ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক কুঁচকে যায়। মুখ জুড়ে বলিরেখাদের রাজত্ব বাড়ে। ত্বকের এমন হাল মেনে নিতে পারেন না অনেকেই। আসলে মহিলারা সব সময়ই ঝলমলে, চিরসবুজ ত্বকের স্বপ্ন দেখে থাকেন। আর তা পূরণ করার একমাত্র উপায় হতে পারে স্বাস্থ্যকর ডায়েট এবং সঠিক স্কিনকেয়ার রুটিন। এর জন্য তাদের নিয়মিত সিটিএম রুটিন তো মেনে চলতেই হবে। পাশাপাশি ত্বকের পরিচর্যায় রুটিনে রাখতে হবে কিছু ফেসপ্যাকও। এমন কিছু ঘরোয়া ফেসপ্যাকের ছোঁয়াতেই ত্বক হবে টানটান। দূর হবে বলিরেখা।
অ্যালোভেরা ফেসপ্যাক:
নানা খনিজ এবং ভিটামিনে ভরা অ্যালোভেরা। যা ত্বককে ভিতর থেকে হাইড্রেট করে। ফলে ত্বকের জেল্লা তো বাড়েই। সঙ্গে সঙ্গে টানটান হয় ত্বক। তাই ছুটির দিনে মুখে অ্যালোভেরার ফেসপ্যাক লাগিয়ে নিন। তাতেই ত্বক থাকবে চিরসবুজ।
এর জন্য প্রথমে অ্যালোভেরা পাতা থেকে এর রস বের করে নিন। মুখে সরাসরি সেই রস লাগিয়ে নিতে পারেন। তারপর আধ ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে প্রতিদিনই এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
পেঁপের ফেসপ্যাক:
পেঁপেতে রয়েছে কিছু প্রাকৃতিক উৎসেচক। তা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে ত্বকে রিঙ্কেলস দেখা যায় না। ত্বক দেখায় টানটান এবং সতেজ। তাই স্কিনকেয়ার রুটিনে পেঁপের ফেসপ্যাক রাখতে ভুলবেন না একেবারে।
এর ফেসপ্যাক বানাতে কয়েকটি পাকা পেঁপের টুকরো নিন। সেগুলো পেস্ট করে পাল্প বানিয়ে নিন। তাতে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিলেই তৈরি পেঁপের ফেসপ্যাক। তারপর এই প্যাক ভালো করে মুখ ও গলায় মেখে নিন। ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দু' দিন এই ফেসপ্যাক লাগান। তারপর পার্থক্য দেখুন নিজে চোখেই।
শসার ফেসপ্যাক:
এমনিতে ত্বকে প্রদাহ কমায় শসা। তাই রোদ থেকে এসে মুখে ঠান্ডা শসার টুকরো ঘষে নিলে বেশ আরাম লাগে। এই শসাই কিন্তু ওপেন পোরস দূর করতে বেজায় কার্যকরী। পাশাপাশি এই ফল দিয়ে ত্বকের যত্ন নিলে অকালে বলিরেখাদের ভিড়ও বাড়বে না।
ফেসপ্যাক বানানোর জন্য প্রথমে শসার টুকরো মিক্সিতে ঘুরিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তাতে ১ টেবিল চামচ দই ভালো ভাবে মেশান। এই ফেসপ্যাক মুখে মেখে আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। তার পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিন। তাতেই ত্বক দেখাবে একদম ফ্রেশ।
কলার ফেসপ্যাক:
ত্বককে ভিতর থেকে হাইড্রেট করতে সাহায্য করে কলা। পাশাপাশি ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতেও সিদ্ধহস্ত এই ফল। তাই কলা দিয়েই ত্বকের ভোল বদলে ফেলুন।
প্রথমে একটি পাকা কলা চটকে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তাতে এক চা চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে মুখে মাখুন। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিলেই পরিবর্তন নিজেই বুঝতে পারবেন।
বেসনের ফেসপ্যাক:
ঝলমলে ত্বক পেতে ঘরে থাকা বেসন দিয়েই ত্বকের যত্ন নিন। ত্বককে এক্সফলিয়েট করে মৃত কোষ দূর করে রান্নাঘরের এই উপকরণ। পাশাপাশি ত্বকও টানটান হয় এর ছোঁয়ায়।
