ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
হানি ব্যাজার। বৈজ্ঞানিক নাম Mellivora capensis। প্রাকৃতিক পরিবেশে অসাধারণ সাহস এবং দৃঢ়তার জন্য বিখ্যাত এই ছোট্ট প্রাণীটি। আফ্রিকা, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া এবং ভারতবর্ষে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এরা বন্যপ্রাণী বিজ্ঞানীদের কাছে একটি চমৎকার গবেষণার বিষয়বস্তু, কারণ তাদের স্বভাব এবং আচরণ অনন্য এবং বিস্ময়কর।হানি ব্যাজার। বৈজ্ঞানিক নাম Mellivora capensis। প্রাকৃতিক পরিবেশে অসাধারণ সাহস এবং দৃঢ়তার জন্য বিখ্যাত এই ছোট্ট প্রাণীটি। আফ্রিকা, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া এবং ভারতবর্ষে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এরা বন্যপ্রাণী বিজ্ঞানীদের কাছে একটি চমৎকার গবেষণার বিষয়বস্তু, কারণ তাদের স্বভাব এবং আচরণ অনন্য এবং বিস্ময়কর।
হানি ব্যাজারের দেহ সাধারণত ২০-৩০ সেন্টিমিটার উঁচু এবং ৫৫-৭৭ সেন্টিমিটার লম্বা। তাদের ওজন ৭-১৩ কিলোগ্রামের মধ্যে থাকে। এদের ত্বক খুব মোটা এবং কালচে। এই ত্বক এমনভাবে এতটাই পুরু শিকারি প্রাণীদের দাত এবং নখের আঘাত প্রতিরোধ করতে পারে। তাছাড়া, ত্বক ঢিলা নমনীয় তাই সহজেই যেকোনো বন্ধন মুক্ত হয়ে পালিয়ে যেতে পারে। তাই একে ধরে রাখাও কঠিন হয় শিকারী প্রাণীদের জন্য।
হানি ব্যাজার সাধারণত মধু, ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, সরীসৃপ, পোকামাকড় এবং ফল খেয়ে বেঁচে থাকে। মধু খাওয়ার সময় এরা মৌমাছির দংশনের তোয়াক্কা করে না। এমনকি বিষাক্ত সাপও এদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত। নিজের আকারের ওজনের চেয়ে অনেক ভারী সাপকে শিকার করতে পারে।
হানি ব্যাজার তার নিজস্ব এলাকা এবং খাবার রক্ষা করতে খুবই আগ্রাসী। তারা প্রয়োজনে সিংহ, চিতা এবং হায়েনার মত বড় শিকারিদের সঙ্গে লড়াই করতে দ্বিধা করে না। এদের খাটো এবং মজবুত দেহ, শক্তিশালী নখ এবং দাঁত, এবং মোটা ত্বক তাদেরকে এই লড়াইয়ে সাহায্য করে।
হানি ব্যাজারের আরেকটি উল্লেখযোগ্য গুণ হল তাদের বুদ্ধিমত্তা। এরা বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে এরা খাবার সংগ্রহের জন্য পাথর এবং লাঠি ব্যবহার করতে পারে।
হানি ব্যাজারের প্রজনন কাল সাধারণত পুরো বছর জুড়েই চলে। মেয়ে ব্যাজাররা প্রতি বছরে একবার বা দুবার দুই থেকে চারটি বাচ্চা প্রসব করে। বাচ্চারা মা ব্যাজারের সাথে প্রায় এক বছর থাকে এবং তার কাছ থেকে শিকার এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা শেখে।
হানি ব্যাজার। বৈজ্ঞানিক নাম Mellivora capensis। প্রাকৃতিক পরিবেশে অসাধারণ সাহস এবং দৃঢ়তার জন্য বিখ্যাত এই ছোট্ট প্রাণীটি। আফ্রিকা, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া এবং ভারতবর্ষে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এরা বন্যপ্রাণী বিজ্ঞানীদের কাছে একটি চমৎকার গবেষণার বিষয়বস্তু, কারণ তাদের স্বভাব এবং আচরণ অনন্য এবং বিস্ময়কর।হানি ব্যাজার। বৈজ্ঞানিক নাম Mellivora capensis। প্রাকৃতিক পরিবেশে অসাধারণ সাহস এবং দৃঢ়তার জন্য বিখ্যাত এই ছোট্ট প্রাণীটি। আফ্রিকা, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া এবং ভারতবর্ষে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এরা বন্যপ্রাণী বিজ্ঞানীদের কাছে একটি চমৎকার গবেষণার বিষয়বস্তু, কারণ তাদের স্বভাব এবং আচরণ অনন্য এবং বিস্ময়কর।
