ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
এক মুহূর্ত আগেও ছিল স্বাভাবিক সকাল। পাখির ডাক, শিশুরা স্কুলে যাচ্ছে, দোকানপাট খুলছে। পর মুহূর্তেই ভেসে উঠল আকাশে কড়া আওয়াজ। চারদিকে কেবল একটিই শব্দ— সাইরেন। মাথার ওপর ভোঁ-ভোঁ করে বেজে চলেছে সতর্কতার সুর।
এই ভয়াবহ মুহূর্তে মানুষ দৌড়ে নিচে নেমে যাচ্ছে, আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছে। কারণ শত্রুপক্ষ আকাশে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। ঠিক তখনই শুরু হয়ে গেছে এক নিঃশব্দ যুদ্ধ— আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।
আজকের আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুর সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। এটি বহু কিলোমিটার দূর থেকে ছোড়া যায়, একটানে শহরের কেন্দ্রেও আঘাত করতে পারে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র চোখে দেখা যায় না, শব্দহীন গতিতে ছুটে আসে। কিন্তু প্রযুক্তির কল্যাণে একে চিহ্নিত করা সম্ভব হয় এক বিশেষ যন্ত্রের মাধ্যমে। সেই যন্ত্রের নাম ‘রাডার’।
রাডার সবসময় আকাশ স্ক্যান করে। আকাশে যদি কোনো অস্বাভাবিক বস্তু ধরা পড়ে, সেটি যদি খুব দ্রুত চলে বা তার গতিপথ সোজাসুজি কোনো শহরের দিকে হয়, সেটিকে সন্দেহজনক হিসেবে ধরে নেয় প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। তখনই সক্রিয় হয়ে ওঠে আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিট।
এই ব্যবস্থা যে শুধু সেনাবাহিনীর, তা নয়। এর সঙ্গে জড়িত থাকে গোটা দেশ। প্রতিরক্ষা বিভাগের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সরকার, নাগরিক নিরাপত্তা বিভাগ, এমনকি স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল— সবখানে খবর পাঠানো হয়। তখন বাজে সাইরেন। এই সাইরেন বাজানোর জন্য রয়েছে আলাদা কম্পিউটারভিত্তিক ব্যবস্থা। সাইরেন বাজে স্বয়ংক্রিয়ভাবে, মানুষের নির্দেশ ছাড়াই।
জার্মান গবেষক ড. ম্যানফ্রেড ভলফ দীর্ঘদিন ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, একটি ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত হওয়ার ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সিদ্ধান্ত নেয় এটি প্রতিহত করবে কি না। আর এই সময়ের মধ্যেই সাইরেনও বাজিয়ে দেওয়া হয়।
তবে প্রশ্ন হলো— প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কীভাবে জানে কোন ক্ষেপণাস্ত্র আসছে, কোনটি ভয়ংকর, আর কোনটি নয়?