২ চা চামচ বেসনের সঙ্গে গোলাপ জল এবং দই মিশিয়ে নিলেই তৈরি এই ফেসপ্যাক। তার পর সারা মুখে মেখে নিন। আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করে অল্প পানি নিয়ে মুখে সার্কুলার মোশনে কিছুক্ষণ মাসাজ করুন। এর পর ঠান্ডা জলে মুখ ধুয়ে নিলেই কাজ শেষ।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক কুঁচকে যায়। মুখ জুড়ে বলিরেখাদের রাজত্ব বাড়ে। ত্বকের এমন হাল মেনে নিতে পারেন না অনেকেই। আসলে মহিলারা সব সময়ই ঝলমলে, চিরসবুজ ত্বকের স্বপ্ন দেখে থাকেন। আর তা পূরণ করার একমাত্র উপায় হতে পারে স্বাস্থ্যকর ডায়েট এবং সঠিক স্কিনকেয়ার রুটিন। এর জন্য তাদের নিয়মিত সিটিএম রুটিন তো মেনে চলতেই হবে। পাশাপাশি ত্বকের পরিচর্যায় রুটিনে রাখতে হবে কিছু ফেসপ্যাকও। এমন কিছু ঘরোয়া ফেসপ্যাকের ছোঁয়াতেই ত্বক হবে টানটান। দূর হবে বলিরেখা।
অ্যালোভেরা ফেসপ্যাক:
নানা খনিজ এবং ভিটামিনে ভরা অ্যালোভেরা। যা ত্বককে ভিতর থেকে হাইড্রেট করে। ফলে ত্বকের জেল্লা তো বাড়েই। সঙ্গে সঙ্গে টানটান হয় ত্বক। তাই ছুটির দিনে মুখে অ্যালোভেরার ফেসপ্যাক লাগিয়ে নিন। তাতেই ত্বক থাকবে চিরসবুজ।
এর জন্য প্রথমে অ্যালোভেরা পাতা থেকে এর রস বের করে নিন। মুখে সরাসরি সেই রস লাগিয়ে নিতে পারেন। তারপর আধ ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে প্রতিদিনই এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
পেঁপের ফেসপ্যাক:
পেঁপেতে রয়েছে কিছু প্রাকৃতিক উৎসেচক। তা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে ত্বকে রিঙ্কেলস দেখা যায় না। ত্বক দেখায় টানটান এবং সতেজ। তাই স্কিনকেয়ার রুটিনে পেঁপের ফেসপ্যাক রাখতে ভুলবেন না একেবারে।
এর ফেসপ্যাক বানাতে কয়েকটি পাকা পেঁপের টুকরো নিন। সেগুলো পেস্ট করে পাল্প বানিয়ে নিন। তাতে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিলেই তৈরি পেঁপের ফেসপ্যাক। তারপর এই প্যাক ভালো করে মুখ ও গলায় মেখে নিন। ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দু' দিন এই ফেসপ্যাক লাগান। তারপর পার্থক্য দেখুন নিজে চোখেই।
শসার ফেসপ্যাক:
এমনিতে ত্বকে প্রদাহ কমায় শসা। তাই রোদ থেকে এসে মুখে ঠান্ডা শসার টুকরো ঘষে নিলে বেশ আরাম লাগে। এই শসাই কিন্তু ওপেন পোরস দূর করতে বেজায় কার্যকরী। পাশাপাশি এই ফল দিয়ে ত্বকের যত্ন নিলে অকালে বলিরেখাদের ভিড়ও বাড়বে না।
ফেসপ্যাক বানানোর জন্য প্রথমে শসার টুকরো মিক্সিতে ঘুরিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তাতে ১ টেবিল চামচ দই ভালো ভাবে মেশান। এই ফেসপ্যাক মুখে মেখে আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। তার পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিন। তাতেই ত্বক দেখাবে একদম ফ্রেশ।
কলার ফেসপ্যাক:
ত্বককে ভিতর থেকে হাইড্রেট করতে সাহায্য করে কলা। পাশাপাশি ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতেও সিদ্ধহস্ত এই ফল। তাই কলা দিয়েই ত্বকের ভোল বদলে ফেলুন।
প্রথমে একটি পাকা কলা চটকে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তাতে এক চা চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে মুখে মাখুন। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিলেই পরিবর্তন নিজেই বুঝতে পারবেন।
বেসনের ফেসপ্যাক:
ঝলমলে ত্বক পেতে ঘরে থাকা বেসন দিয়েই ত্বকের যত্ন নিন। ত্বককে এক্সফলিয়েট করে মৃত কোষ দূর করে রান্নাঘরের এই উপকরণ। পাশাপাশি ত্বকও টানটান হয় এর ছোঁয়ায়।
২ চা চামচ বেসনের সঙ্গে গোলাপ জল এবং দই মিশিয়ে নিলেই তৈরি এই ফেসপ্যাক। তার পর সারা মুখে মেখে নিন। আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করে অল্প পানি নিয়ে মুখে সার্কুলার মোশনে কিছুক্ষণ মাসাজ করুন। এর পর ঠান্ডা জলে মুখ ধুয়ে নিলেই কাজ শেষ।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১২ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
১ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে