অরুণ কুমার
পৃথিবীতে এখনো কিছু মানুষ আছে, যারা মনে করে পৃথিবী গোলকের মতো নয়, চ্যাপ্টা। তাদের একটা সংগঠনও আছে। ফ্ল্যাট আর্থ সোসাইটি। সারা দুনিয়ায় এদের শাখা আছে। আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে এদের মতো সারা পৃথিবীর মানুষই মনে করত পৃথিবী সমতল।
এই ভুল প্রথম ভাঙেন গ্রিক দার্শনিক ও বিজ্ঞানী অ্যারিস্টটল। তিনি বলেন, পৃথিবী চ্যাপ্টা থালার মতো নয়। এটা একটা গোলক।
কিন্তু লোকে তাঁর মানবে কেন? প্রমাণ তো দেখাতে হবে!
অ্যারিস্টোটল বললেন, চন্দ্রগ্রহণ কেন হয়?
অ্যারিস্টোটল বলেছিলেন সূর্য আর চাঁদের মাঝখানে পৃথিবী এসে পড়ে বলেই চন্দ্রগ্রহণ হয়। চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবীর যে ছায়া পড়ে চাঁদের ওপর, সেই ছায়া সব সময় গোলাকার। কখনো লম্বাটে হয় না, কিংবা উপবৃত্তাকারও হয় না। পৃথিবী যদি থালার মতো হতো তাহলে ছায়াটা উপবৃত্তাকার হতো, গোলাকার নয়। অ্যারিস্টটল বললেন, পৃথিবীর আকার গোলকের মতো বলে বলেই চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর গোলাকার ছায়া পড়ে।
আরেকটা যুক্তি দিলেন ধ্রুবতারার উদাহরাণ টেনে। ধ্রুবতারা সব সময় আকাশের একই জায়গায় থাকে। উত্তর মেরুবিন্দুর ঠিক ওপরে। তাই উত্তর মেরু থেকে কোনো পর্যবেক্ষক যদি দেখেন, তিনি সব সময় মাথার ওপরেই দেখবেন ধ্রুবতারাকে। কিন্তু কেউ যদি দেখেন বিষুব রেখা থেকে, তিনি দেখবেন ঠিক দিগন্ত রেখায় অবস্থান করছে ধ্রুবতারা। সে যুগে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাতায়াত করত বণিক ও ব্যবসায়ীরা।
তাঁরা দিক ঠিক করতেন ধ্রুবতারা দেখে। তাঁদের কাছ থেকেই জানা যেত কোন দেশে ধ্রুবতারার অবস্থান কোথায়।
অ্যারিস্টোটল জানতেন উত্তর দিকের দেশগুলোতে দেখলে এই তারাকে আকাশের অনেক ওপরে দেখা যায়। কিন্তু দক্ষিণ দিক থেকে দেখলে একে নিচের আকাশে দেখা যায়। ধ্রুবতারার অবস্থানের এই তারতম্য থেকেও পৃথিবীর গোলাকৃতির বিষয়টা নিশ্চিত হওয়া যায়।
পৃথিবীতে এখনো কিছু মানুষ আছে, যারা মনে করে পৃথিবী গোলকের মতো নয়, চ্যাপ্টা। তাদের একটা সংগঠনও আছে। ফ্ল্যাট আর্থ সোসাইটি। সারা দুনিয়ায় এদের শাখা আছে। আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে এদের মতো সারা পৃথিবীর মানুষই মনে করত পৃথিবী সমতল।
এই ভুল প্রথম ভাঙেন গ্রিক দার্শনিক ও বিজ্ঞানী অ্যারিস্টটল। তিনি বলেন, পৃথিবী চ্যাপ্টা থালার মতো নয়। এটা একটা গোলক।
কিন্তু লোকে তাঁর মানবে কেন? প্রমাণ তো দেখাতে হবে!
অ্যারিস্টোটল বললেন, চন্দ্রগ্রহণ কেন হয়?
অ্যারিস্টোটল বলেছিলেন সূর্য আর চাঁদের মাঝখানে পৃথিবী এসে পড়ে বলেই চন্দ্রগ্রহণ হয়। চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবীর যে ছায়া পড়ে চাঁদের ওপর, সেই ছায়া সব সময় গোলাকার। কখনো লম্বাটে হয় না, কিংবা উপবৃত্তাকারও হয় না। পৃথিবী যদি থালার মতো হতো তাহলে ছায়াটা উপবৃত্তাকার হতো, গোলাকার নয়। অ্যারিস্টটল বললেন, পৃথিবীর আকার গোলকের মতো বলে বলেই চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর গোলাকার ছায়া পড়ে।
আরেকটা যুক্তি দিলেন ধ্রুবতারার উদাহরাণ টেনে। ধ্রুবতারা সব সময় আকাশের একই জায়গায় থাকে। উত্তর মেরুবিন্দুর ঠিক ওপরে। তাই উত্তর মেরু থেকে কোনো পর্যবেক্ষক যদি দেখেন, তিনি সব সময় মাথার ওপরেই দেখবেন ধ্রুবতারাকে। কিন্তু কেউ যদি দেখেন বিষুব রেখা থেকে, তিনি দেখবেন ঠিক দিগন্ত রেখায় অবস্থান করছে ধ্রুবতারা। সে যুগে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাতায়াত করত বণিক ও ব্যবসায়ীরা।
তাঁরা দিক ঠিক করতেন ধ্রুবতারা দেখে। তাঁদের কাছ থেকেই জানা যেত কোন দেশে ধ্রুবতারার অবস্থান কোথায়।
অ্যারিস্টোটল জানতেন উত্তর দিকের দেশগুলোতে দেখলে এই তারাকে আকাশের অনেক ওপরে দেখা যায়। কিন্তু দক্ষিণ দিক থেকে দেখলে একে নিচের আকাশে দেখা যায়। ধ্রুবতারার অবস্থানের এই তারতম্য থেকেও পৃথিবীর গোলাকৃতির বিষয়টা নিশ্চিত হওয়া যায়।
আবহাওয়াবিদদের ভাষায় নিম্নচাপ হলো একটি এমন আবহাওয়াগত পরিস্থিতি যেখানে বাতাসের চাপ চারপাশের তুলনায় কম হয়ে যায়। সাধারণত পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বাতাস সবসময় উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১ দিন আগেসকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকেই অভ্যাস বশে এক গ্লাস লেবু পানি খান। বিজ্ঞাপন আর স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিনে এমন ধারণা ছড়িয়ে গেছে যে খালি পেটে লেবু খেলে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যায়, ওজন কমে, আবার হজমশক্তিও নাকি বাড়ে। কিন্তু আসলেই কি খালি পেটে লেবু খাওয়া এতটা উপকারী? বিজ্ঞানীরা বলছেন, লেবুর কিছু ভালো দিক
১ দিন আগে