ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সুখী দম্পতি হচ্ছেন শাহরুখ ও গৌরী খান। ৩৩ বছর কাটিয়ে দিয়েছেন এই দম্পতি। তাদের দাম্পত্যজীবনে দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। এই তিন সন্তান নিয়ে তাদের সুখের সংসার।
টাকা-পয়সা, বাড়ি, গাড়ি, যশ, খ্যাতি কোনো কিছুরই অভাব নেই বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের। রূপালি পর্দায় বহু সুন্দরী নায়িকাদের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়েছেন তিনি। রোম্যান্সের বাদশাহও তিনি। তার সহজ-সরল দুটি চোখে যখন প্রেম জেগে ওঠে নিষ্পলক সেদিকেই তাকিয়ে থাকেন দর্শক। গোটা একটা প্রজন্ম কিং খানকে দেখে প্রেমের ভাষা শিখেছে। ব্যক্তিগত জীবনেও কিং খান আদ্যোপান্ত প্রেমিক পুরুষ।
সম্প্রতি দিল্লিতে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। সেখানেই বর-কনের সঙ্গে কথা বলার সময় দাম্পত্যজীবন নিয়ে পরামর্শ দেন বলিউডের সবচেয়ে বড় সুপারস্টার শাহরুখ খান।
নবদম্পতিকে শাহরুখ বলেন, নিজেদের মধ্যে বন্ধুত্ব বজায় রাখলে, দাম্পত্যে কোনো সমস্যা থাকবে না। তবে সমস্যা যদি হয়, চিন্তা করো না। আমি আছি তো! আমিই তো ‘লভ গুরু’। আমি নিশ্চিতভাবে তোমাদের সব সমস্যা দূর করে দেবো। কিং খানের এই পরামর্শ শুনে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন নবদম্পতি।
শাহরুখের সঙ্গে প্রেম নিয়ে একাধিক বার মুখ খুলেছেন গৌরীও। শাহরুখকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করেন বলে জানিয়েছিলেন গৌরী খান। তখন তিনি বলেছিলেন, আমি শাহরুখকে এবং তার সহ-অভিনেতাদের বিশ্বাস করি। খুবই ভালো সম্পর্ক প্রত্যেকের সঙ্গে। লন্ডনে টানা ১০টা দিন কাজল, তনুজা আন্টি, শিল্পার সঙ্গে কাটিয়েছিলাম। শহরের নাটক দেখেছিলাম। একসঙ্গে কেনাকাটাও করেছিলাম।
গৌরী এ-ও বলেছিলেন, শাহরুখকে সন্দেহ করার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। তার কথায়, ওকে সন্দেহ করার আগে বরং আমি মরে যাবো।
১৯৯১ সালের ২৫ অক্টোবর বলিউড অভিনেতা শাহরুখকে বিয়ে করেন গৌরী। ক্যারিয়ারের গোড়ার দিকেই বিয়ে সেরেছিলেন শাহরুখ ও গৌরী। অনেকেই ভেবেছিলেন, বিবাহিত নায়কের অনুরাগীর সংখ্যা হবে সীমিত।
বাদশাহ এ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, প্রযোজকরা বলেছিলেন ‘সিঙ্গল’ নায়কদের অনুরাগীর সংখ্যা বেশি হয়। আমি বলেছিলাম অনেক কষ্ট করে রাজি করিয়েছি ওকে, বিয়ে করতেই হবে।
বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সুখী দম্পতি হচ্ছেন শাহরুখ ও গৌরী খান। ৩৩ বছর কাটিয়ে দিয়েছেন এই দম্পতি। তাদের দাম্পত্যজীবনে দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। এই তিন সন্তান নিয়ে তাদের সুখের সংসার।
টাকা-পয়সা, বাড়ি, গাড়ি, যশ, খ্যাতি কোনো কিছুরই অভাব নেই বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের। রূপালি পর্দায় বহু সুন্দরী নায়িকাদের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়েছেন তিনি। রোম্যান্সের বাদশাহও তিনি। তার সহজ-সরল দুটি চোখে যখন প্রেম জেগে ওঠে নিষ্পলক সেদিকেই তাকিয়ে থাকেন দর্শক। গোটা একটা প্রজন্ম কিং খানকে দেখে প্রেমের ভাষা শিখেছে। ব্যক্তিগত জীবনেও কিং খান আদ্যোপান্ত প্রেমিক পুরুষ।
সম্প্রতি দিল্লিতে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। সেখানেই বর-কনের সঙ্গে কথা বলার সময় দাম্পত্যজীবন নিয়ে পরামর্শ দেন বলিউডের সবচেয়ে বড় সুপারস্টার শাহরুখ খান।
নবদম্পতিকে শাহরুখ বলেন, নিজেদের মধ্যে বন্ধুত্ব বজায় রাখলে, দাম্পত্যে কোনো সমস্যা থাকবে না। তবে সমস্যা যদি হয়, চিন্তা করো না। আমি আছি তো! আমিই তো ‘লভ গুরু’। আমি নিশ্চিতভাবে তোমাদের সব সমস্যা দূর করে দেবো। কিং খানের এই পরামর্শ শুনে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন নবদম্পতি।
শাহরুখের সঙ্গে প্রেম নিয়ে একাধিক বার মুখ খুলেছেন গৌরীও। শাহরুখকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করেন বলে জানিয়েছিলেন গৌরী খান। তখন তিনি বলেছিলেন, আমি শাহরুখকে এবং তার সহ-অভিনেতাদের বিশ্বাস করি। খুবই ভালো সম্পর্ক প্রত্যেকের সঙ্গে। লন্ডনে টানা ১০টা দিন কাজল, তনুজা আন্টি, শিল্পার সঙ্গে কাটিয়েছিলাম। শহরের নাটক দেখেছিলাম। একসঙ্গে কেনাকাটাও করেছিলাম।
গৌরী এ-ও বলেছিলেন, শাহরুখকে সন্দেহ করার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। তার কথায়, ওকে সন্দেহ করার আগে বরং আমি মরে যাবো।
১৯৯১ সালের ২৫ অক্টোবর বলিউড অভিনেতা শাহরুখকে বিয়ে করেন গৌরী। ক্যারিয়ারের গোড়ার দিকেই বিয়ে সেরেছিলেন শাহরুখ ও গৌরী। অনেকেই ভেবেছিলেন, বিবাহিত নায়কের অনুরাগীর সংখ্যা হবে সীমিত।
বাদশাহ এ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, প্রযোজকরা বলেছিলেন ‘সিঙ্গল’ নায়কদের অনুরাগীর সংখ্যা বেশি হয়। আমি বলেছিলাম অনেক কষ্ট করে রাজি করিয়েছি ওকে, বিয়ে করতেই হবে।
আবহাওয়াবিদদের ভাষায় নিম্নচাপ হলো একটি এমন আবহাওয়াগত পরিস্থিতি যেখানে বাতাসের চাপ চারপাশের তুলনায় কম হয়ে যায়। সাধারণত পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বাতাস সবসময় উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১ দিন আগেসকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকেই অভ্যাস বশে এক গ্লাস লেবু পানি খান। বিজ্ঞাপন আর স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিনে এমন ধারণা ছড়িয়ে গেছে যে খালি পেটে লেবু খেলে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যায়, ওজন কমে, আবার হজমশক্তিও নাকি বাড়ে। কিন্তু আসলেই কি খালি পেটে লেবু খাওয়া এতটা উপকারী? বিজ্ঞানীরা বলছেন, লেবুর কিছু ভালো দিক
১ দিন আগে