ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বর্তমানে হার্টের অসুখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গেছে। কম বয়সেও অনেকে এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। সুস্থ থাকতে তাই ছোট থেকেই হার্টের যত্ন নেওয়া চাই। শিশুর খাবার পাতে রাখুন এমন সব খাবার যা হার্টের জন্য বেশ উপকারি। তাহলে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক, অ্যারিদমিয়ার মতো সমস্যাগুলো থেকে দূরে থাকতে পারবে সে।
কোন খাবারগুলো শিশুর হৃদপিণ্ডকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে। চলুন জেনে নিই-
শাক:
নানারকম শাকে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। আর এই উপাদান হার্টের প্রদাহ কমাতে বেশ কার্যকর। শাক খাওয়ার মাধ্যমে অনেক জটিল রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। এসব শাক নাইট্রেটের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান রক্তনালীকে শান্ত করতে সাহায্য করে। ফলে সুস্থ থাকে হৃদপিণ্ড। তাই শিশুকে নিয়মিত শাক খাওয়ান। এতে একাধিক উপকার মিলবে।
দানাশস্য:
শিশুর খাবার পাতে রাখুন হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য। কারণ, এধরনের খাবারে শস্যের জার্ম, এন্ডোস্পার্ম, ব্র্যান– তিনটি অংশই থাকে। ফলে কোলেস্টেরল বাড়ার আশঙ্কা থাকে না। পাশাপাশি সুস্থ থাকে হার্ট। তাই শিশুর খাদ্যতালিকায় রাখুন আটার রুটি, ব্রাউন রাইস, ওটস, রাই, বার্লি ইত্যাদি।
বেরিজাতীয় ফল:
সন্তানের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে খাওয়ান স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, ব্ল্যাকবেরির মতো ফল। কারণ, এসব ফল অ্যান্থোসায়ানিনের ভাণ্ডার। আর এই উপাদানটি হার্টে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। সেসঙ্গে প্রদাহ প্রশমিত করতে সাহায্য করে। বেরি জাতীয় ফল খেলে করোনারি আর্টারি ডিজিজ থেকেও দূরে থাকা যায়। তাই শিশুকে নিয়ম করে এজাতীয় ফল খাওয়ান।
অ্যাভোকাডো:
দারুণ একটি ফল অ্যাভোকাডো। এতে আছে অত্যন্ত উপকারী মোনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এই ফ্যাট কোলেস্টেরল লেভেল কমায়। ফলে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে। তবে এই ফল শিশুকে পরিমিত পরিমাণে দেবেন। বেশি অ্যাভোকাডো খেলে এর ফ্যাটের কারণে শিশুর ওজন বাড়তে পারে।
আখরোট:
এই বাদামে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজসহ একাধিক ধরনের ফাইবার। আর এসব উপাদান সবগুলোই হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারি। ফলে আখরোট খেলে সুস্থ থাকে শরীর। এড়িয়ে চলা যায় একাধিক রোগের ফাঁদ। তাই শিশুকে নিয়মিত আখরোট খেতে দিন।
বর্তমানে হার্টের অসুখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গেছে। কম বয়সেও অনেকে এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। সুস্থ থাকতে তাই ছোট থেকেই হার্টের যত্ন নেওয়া চাই। শিশুর খাবার পাতে রাখুন এমন সব খাবার যা হার্টের জন্য বেশ উপকারি। তাহলে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক, অ্যারিদমিয়ার মতো সমস্যাগুলো থেকে দূরে থাকতে পারবে সে।
কোন খাবারগুলো শিশুর হৃদপিণ্ডকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে। চলুন জেনে নিই-
শাক:
নানারকম শাকে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। আর এই উপাদান হার্টের প্রদাহ কমাতে বেশ কার্যকর। শাক খাওয়ার মাধ্যমে অনেক জটিল রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। এসব শাক নাইট্রেটের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান রক্তনালীকে শান্ত করতে সাহায্য করে। ফলে সুস্থ থাকে হৃদপিণ্ড। তাই শিশুকে নিয়মিত শাক খাওয়ান। এতে একাধিক উপকার মিলবে।
দানাশস্য:
শিশুর খাবার পাতে রাখুন হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য। কারণ, এধরনের খাবারে শস্যের জার্ম, এন্ডোস্পার্ম, ব্র্যান– তিনটি অংশই থাকে। ফলে কোলেস্টেরল বাড়ার আশঙ্কা থাকে না। পাশাপাশি সুস্থ থাকে হার্ট। তাই শিশুর খাদ্যতালিকায় রাখুন আটার রুটি, ব্রাউন রাইস, ওটস, রাই, বার্লি ইত্যাদি।
বেরিজাতীয় ফল:
সন্তানের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে খাওয়ান স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, ব্ল্যাকবেরির মতো ফল। কারণ, এসব ফল অ্যান্থোসায়ানিনের ভাণ্ডার। আর এই উপাদানটি হার্টে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। সেসঙ্গে প্রদাহ প্রশমিত করতে সাহায্য করে। বেরি জাতীয় ফল খেলে করোনারি আর্টারি ডিজিজ থেকেও দূরে থাকা যায়। তাই শিশুকে নিয়ম করে এজাতীয় ফল খাওয়ান।
অ্যাভোকাডো:
দারুণ একটি ফল অ্যাভোকাডো। এতে আছে অত্যন্ত উপকারী মোনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এই ফ্যাট কোলেস্টেরল লেভেল কমায়। ফলে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে। তবে এই ফল শিশুকে পরিমিত পরিমাণে দেবেন। বেশি অ্যাভোকাডো খেলে এর ফ্যাটের কারণে শিশুর ওজন বাড়তে পারে।
আখরোট:
এই বাদামে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজসহ একাধিক ধরনের ফাইবার। আর এসব উপাদান সবগুলোই হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারি। ফলে আখরোট খেলে সুস্থ থাকে শরীর। এড়িয়ে চলা যায় একাধিক রোগের ফাঁদ। তাই শিশুকে নিয়মিত আখরোট খেতে দিন।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১২ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
১ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে