
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য’ ভূপেন হাজারিকার এই বিখ্যাত গানের কথা বারবার সত্য প্রমাণ করেছে মানুষ। যেকোনো দুর্যোগে মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে। বাংলাদেশের কয়েকটি জেলা বন্যায় কবলিত। লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি রয়েছে। অনেক ঘরবাড়ি ভেসে গেছে। প্রাকৃতিক এই বিপর্যয়ে মানুষ অনেকটা অসহায় হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পুরো দেশের মানুষ। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণত্রাণ সংগ্রহ এবং ব্যক্তিপর্যায়েও অনেকেই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বানভাসি মানুষের জন্য। দেশের শোবিজ অঙ্গনের প্রায় সব তারকারাই কমবেশি দাঁড়িয়েছেন বন্যার্ত মানুষের পাশে।
অনেকেই আবার সরাসরি ত্রাণ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন। বন্যাকবলিত এলাকায় সশরীরে হাজির হয়েছেন কেউ কেউ। এবার এই তালিকায় যোগ হয়েছে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামিরা খান মাহির নাম। বন্যার্ত এলাকায় সরাসরি ত্রাণ নিয়ে হাজির হয়েছেন ছোট পর্দার এই তরুণ অভিনেত্রী।
২০২২ সালেও সিলেটে বন্যার্তদের জন্য দিনরাত খেটেছিলেন তিনি। এবারও একই কাজ করছেন ফেনী-চট্টগ্রাম-কুমিল্লায় বন্যাদুর্গত এলাকায়।
গত ২৪ ও ২৫ আগস্ট মাহি ২০ সদস্যের একটি দল নিয়ে ফেনীতে অবস্থান করেন। সেখানে দুটি বোটের মাধ্যমে ত্রাণ বিতরণ করার পাশাপাশি উদ্ধার কাজেও নিয়োজিত ছিলেন এই অভিনেত্রী। গত ২৫ আগস্ট বিকেলে ত্রাণ শেষ হওয়ার পর ২৬ আগস্ট ঢাকায় ফিরে আসেন মাহি।
গতকাল আবারও ত্রাণ ও অর্থ নিয়ে কুমিল্লায় ছুটে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন এই তরুণ তুর্কি। ব্যক্তিগতভাবে এই ত্রাণ তহবিল তৈরি করার পাশাপাশি অন্যদের কাছ থেকেও খাবার ও অর্থ সহায়তা সংগ্রহের চেষ্টা করছেন মাহি এবং তার দল।
এ সম্পর্কে সামিরা খান মাহি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের এক মুহূর্তও বসে থাকার উপায় নেই। আমরা ছুটছি। মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে যত দ্রুত সম্ভব। অনেকেই আছেন, যারা খাবার-ওষুধ-পোশাক কিংবা অর্থ ডোনেট করতে চাইছেন, কিন্তু দুর্গত এলাকায় পৌঁছাতে পারছেন না, তাদের কাছ থেকেও আমরা সেসব সংগ্রহ করে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি।’

‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য’ ভূপেন হাজারিকার এই বিখ্যাত গানের কথা বারবার সত্য প্রমাণ করেছে মানুষ। যেকোনো দুর্যোগে মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে। বাংলাদেশের কয়েকটি জেলা বন্যায় কবলিত। লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি রয়েছে। অনেক ঘরবাড়ি ভেসে গেছে। প্রাকৃতিক এই বিপর্যয়ে মানুষ অনেকটা অসহায় হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পুরো দেশের মানুষ। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণত্রাণ সংগ্রহ এবং ব্যক্তিপর্যায়েও অনেকেই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বানভাসি মানুষের জন্য। দেশের শোবিজ অঙ্গনের প্রায় সব তারকারাই কমবেশি দাঁড়িয়েছেন বন্যার্ত মানুষের পাশে।
অনেকেই আবার সরাসরি ত্রাণ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন। বন্যাকবলিত এলাকায় সশরীরে হাজির হয়েছেন কেউ কেউ। এবার এই তালিকায় যোগ হয়েছে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামিরা খান মাহির নাম। বন্যার্ত এলাকায় সরাসরি ত্রাণ নিয়ে হাজির হয়েছেন ছোট পর্দার এই তরুণ অভিনেত্রী।
২০২২ সালেও সিলেটে বন্যার্তদের জন্য দিনরাত খেটেছিলেন তিনি। এবারও একই কাজ করছেন ফেনী-চট্টগ্রাম-কুমিল্লায় বন্যাদুর্গত এলাকায়।
গত ২৪ ও ২৫ আগস্ট মাহি ২০ সদস্যের একটি দল নিয়ে ফেনীতে অবস্থান করেন। সেখানে দুটি বোটের মাধ্যমে ত্রাণ বিতরণ করার পাশাপাশি উদ্ধার কাজেও নিয়োজিত ছিলেন এই অভিনেত্রী। গত ২৫ আগস্ট বিকেলে ত্রাণ শেষ হওয়ার পর ২৬ আগস্ট ঢাকায় ফিরে আসেন মাহি।
গতকাল আবারও ত্রাণ ও অর্থ নিয়ে কুমিল্লায় ছুটে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন এই তরুণ তুর্কি। ব্যক্তিগতভাবে এই ত্রাণ তহবিল তৈরি করার পাশাপাশি অন্যদের কাছ থেকেও খাবার ও অর্থ সহায়তা সংগ্রহের চেষ্টা করছেন মাহি এবং তার দল।
এ সম্পর্কে সামিরা খান মাহি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের এক মুহূর্তও বসে থাকার উপায় নেই। আমরা ছুটছি। মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে যত দ্রুত সম্ভব। অনেকেই আছেন, যারা খাবার-ওষুধ-পোশাক কিংবা অর্থ ডোনেট করতে চাইছেন, কিন্তু দুর্গত এলাকায় পৌঁছাতে পারছেন না, তাদের কাছ থেকেও আমরা সেসব সংগ্রহ করে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি।’

আবহাওয়াবিদদের ভাষায় নিম্নচাপ হলো একটি এমন আবহাওয়াগত পরিস্থিতি যেখানে বাতাসের চাপ চারপাশের তুলনায় কম হয়ে যায়। সাধারণত পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বাতাস সবসময় উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়।
১ দিন আগে
ইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১ দিন আগে
সকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকেই অভ্যাস বশে এক গ্লাস লেবু পানি খান। বিজ্ঞাপন আর স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিনে এমন ধারণা ছড়িয়ে গেছে যে খালি পেটে লেবু খেলে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যায়, ওজন কমে, আবার হজমশক্তিও নাকি বাড়ে। কিন্তু আসলেই কি খালি পেটে লেবু খাওয়া এতটা উপকারী? বিজ্ঞানীরা বলছেন, লেবুর কিছু ভালো দিক
২ দিন আগে