এই জায়গায় কাজ করে এক অত্যাধুনিক কম্পিউটার বিশ্লেষণব্যবস্থা। রাডার যখন কোনো বস্তুকে আকাশে শনাক্ত করে, সেই বস্তুর গতি, উচ্চতা, ও গতিপথ বিশ্লেষণ করে কম্পিউটার। যদি বোঝা যায় এটি একেবারে নির্দিষ্ট একটি এলাকায় আঘাত করতে যাচ্ছে, তাহলে সেই এলাকার জন্যই সতর্ক সংকেত পাঠানো হয়।
উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক, ইসরায়েলে হামাস একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে গাজা থেকে। রাডার সেটিকে ১০০ কিলোমিটার দূর থেকেই ধরতে পারে। এরপর সেন্ট্রাল কমান্ড দ্রুত বিশ্লেষণ করে দেখে— এই ক্ষেপণাস্ত্রটি হয়তো তেল আবিব শহরের একাংশে গিয়ে পড়বে। তখনই ঠিক সেই এলাকার সাইরেন বাজানো হয়। সারা দেশের নয়, শুধু সম্ভাব্য আঘাতস্থলে।
এই প্রযুক্তিকে বলে ‘সিলেকটিভ ওয়ার্নিং সিস্টেম’। এই সিস্টেমে খুব দ্রুত ঠিক করা হয় কোথায় কবে কত সময়ের মধ্যে সতর্কতা দেওয়া হবে।
এই সময়েই শুরু হয় প্রতিরক্ষা অস্ত্রের পালটা আঘাত। ইসরায়েলের ক্ষেত্রে তারা ব্যবহার করে আয়রন ডোম নামের এক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। এই ব্যবস্থা রাডার থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করে এবং একটি ছোট ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে আকাশেই সেটিকে ধ্বংস করে দেয়। ফলে ক্ষেপণাস্ত্র মাটিতে আঘাতই করতে পারে না।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক ও গ্লোবাল সিকিউরিটি ডট অর্গ-এর পরিচালক জন পাইক বলেন, আধুনিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এখন এতটাই নির্ভুল হয়েছে যে এক ক্ষেপণাস্ত্রকে অন্য ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে মাঝ আকাশে ধ্বংস করা সম্ভব। তবে এর জন্য সময় দরকার মাত্র কয়েক সেকেন্ড। সঠিকভাবে কাজ করতে হলে প্রতিটি অংশের সমন্বয় থাকতে হয়— রাডার, কম্পিউটার বিশ্লেষণ, সাইরেন ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতকারী ব্যবস্থা।
তবে সব দেশ এই ব্যবস্থা রাখতে পারে না। কারণ এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। রাডার বসানো, কমান্ড সেন্টার গঠন, আকাশে লক্ষ্যভেদী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি— সব মিলিয়ে এর পেছনে কোটি কোটি ডলার খরচ হয়। আর তার ওপর এটি প্রতিনিয়ত পরীক্ষা ও হালনাগাদ করতে হয়।
তবু অনেক দেশ চেষ্টা করছে অন্তত একটি মৌলিক আকাশ প্রতিরক্ষা গড়ে তুলতে। বিশেষ করে যেসব দেশ যুদ্ধপ্রবণ অঞ্চলে আছে, তাদের জন্য এটা এখন আর বিলাসিতা নয়, বরং প্রয়োজন।
সাইরেনের ভূমিকা এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করা গেলেও যদি নাগরিকরা জানতেই না পারে, তবে ক্ষতি হবেই। তাই সাইরেন বাজানোর ব্যবস্থা থাকে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়। অনেক সময় মোবাইলে মেসেজও পাঠানো হয়, বিশেষ অ্যাপ থাকে যেখান থেকে সরাসরি সতর্কতা পায় সাধারণ মানুষ।
ইসরায়েল, দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব— এই দেশগুলো এখন এ ধরনের ব্যবস্থা অনেক উন্নত করেছে। তাদের কাছে শুধু আকাশ প্রতিরক্ষার প্রযুক্তি নেই, আছে দক্ষ মানুষ, নিখুঁত পরিকল্পনা এবং প্রতিটি সম্ভাব্য বিপদের তালিকা।
তবে সব কিছুর পরেও যুদ্ধ তো যুদ্ধই। ক্ষেপণাস্ত্র আসার মুহূর্তে সেই সাইরেনের শব্দ যেন মানুষকে বলে দেয়, তুমি এখন নিরাপদ নও।
এই শব্দ কখনো হাহাকার, কখনো বেঁচে থাকার তাগিদ। কিন্তু এর পেছনে যে প্রযুক্তি, যে বিজ্ঞান আর যে মানুষের শ্রম কাজ করে, সেটাই আজকের আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রের সবচেয়ে নিঃশব্দ অস্ত্র।
এক মুহূর্ত আগেও ছিল স্বাভাবিক সকাল। পাখির ডাক, শিশুরা স্কুলে যাচ্ছে, দোকানপাট খুলছে। পর মুহূর্তেই ভেসে উঠল আকাশে কড়া আওয়াজ। চারদিকে কেবল একটিই শব্দ— সাইরেন। মাথার ওপর ভোঁ-ভোঁ করে বেজে চলেছে সতর্কতার সুর।
এই ভয়াবহ মুহূর্তে মানুষ দৌড়ে নিচে নেমে যাচ্ছে, আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছে। কারণ শত্রুপক্ষ আকাশে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। ঠিক তখনই শুরু হয়ে গেছে এক নিঃশব্দ যুদ্ধ— আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।
আজকের আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুর সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। এটি বহু কিলোমিটার দূর থেকে ছোড়া যায়, একটানে শহরের কেন্দ্রেও আঘাত করতে পারে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র চোখে দেখা যায় না, শব্দহীন গতিতে ছুটে আসে। কিন্তু প্রযুক্তির কল্যাণে একে চিহ্নিত করা সম্ভব হয় এক বিশেষ যন্ত্রের মাধ্যমে। সেই যন্ত্রের নাম ‘রাডার’।
রাডার সবসময় আকাশ স্ক্যান করে। আকাশে যদি কোনো অস্বাভাবিক বস্তু ধরা পড়ে, সেটি যদি খুব দ্রুত চলে বা তার গতিপথ সোজাসুজি কোনো শহরের দিকে হয়, সেটিকে সন্দেহজনক হিসেবে ধরে নেয় প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। তখনই সক্রিয় হয়ে ওঠে আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিট।
এই ব্যবস্থা যে শুধু সেনাবাহিনীর, তা নয়। এর সঙ্গে জড়িত থাকে গোটা দেশ। প্রতিরক্ষা বিভাগের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সরকার, নাগরিক নিরাপত্তা বিভাগ, এমনকি স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল— সবখানে খবর পাঠানো হয়। তখন বাজে সাইরেন। এই সাইরেন বাজানোর জন্য রয়েছে আলাদা কম্পিউটারভিত্তিক ব্যবস্থা। সাইরেন বাজে স্বয়ংক্রিয়ভাবে, মানুষের নির্দেশ ছাড়াই।
জার্মান গবেষক ড. ম্যানফ্রেড ভলফ দীর্ঘদিন ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, একটি ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত হওয়ার ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সিদ্ধান্ত নেয় এটি প্রতিহত করবে কি না। আর এই সময়ের মধ্যেই সাইরেনও বাজিয়ে দেওয়া হয়।
তবে প্রশ্ন হলো— প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কীভাবে জানে কোন ক্ষেপণাস্ত্র আসছে, কোনটি ভয়ংকর, আর কোনটি নয়?
এই জায়গায় কাজ করে এক অত্যাধুনিক কম্পিউটার বিশ্লেষণব্যবস্থা। রাডার যখন কোনো বস্তুকে আকাশে শনাক্ত করে, সেই বস্তুর গতি, উচ্চতা, ও গতিপথ বিশ্লেষণ করে কম্পিউটার। যদি বোঝা যায় এটি একেবারে নির্দিষ্ট একটি এলাকায় আঘাত করতে যাচ্ছে, তাহলে সেই এলাকার জন্যই সতর্ক সংকেত পাঠানো হয়।
উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক, ইসরায়েলে হামাস একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে গাজা থেকে। রাডার সেটিকে ১০০ কিলোমিটার দূর থেকেই ধরতে পারে। এরপর সেন্ট্রাল কমান্ড দ্রুত বিশ্লেষণ করে দেখে— এই ক্ষেপণাস্ত্রটি হয়তো তেল আবিব শহরের একাংশে গিয়ে পড়বে। তখনই ঠিক সেই এলাকার সাইরেন বাজানো হয়। সারা দেশের নয়, শুধু সম্ভাব্য আঘাতস্থলে।
এই প্রযুক্তিকে বলে ‘সিলেকটিভ ওয়ার্নিং সিস্টেম’। এই সিস্টেমে খুব দ্রুত ঠিক করা হয় কোথায় কবে কত সময়ের মধ্যে সতর্কতা দেওয়া হবে।
