ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আমরা যখন এলিয়েন নিয়ে কল্পনা করি, তখন চোখের সামনে ভেসে ওঠে—ছোট শরীর, বড় মাথা আর সবুজ গায়ের রঙ। কিন্তু কেন এলিয়েনদের গায়ের রঙ সবুজ কল্পনা করা হয়? এটা কি কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণার ফল, নাকি শুধু মানুষের ভাবনা?
আসলে এলিয়েনদের সবুজ রঙের ধারণা এসেছে সায়েন্স ফিকশন বই, সিনেমা আর কার্টুন থেকে। ১৯৫০-এর দশকের দিকে সাই-ফাই সিনেমাগুলোতে এলিয়েনদের সবুজ দেখানো শুরু হয়। তারা ছিল রহস্যময়, আর তাদেরকে ভিন্ন গ্রহের বাসিন্দা হিসেবে দেখানো হতো।
এভাবে ধীরে ধীরে এই ভাবনা মানুষের মনে বসে যায়। সবুজ রঙ আমাদের চারপাশে যেমন গাছপালায় দেখা যায়, তেমনি এটা মানুষের ত্বকের রঙ থেকে একেবারেই আলাদা। তাই সবুজকে ‘ভিন্ন’ বা ’অচেনা’ ভাবতে সহজ হয়।
বিজ্ঞানীরা কখনো বলেননি যে এলিয়েনদের রঙ সবুজই হবে। তবে তারা এমন কিছু যুক্তি দিয়েছেন, যেগুলো এই ধারণাকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে।
প্রতিটি গ্রহের পরিবেশ একরকম নয়। যেমন, পৃথিবীতে মানুষের ত্বকের রঙ নির্ভর করে জলবায়ু ও সূর্যের আলোয়, তেমনি অন্য গ্রহে ভিন্ন পরিবেশে এলিয়েনদের রঙ সবুজও হতে পারে।
গাছপালা সূর্যের আলো থেকে শক্তি শোষণ করে ক্লোরোফিলের সাহায্যে খাবার তৈরি করে। ক্লোরোফিলের রঙ সবুজ, তাই গাছের পাতা-ডাল সবুজ হয়। অনেকেই মনে করেন, যদি এলিয়েনরা উন্নত প্রাণী হয়, তাহলে তারাও হয়তো সূর্যালোক বা অন্য কোনো আলো থেকে শক্তি শোষণ করে নিজের খাবার নিজেরাই বানাতে পারে। তখন তাদের শরীরে ক্লোরোফিলের মতো কোনো পদার্থ থাকতে পারে—যার রঙও সবুজ হতে পারে।
সবুজ রঙ সাধারণত শান্তি আর নিরীহতার প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। এটা লাল বা কালোর মতো ‘বিপদের রঙ’ নয়। এ কারণেই এলিয়েনদের সবুজ রঙ সাই-ফাই গল্প আর সিনেমায় এত জনপ্রিয় হয়েছে।
আমরা এখনো জানি না এলিয়েনরা আদৌ আছে কি না, আর থাকলেও তাদের গায়ের রঙ কেমন। সেটা নির্ভর করবে তাদের গ্রহের পরিবেশ, তারা কীভাবে শক্তি পায়, তাদের শরীর কেমন, আর তারা কীভাবে বিবর্তিত হয়েছে তার ওপর।
এলিয়েনরা আদৌ আছে কি না, সেটাই এখনো নিশ্চিত না। আর যদি থেকেও থাকে, তারা সবুজও হতে পারে, আবার একদম অন্য রঙেরও হতে পারে—লাল, নীল, সাদা বা এমনকি একদম রংহীন! একদিন আমরা যদি এলিয়েনদের খুঁজে পাই, তখনই এই প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে জানা যাবে।
আমরা যখন এলিয়েন নিয়ে কল্পনা করি, তখন চোখের সামনে ভেসে ওঠে—ছোট শরীর, বড় মাথা আর সবুজ গায়ের রঙ। কিন্তু কেন এলিয়েনদের গায়ের রঙ সবুজ কল্পনা করা হয়? এটা কি কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণার ফল, নাকি শুধু মানুষের ভাবনা?
