ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বর্তমান প্রজন্মের কর্মজীবীদের চাকরি হারানোর ভয়, অনিশ্চিয়তা ইত্যাদি বেশিই দেখা যায়। অর্থাৎ তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। আর এর প্রভাব পড়ে তাদের আচরণ ও পারিবারিক জীবনে। দেখা যায়, তাদের মেজাজ সবসময় খিটখিটে থাকে। পরিবারের সদস্যদের সাথেও ঠিকভাবে কথা বলেন না। সারাক্ষণ তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকেন। দুশ্চিন্তার কারণে অনিদ্রার সমস্যাও দেখা দেয়।
ভারতীয় মনোবিদ অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় জানান, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার সমস্যা এখন খুব বেশি দেখা যাচ্ছে। নিরাপত্তাহীনতার নানা কারণ থাকতে পারে। কেউ সারা বছর কাজে ফাঁকি দিয়ে পরে দুশ্চিন্তায় ভোগেন, আবার কেউ সব সময়েই সাফল্যের শিখরে থাকতে চেয়ে উদ্বেগে ভোগেন। নিজের জায়গা হারিয়ে ফেলার ভয়ও কাজ করে। খরচ ও আয়ের মধ্যে যারা ভারসাম্য রাখতে পারেন না, তারাও এমন অনিশ্চয়তায় ভোগেন।
দুশ্চিন্তা কাটাবেন যেভাবে
* কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতা থাকবেই। বসদের আচরণ, অন্যান্য সহকর্মীদের অসহযোগিতাসহ নানা কারণে এমনটা হতে পারে। তবে তা নিয়ে বেশি মাথা ঘামানো যাবে না। কেননা একবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে শুরু করলে তা আর শেষ হয় না। তাই সব সময় ইতিবাচক চিন্তা করুন। অযথা উদ্বেগে না ভুগে নিজের কাজ সময়মতো করার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে নিজের কাজের খুঁটিনাটি জানিয়ে রাখুন। এতে দুশ্চিন্তা অনেক কমবে।
* নিজের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করুন। মনোবিদরা বলেন, কাজ নিয়ে খুশি না থাকলে মনে বিভিন্ন দুশ্চিন্তা আসে। গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো যথাসময়ে শেষ করার চেষ্টা করুন। কাজ ফেলে বা জমিয়ে রাখবেন না। দিনের শুরুতেই কাজের তালিকা বানিয়ে নিন। কী কী কাজ করছেন তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে রাখুন। সহকর্মীদের সঙ্গেও আলোচনা করুন।
* আয় ও ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্য রেখে চলুন। এতে দুশ্চিন্তা কম হবে। শুরু থেকেই সঞ্চয়ের ভাবনা রাখুন। কী ভাবে টাকা সঞ্চয় করবেন, কোথায় কোথায় লগ্নি করে রাখলে লাভ হবে তা জানুন। চাকরি চলে গেলে নতুন চাকরি পাওয়া পর্যন্ত যেন চলতে পারেন সেভাবে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ করে রাখুন।
* সব সময় পড়াশোনার মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন। প্রযুক্তিবিষয়ক জ্ঞান অর্জন করুন। কাজ নিয়ে অভিজ্ঞতা যত বাড়বে, ততই দুশ্চিন্তা কম হবে। চাকরি চলে গেলেও নতুন চাকরি খুঁজে নিতে অসুবিধা হবে না।
* অন্যের সাফল্য দেখে উৎকণ্ঠায় ভুগবেন না। বরং নিজের ১০০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করুন।
বর্তমান প্রজন্মের কর্মজীবীদের চাকরি হারানোর ভয়, অনিশ্চিয়তা ইত্যাদি বেশিই দেখা যায়। অর্থাৎ তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। আর এর প্রভাব পড়ে তাদের আচরণ ও পারিবারিক জীবনে। দেখা যায়, তাদের মেজাজ সবসময় খিটখিটে থাকে। পরিবারের সদস্যদের সাথেও ঠিকভাবে কথা বলেন না। সারাক্ষণ তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকেন। দুশ্চিন্তার কারণে অনিদ্রার সমস্যাও দেখা দেয়।
ভারতীয় মনোবিদ অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় জানান, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার সমস্যা এখন খুব বেশি দেখা যাচ্ছে। নিরাপত্তাহীনতার নানা কারণ থাকতে পারে। কেউ সারা বছর কাজে ফাঁকি দিয়ে পরে দুশ্চিন্তায় ভোগেন, আবার কেউ সব সময়েই সাফল্যের শিখরে থাকতে চেয়ে উদ্বেগে ভোগেন। নিজের জায়গা হারিয়ে ফেলার ভয়ও কাজ করে। খরচ ও আয়ের মধ্যে যারা ভারসাম্য রাখতে পারেন না, তারাও এমন অনিশ্চয়তায় ভোগেন।
দুশ্চিন্তা কাটাবেন যেভাবে
* কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতা থাকবেই। বসদের আচরণ, অন্যান্য সহকর্মীদের অসহযোগিতাসহ নানা কারণে এমনটা হতে পারে। তবে তা নিয়ে বেশি মাথা ঘামানো যাবে না। কেননা একবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে শুরু করলে তা আর শেষ হয় না। তাই সব সময় ইতিবাচক চিন্তা করুন। অযথা উদ্বেগে না ভুগে নিজের কাজ সময়মতো করার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে নিজের কাজের খুঁটিনাটি জানিয়ে রাখুন। এতে দুশ্চিন্তা অনেক কমবে।
* নিজের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করুন। মনোবিদরা বলেন, কাজ নিয়ে খুশি না থাকলে মনে বিভিন্ন দুশ্চিন্তা আসে। গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো যথাসময়ে শেষ করার চেষ্টা করুন। কাজ ফেলে বা জমিয়ে রাখবেন না। দিনের শুরুতেই কাজের তালিকা বানিয়ে নিন। কী কী কাজ করছেন তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে রাখুন। সহকর্মীদের সঙ্গেও আলোচনা করুন।
* আয় ও ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্য রেখে চলুন। এতে দুশ্চিন্তা কম হবে। শুরু থেকেই সঞ্চয়ের ভাবনা রাখুন। কী ভাবে টাকা সঞ্চয় করবেন, কোথায় কোথায় লগ্নি করে রাখলে লাভ হবে তা জানুন। চাকরি চলে গেলে নতুন চাকরি পাওয়া পর্যন্ত যেন চলতে পারেন সেভাবে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ করে রাখুন।
* সব সময় পড়াশোনার মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন। প্রযুক্তিবিষয়ক জ্ঞান অর্জন করুন। কাজ নিয়ে অভিজ্ঞতা যত বাড়বে, ততই দুশ্চিন্তা কম হবে। চাকরি চলে গেলেও নতুন চাকরি খুঁজে নিতে অসুবিধা হবে না।
* অন্যের সাফল্য দেখে উৎকণ্ঠায় ভুগবেন না। বরং নিজের ১০০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করুন।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
৮ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
১ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
১ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
১ দিন আগে