এই সময়েই শুরু হয় প্রতিরক্ষা অস্ত্রের পালটা আঘাত। ইসরায়েলের ক্ষেত্রে তারা ব্যবহার করে আয়রন ডোম নামের এক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। এই ব্যবস্থা রাডার থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করে এবং একটি ছোট ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে আকাশেই সেটিকে ধ্বংস করে দেয়। ফলে ক্ষেপণাস্ত্র মাটিতে আঘাতই করতে পারে না।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক ও গ্লোবাল সিকিউরিটি ডট অর্গ-এর পরিচালক জন পাইক বলেন, আধুনিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এখন এতটাই নির্ভুল হয়েছে যে এক ক্ষেপণাস্ত্রকে অন্য ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে মাঝ আকাশে ধ্বংস করা সম্ভব। তবে এর জন্য সময় দরকার মাত্র কয়েক সেকেন্ড। সঠিকভাবে কাজ করতে হলে প্রতিটি অংশের সমন্বয় থাকতে হয়— রাডার, কম্পিউটার বিশ্লেষণ, সাইরেন ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতকারী ব্যবস্থা।
তবে সব দেশ এই ব্যবস্থা রাখতে পারে না। কারণ এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। রাডার বসানো, কমান্ড সেন্টার গঠন, আকাশে লক্ষ্যভেদী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি— সব মিলিয়ে এর পেছনে কোটি কোটি ডলার খরচ হয়। আর তার ওপর এটি প্রতিনিয়ত পরীক্ষা ও হালনাগাদ করতে হয়।
তবু অনেক দেশ চেষ্টা করছে অন্তত একটি মৌলিক আকাশ প্রতিরক্ষা গড়ে তুলতে। বিশেষ করে যেসব দেশ যুদ্ধপ্রবণ অঞ্চলে আছে, তাদের জন্য এটা এখন আর বিলাসিতা নয়, বরং প্রয়োজন।
সাইরেনের ভূমিকা এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করা গেলেও যদি নাগরিকরা জানতেই না পারে, তবে ক্ষতি হবেই। তাই সাইরেন বাজানোর ব্যবস্থা থাকে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়। অনেক সময় মোবাইলে মেসেজও পাঠানো হয়, বিশেষ অ্যাপ থাকে যেখান থেকে সরাসরি সতর্কতা পায় সাধারণ মানুষ।
ইসরায়েল, দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব— এই দেশগুলো এখন এ ধরনের ব্যবস্থা অনেক উন্নত করেছে। তাদের কাছে শুধু আকাশ প্রতিরক্ষার প্রযুক্তি নেই, আছে দক্ষ মানুষ, নিখুঁত পরিকল্পনা এবং প্রতিটি সম্ভাব্য বিপদের তালিকা।
তবে সব কিছুর পরেও যুদ্ধ তো যুদ্ধই। ক্ষেপণাস্ত্র আসার মুহূর্তে সেই সাইরেনের শব্দ যেন মানুষকে বলে দেয়, তুমি এখন নিরাপদ নও।
এই শব্দ কখনো হাহাকার, কখনো বেঁচে থাকার তাগিদ। কিন্তু এর পেছনে যে প্রযুক্তি, যে বিজ্ঞান আর যে মানুষের শ্রম কাজ করে, সেটাই আজকের আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রের সবচেয়ে নিঃশব্দ অস্ত্র।
আজ সারা দেশে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বৃষ্টিও হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
৪ দিন আগেদেশের চার বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ আজ বুধবার কমতে পারে। একই সঙ্গে আগামী কয়েক দিনে দেশের অধিকাংশ স্থানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়তে পারে। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণের সম্ভাবনাও রয়েছে। তাই তাপমাত্রা কমে যেতে পারে।
৫ দিন আগেসোমবার (২ জুন) হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে এই অভিনেত্রীকে ধানমণ্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। তবে এই কয় দিনে তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। বরং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে।
৮ দিন আগেআগামীকাল মুসলিম সম্প্রদায়ের বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদ ঘিরে শেষ সময়ে চলছে প্রস্তুতি তবে বৈরী আবহাওয়া দুশ্চিন্তায় ফেলেছে মানুষকে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দুর্বল থেকে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে ঈদের দিন তিন বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং পাঁচ বিভাগের
১০ দিন আগে