আসলে এলিয়েনদের সবুজ রঙের ধারণা এসেছে সায়েন্স ফিকশন বই, সিনেমা আর কার্টুন থেকে। ১৯৫০-এর দশকের দিকে সাই-ফাই সিনেমাগুলোতে এলিয়েনদের সবুজ দেখানো শুরু হয়। তারা ছিল রহস্যময়, আর তাদেরকে ভিন্ন গ্রহের বাসিন্দা হিসেবে দেখানো হতো।
এভাবে ধীরে ধীরে এই ভাবনা মানুষের মনে বসে যায়। সবুজ রঙ আমাদের চারপাশে যেমন গাছপালায় দেখা যায়, তেমনি এটা মানুষের ত্বকের রঙ থেকে একেবারেই আলাদা। তাই সবুজকে ‘ভিন্ন’ বা ’অচেনা’ ভাবতে সহজ হয়।
বিজ্ঞানীরা কখনো বলেননি যে এলিয়েনদের রঙ সবুজই হবে। তবে তারা এমন কিছু যুক্তি দিয়েছেন, যেগুলো এই ধারণাকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে।
প্রতিটি গ্রহের পরিবেশ একরকম নয়। যেমন, পৃথিবীতে মানুষের ত্বকের রঙ নির্ভর করে জলবায়ু ও সূর্যের আলোয়, তেমনি অন্য গ্রহে ভিন্ন পরিবেশে এলিয়েনদের রঙ সবুজও হতে পারে।
গাছপালা সূর্যের আলো থেকে শক্তি শোষণ করে ক্লোরোফিলের সাহায্যে খাবার তৈরি করে। ক্লোরোফিলের রঙ সবুজ, তাই গাছের পাতা-ডাল সবুজ হয়। অনেকেই মনে করেন, যদি এলিয়েনরা উন্নত প্রাণী হয়, তাহলে তারাও হয়তো সূর্যালোক বা অন্য কোনো আলো থেকে শক্তি শোষণ করে নিজের খাবার নিজেরাই বানাতে পারে। তখন তাদের শরীরে ক্লোরোফিলের মতো কোনো পদার্থ থাকতে পারে—যার রঙও সবুজ হতে পারে।
সবুজ রঙ সাধারণত শান্তি আর নিরীহতার প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। এটা লাল বা কালোর মতো ‘বিপদের রঙ’ নয়। এ কারণেই এলিয়েনদের সবুজ রঙ সাই-ফাই গল্প আর সিনেমায় এত জনপ্রিয় হয়েছে।
আমরা এখনো জানি না এলিয়েনরা আদৌ আছে কি না, আর থাকলেও তাদের গায়ের রঙ কেমন। সেটা নির্ভর করবে তাদের গ্রহের পরিবেশ, তারা কীভাবে শক্তি পায়, তাদের শরীর কেমন, আর তারা কীভাবে বিবর্তিত হয়েছে তার ওপর।
এলিয়েনরা আদৌ আছে কি না, সেটাই এখনো নিশ্চিত না। আর যদি থেকেও থাকে, তারা সবুজও হতে পারে, আবার একদম অন্য রঙেরও হতে পারে—লাল, নীল, সাদা বা এমনকি একদম রংহীন! একদিন আমরা যদি এলিয়েনদের খুঁজে পাই, তখনই এই প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে জানা যাবে।
সকালের নাশতায় অনেকেই এখন ‘ওটস’ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলছেন। কেউ কেউ আবার এটাকে “বিদেশি খাবার” বলে এড়িয়ে চলেন। কেউ বলেন, এতে ঠিকভাবে পেট ভরে না। আবার কেউ বলেন, ওটস খাওয়া মানে একঘেয়ে একটা জিনিস মুখে দেওয়া। কিন্তু আসলেই কি ওটস খাওয়া কেবল ট্রেন্ড না পেট ও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কিছু? আমরা যদি একবার এই খাবার
৪ দিন আগেআজ সারা দেশে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বৃষ্টিও হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
৫ দিন আগেদেশের চার বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ আজ বুধবার কমতে পারে। একই সঙ্গে আগামী কয়েক দিনে দেশের অধিকাংশ স্থানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়তে পারে। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণের সম্ভাবনাও রয়েছে। তাই তাপমাত্রা কমে যেতে পারে।
৫ দিন আগেসোমবার (২ জুন) হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে এই অভিনেত্রীকে ধানমণ্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। তবে এই কয় দিনে তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। বরং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে।
৮ দিন আগে