকালে পদ্মার পানি কমে যায়। দুপাশে বালুচর। নরম বালিতে কবরের মতো গর্ত খুঁড়তেন জগদীশ চন্দ্র বসু। অনেকগুলো গর্ত। সেই গর্তের একটাতে তিনি শুতেন। আর অন্যগুলোতে রবীন্দ্রানাথের ছেলেমেয়েরা। মাথায় একটা ভেজা গামছা জড়িয়ে নিতেন। তারপর গর্তের ভেতর শুয়ে শরীরে রোদ লাগাতেন। বেশ কিছুক্ষণ এভাবে থাকার পর শরীর গরম হয়ে উঠত। আর রোদ সহ্য করতে পারতেন না। তখন রীবন্দ্রনাথের ছেলেমেয়েদের নিয়ে দৌড়ে ঝাঁপ দিতেন পদ্মার বুকে। উত্তপ্ত শরীরের পদ্মার শীতল জলের ছোঁয়ায় ভেসে যেতেন প্রশান্তির সাগরে।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
২ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
৩ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
৩ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
৩ দিন আগে