ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
একাকিত্বের সংকটে সবচেয়ে বেশি পড়তে হয় বার্ধক্যে। বয়স্ক মা-বাবার অনেককেই যেতে হয় বৃদ্ধাশ্রমে। এর বিকল্প হিসেবে পঞ্চাশোর্ধ্ব বন্ধুরা সবল থাকতেই আলাদাভাবে একটি পল্লি গড়তে চায়। সেখানেই সুখে-শান্তিতে, আনন্দ-উল্লাসে পার করতে চায় জীবনের শেষ সময়।
নানা সংকট অতিক্রম করে অবশেষে বাস্তবায়ন হয় তাদের সেই স্বপ্নের ‘সবুজসাথী আবাসন প্রকল্প’, যেখানে ভেজাল খাবারের দেখা মিলবে না। যান্ত্রিক কোলাহল ও বায়ুদূষণমুক্ত এই পল্লী হবে বন্ধুত্বের ঠিকানা।
জীবনধর্মী এমনই গল্প নিয়ে মঞ্চস্থ হলো বিরাশিয়ান নাট্যগোষ্ঠীর প্রথম প্রযোজনা ‘সবুজসাথী আবাসন প্রকল্প’। এর প্রথম প্রদর্শনী ছিল শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে।
নাটকটির মূলসুর সুস্থ ও সুন্দর বন্ধুত্বের মাঝে বেঁচে থাকা। বর্ষীয়ান মানুষ কীভাবে শ্রম দিতে পারে, কিভাবে একাকিত্ব দূর করতে পারে-সেসব বিষয় ফুটে ওঠে নাটকটিতে।
এসএসসি ৮২ বাংলাদেশ (SSC 1982 Bangladesh) শিরোনামে ফেসবুক ভার্চুয়াল গ্রুপের এই আয়োজন ছিল ব্যতিক্রমধর্মী, যার লক্ষ্য বাস্তব জীবন তুলে ধরা। এটি ১৯৮২ সালে এসএসসি পাস করা শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্মে, যেখানে হারিয়ে যাওয়া বন্ধুরা যুক্ত হয়েছেন।
নাটকটি রচনা করেছেন শামসুদদীন সুমি। প্রযোজনা করেছেন ফিরোজ আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী এস ডি রুবেল।
নাটকটিতে অভিনয় করেছেন জহিরুল হক হিরু, লায়ন হাবিব, রেবেকা সুলতানা, জিনাত গাজী, শংকর মৈত্র, গজনবী খান, এম. জামান, হুমায়ুন কবীর, মাহবুব, অ্যাডভোকেট নসরুল্লাহ, আলতাফ, এস এম আজাদ হোসেন, স্বপন, মুন্না, শংকর, অনুজ, মৌ, সাদমান, জারিনসহ অনেকেই।
বিরাশিয়ান বন্ধু ও ঢাকা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মঞ্জুরুল কবীর বলেন, বিরাশিয়ান বন্ধুসহ চরিত্রের প্রয়োজনে কয়েকজন কাছের বন্ধুকে নিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয়ের মাধ্যমে নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফেসবুক ভার্চুয়াল ফোরামের ক্রিয়েটর রহমান রোমিও। দর্শকদের সারিতে ছিলেন বিরাশিয়ান বন্ধু ও বন্ধুদের পরিবার আত্মীয়-স্বজনেরা।
একাকিত্বের সংকটে সবচেয়ে বেশি পড়তে হয় বার্ধক্যে। বয়স্ক মা-বাবার অনেককেই যেতে হয় বৃদ্ধাশ্রমে। এর বিকল্প হিসেবে পঞ্চাশোর্ধ্ব বন্ধুরা সবল থাকতেই আলাদাভাবে একটি পল্লি গড়তে চায়। সেখানেই সুখে-শান্তিতে, আনন্দ-উল্লাসে পার করতে চায় জীবনের শেষ সময়।
নানা সংকট অতিক্রম করে অবশেষে বাস্তবায়ন হয় তাদের সেই স্বপ্নের ‘সবুজসাথী আবাসন প্রকল্প’, যেখানে ভেজাল খাবারের দেখা মিলবে না। যান্ত্রিক কোলাহল ও বায়ুদূষণমুক্ত এই পল্লী হবে বন্ধুত্বের ঠিকানা।
জীবনধর্মী এমনই গল্প নিয়ে মঞ্চস্থ হলো বিরাশিয়ান নাট্যগোষ্ঠীর প্রথম প্রযোজনা ‘সবুজসাথী আবাসন প্রকল্প’। এর প্রথম প্রদর্শনী ছিল শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে।
নাটকটির মূলসুর সুস্থ ও সুন্দর বন্ধুত্বের মাঝে বেঁচে থাকা। বর্ষীয়ান মানুষ কীভাবে শ্রম দিতে পারে, কিভাবে একাকিত্ব দূর করতে পারে-সেসব বিষয় ফুটে ওঠে নাটকটিতে।
এসএসসি ৮২ বাংলাদেশ (SSC 1982 Bangladesh) শিরোনামে ফেসবুক ভার্চুয়াল গ্রুপের এই আয়োজন ছিল ব্যতিক্রমধর্মী, যার লক্ষ্য বাস্তব জীবন তুলে ধরা। এটি ১৯৮২ সালে এসএসসি পাস করা শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্মে, যেখানে হারিয়ে যাওয়া বন্ধুরা যুক্ত হয়েছেন।
নাটকটি রচনা করেছেন শামসুদদীন সুমি। প্রযোজনা করেছেন ফিরোজ আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী এস ডি রুবেল।
নাটকটিতে অভিনয় করেছেন জহিরুল হক হিরু, লায়ন হাবিব, রেবেকা সুলতানা, জিনাত গাজী, শংকর মৈত্র, গজনবী খান, এম. জামান, হুমায়ুন কবীর, মাহবুব, অ্যাডভোকেট নসরুল্লাহ, আলতাফ, এস এম আজাদ হোসেন, স্বপন, মুন্না, শংকর, অনুজ, মৌ, সাদমান, জারিনসহ অনেকেই।
বিরাশিয়ান বন্ধু ও ঢাকা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মঞ্জুরুল কবীর বলেন, বিরাশিয়ান বন্ধুসহ চরিত্রের প্রয়োজনে কয়েকজন কাছের বন্ধুকে নিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয়ের মাধ্যমে নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফেসবুক ভার্চুয়াল ফোরামের ক্রিয়েটর রহমান রোমিও। দর্শকদের সারিতে ছিলেন বিরাশিয়ান বন্ধু ও বন্ধুদের পরিবার আত্মীয়-স্বজনেরা।
আবহাওয়াবিদদের ভাষায় নিম্নচাপ হলো একটি এমন আবহাওয়াগত পরিস্থিতি যেখানে বাতাসের চাপ চারপাশের তুলনায় কম হয়ে যায়। সাধারণত পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বাতাস সবসময় উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১ দিন আগেসকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকেই অভ্যাস বশে এক গ্লাস লেবু পানি খান। বিজ্ঞাপন আর স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিনে এমন ধারণা ছড়িয়ে গেছে যে খালি পেটে লেবু খেলে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যায়, ওজন কমে, আবার হজমশক্তিও নাকি বাড়ে। কিন্তু আসলেই কি খালি পেটে লেবু খাওয়া এতটা উপকারী? বিজ্ঞানীরা বলছেন, লেবুর কিছু ভালো দিক
১ দিন আগে