হানি ব্যাজারের দেহ সাধারণত ২০-৩০ সেন্টিমিটার উঁচু এবং ৫৫-৭৭ সেন্টিমিটার লম্বা। তাদের ওজন ৭-১৩ কিলোগ্রামের মধ্যে থাকে। এদের ত্বক খুব মোটা এবং কালচে। এই ত্বক এমনভাবে এতটাই পুরু শিকারি প্রাণীদের দাত এবং নখের আঘাত প্রতিরোধ করতে পারে। তাছাড়া, ত্বক ঢিলা নমনীয় তাই সহজেই যেকোনো বন্ধন মুক্ত হয়ে পালিয়ে যেতে পারে। তাই একে ধরে রাখাও কঠিন হয় শিকারী প্রাণীদের জন্য।
হানি ব্যাজার সাধারণত মধু, ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, সরীসৃপ, পোকামাকড় এবং ফল খেয়ে বেঁচে থাকে। মধু খাওয়ার সময় এরা মৌমাছির দংশনের তোয়াক্কা করে না। এমনকি বিষাক্ত সাপও এদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত। নিজের আকারের ওজনের চেয়ে অনেক ভারী সাপকে শিকার করতে পারে।
হানি ব্যাজার তার নিজস্ব এলাকা এবং খাবার রক্ষা করতে খুবই আগ্রাসী। তারা প্রয়োজনে সিংহ, চিতা এবং হায়েনার মত বড় শিকারিদের সঙ্গে লড়াই করতে দ্বিধা করে না। এদের খাটো এবং মজবুত দেহ, শক্তিশালী নখ এবং দাঁত, এবং মোটা ত্বক তাদেরকে এই লড়াইয়ে সাহায্য করে।
হানি ব্যাজারের আরেকটি উল্লেখযোগ্য গুণ হল তাদের বুদ্ধিমত্তা। এরা বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে এরা খাবার সংগ্রহের জন্য পাথর এবং লাঠি ব্যবহার করতে পারে।
হানি ব্যাজারের প্রজনন কাল সাধারণত পুরো বছর জুড়েই চলে। মেয়ে ব্যাজাররা প্রতি বছরে একবার বা দুবার দুই থেকে চারটি বাচ্চা প্রসব করে। বাচ্চারা মা ব্যাজারের সাথে প্রায় এক বছর থাকে এবং তার কাছ থেকে শিকার এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা শেখে।
বর্ষা নামলেই যেন বাজারে আগুন লাগে। বিশেষ করে কাঁচামরিচ—যেটি বাঙালির রান্নাঘরের অবিচ্ছেদ্য অংশ—বর্ষাকালে তার দাম বেড়ে আকাশ ছোঁয়। পত্রিকার শিরোনামে প্রায়শই দেখা যায়, “কাঁচামরিচের কেজি তিনশ টাকা”, “চোখের জলে মরিচ কিনছেন ক্রেতা”, “মরিচ কিনতে মরিচ খাচ্ছেন মানুষ!”
২ দিন আগেযখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলেন, তখন আবার সম্পর্ক উষ্ণ হলো। তিনি জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন, মার্কিন দূতাবাস সেখানে স্থানান্তর করলেন এবং গোলান মালভূমিকে ইসরায়েলের অংশ হিসেবে মেনে নিলেন। এ সময়ের নীতিগুলো ফিলিস্তিনের জন্য ছিল বড় ধাক্কা।
২ দিন আগেহার্টের রোগীদের জন্য আরেকটি বিপজ্জনক খাবার হলো প্রসেসড মাংস। হট ডগ, সসেজ, প্যাকেটজাত সালামি কিংবা বেকন জাতীয় খাবারগুলোতে থাকে অতিরিক্ত সোডিয়াম নাইট্রেট ও প্রিজারভেটিভ, যেগুলো রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও এসব খাবারে হেম আয়রন নামের একটি উপাদান থাকে, এট হৃদপিণ্ডের জন্য ক্ষতিকর।
২ দিন আগেবাংলাদেশ যখন ব্রিটিশ ভারতের অংশ ছিল, সেই সময় থেকেই এই ম্যাট্রিক পরীক্ষা চালু হয়েছিল। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, এই অঞ্চলে প্রথম ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার প্রবর্তন হয় ১৮৫৭ সালে, যখন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
২ দিন আগে