অরুণ কুমার
মরা মানুষ আবার জীবিত হয় কী করে? কিন্তু মানুষটা যখন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তখন অলৌকিক সব কর্মকাণ্ড হাজির হবেই। আর সে সবের ব্যাখ্যা থাকুক আর নাই থাকুক। বিভূতিভূষণ সেটা নিয়ে একটা মর্মস্পর্শী গল্প লিখবেনই। তো, পাড়ার মুরুব্বি জমির করাতির বৃদ্ধা বউই বা বাদ যাবেন কেন?
জমির করাতির বিধবা বউ বিভূতিভূষণকে নিজের ছেলের মতো ভালোবাসেন। তাঁর ছেলে স্কুলে বিভূতির সহপাঠী ছিলেন, ছোটবেলাতেই সে গাছ থেকে পড়ে মারা যায়। তারপর থেকেই বিভূতির প্রতি বড্ড মায়া বৃদ্ধার। গ্রামে এলেই তিনি বিভূতিকে দেখতে আসবেন।
জঙ্গল থেকে পেড়ে আনা নোনা আতা কিংবা বুনো পেয়ারা তার হাতে থাকবেই। বিভূতিকে খাওয়াবার জন্য।
একবার গ্রামে গিয়ে সেই বৃদ্ধাকেই দেখতে পান দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিকে তিনি দেখেও না দেখার ভান করেন।
বিভূতি অনেক চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার। বুড়ি কিন্তু নীরব। বুড়ি বড্ড অভিমানী। হতাশ হয়ে ফিরে আসেন বিভূতি।
প্রতিবেশীদের জিজ্ঞেস করেন তাঁল এমন আচরণের কারণ।
জানা যায়, জমির করাতির বউ সেদিন সকালেই মারা গেছেন। এবং বিভূতিভূষনেণেরা গাঁয়ে ফেরার আগেই তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছে, সেটা ওই দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিভূষণ এই বৃদ্ধাকে নিয়ে পরে লিখেছিলেন তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্প ‘আহ্বান’। কিন্তু মৃত বুড়িকে দেখলেন কী করে তিনি?
সম্ভবত বিভূবিভূষণ হ্যালুসিনেট করেছিলেন।
মরা মানুষ আবার জীবিত হয় কী করে? কিন্তু মানুষটা যখন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তখন অলৌকিক সব কর্মকাণ্ড হাজির হবেই। আর সে সবের ব্যাখ্যা থাকুক আর নাই থাকুক। বিভূতিভূষণ সেটা নিয়ে একটা মর্মস্পর্শী গল্প লিখবেনই। তো, পাড়ার মুরুব্বি জমির করাতির বৃদ্ধা বউই বা বাদ যাবেন কেন?
জমির করাতির বিধবা বউ বিভূতিভূষণকে নিজের ছেলের মতো ভালোবাসেন। তাঁর ছেলে স্কুলে বিভূতির সহপাঠী ছিলেন, ছোটবেলাতেই সে গাছ থেকে পড়ে মারা যায়। তারপর থেকেই বিভূতির প্রতি বড্ড মায়া বৃদ্ধার। গ্রামে এলেই তিনি বিভূতিকে দেখতে আসবেন।
জঙ্গল থেকে পেড়ে আনা নোনা আতা কিংবা বুনো পেয়ারা তার হাতে থাকবেই। বিভূতিকে খাওয়াবার জন্য।
একবার গ্রামে গিয়ে সেই বৃদ্ধাকেই দেখতে পান দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিকে তিনি দেখেও না দেখার ভান করেন।
বিভূতি অনেক চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার। বুড়ি কিন্তু নীরব। বুড়ি বড্ড অভিমানী। হতাশ হয়ে ফিরে আসেন বিভূতি।
প্রতিবেশীদের জিজ্ঞেস করেন তাঁল এমন আচরণের কারণ।
জানা যায়, জমির করাতির বউ সেদিন সকালেই মারা গেছেন। এবং বিভূতিভূষনেণেরা গাঁয়ে ফেরার আগেই তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছে, সেটা ওই দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিভূষণ এই বৃদ্ধাকে নিয়ে পরে লিখেছিলেন তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্প ‘আহ্বান’। কিন্তু মৃত বুড়িকে দেখলেন কী করে তিনি?
সম্ভবত বিভূবিভূষণ হ্যালুসিনেট করেছিলেন।
বাংলা সাহিত্যের ভিত্তিতে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে স্মরণীয় নাম হল সত্যজিৎ রায়। তিনি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালী’ অবলম্বনে ১৯৫৫ সালে যে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন, তা কেবল বাংলা বা ভারতীয় চলচ্চিত্রের নয়, বিশ্ব চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এক মাইলফলক হয়ে দাঁড়ায়।
৫ দিন আগেমীর জাফর, নবাবের সেনাপতি, ব্রিটিশদের সঙ্গে গোপনে চুক্তি করেন এবং যুদ্ধের সময় তার বাহিনীকে নিষ্ক্রিয় রাখেন। এই বিশ্বাসঘাতকতা নবাবের পরাজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৫ দিন আগেগ্যাস্ট্রিকের মূল কারণ হলো পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হওয়া। এই অ্যাসিড আমাদের খাবার হজমে সাহায্য করে ঠিকই, কিন্তু যখন এটি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি তৈরি হয় বা পাকস্থলীর দেওয়াল দুর্বল হয়ে পড়ে, তখনই শুরু হয় সমস্যা।
৫ দিন আগেনারীদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখনও পুরুষদের তুলনায় অনেক কম, এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে তাঁদের সামাজিক প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।
৫ দিন আগে