অরুণ কুমার
গৃহস্থ বাড়ি মানেই এলাহি কারবার। বিরাট একটা উঠোন। একপাশে শোবার ঘর। সেগুলো কাঁচা কিংবা পাকা দুধরনেরই হতো। আরেক পাশে রান্না ঘর। এক কোণায় গবাদিপশুর জন্য বড়সড় একটা কাঁচা ঘর। এটাকেই গোয়াল বলে। আরেক এক কোণায় হয়তো ধান রাখার জন্য এক বা একাধিক গোলা ঘর।
গোলা ভরা ধান যার থাকে, তার গোয়াল ভরা গরুও থাকে। গো থেকেই গোয়াল। একজন গৃহস্থের অর্থনৈতিক অবস্থা কতটা শক্তিশালী, তা পরিমাপের জন্য তুলনা করা হতো তার গোলার সংখ্যা আর গোয়ালের আকার দিয়ে।
উঠানের এক পাশে বিশাল এক খোলা ঘর হলো এই গোয়াল। এর এক পাশে দেয়াল বা বেড়া, বাকি তিন পাশ খোলা। বাড়ির সীমানাপ্রাচীরের এই ঘরে চাল স্থাপন করা হতো। তাই এক পাশে দেয়াল দেখা যেত।
বাকি তিন পাশ খোলাও থাকতে পারে, আবার না-ও পারে। তবে গরু-মহিষের গরমের কথা ভেবে তিন পাশ খোলাই রাখা হতো। গৃহস্থের অবস্থা কত ভালো তার ওপর নির্ভর করে গোয়ালে খড় বা টালি দিয়ে ছাউনি দেওয়া হতো। দোচালা ঘর।
আড়মাচার ওপর দুই চালের মাঝখানের ফাঁকা জায়গায় রাখা হতো জ্বালানি, কিংবা ধানের খড়।
গোয়ালের মেঝেতে গরুর খাবার পাত্র, গরু বাঁধার জন্য খুঁটি বসানো হতো। গরুর প্রস্রাবে গোয়ালের মেঝে কাদা হয়, রোগজীবাণু বাসা বাঁধে, তাই মেঝেতে ইট বিছিয়ে দেওয়ার চল যেমন ছিল, তেমনি মেঝেতে ছিটিয়ে দেওয়া হতো ছাই ও কয়লা। এ দুটি জিনিস ভালো জীবাণু ও ছত্রাকনাশক হিসেবে কাজ করে।
গৃহস্থ বাড়ি মানেই এলাহি কারবার। বিরাট একটা উঠোন। একপাশে শোবার ঘর। সেগুলো কাঁচা কিংবা পাকা দুধরনেরই হতো। আরেক পাশে রান্না ঘর। এক কোণায় গবাদিপশুর জন্য বড়সড় একটা কাঁচা ঘর। এটাকেই গোয়াল বলে। আরেক এক কোণায় হয়তো ধান রাখার জন্য এক বা একাধিক গোলা ঘর।
গোলা ভরা ধান যার থাকে, তার গোয়াল ভরা গরুও থাকে। গো থেকেই গোয়াল। একজন গৃহস্থের অর্থনৈতিক অবস্থা কতটা শক্তিশালী, তা পরিমাপের জন্য তুলনা করা হতো তার গোলার সংখ্যা আর গোয়ালের আকার দিয়ে।
উঠানের এক পাশে বিশাল এক খোলা ঘর হলো এই গোয়াল। এর এক পাশে দেয়াল বা বেড়া, বাকি তিন পাশ খোলা। বাড়ির সীমানাপ্রাচীরের এই ঘরে চাল স্থাপন করা হতো। তাই এক পাশে দেয়াল দেখা যেত।
বাকি তিন পাশ খোলাও থাকতে পারে, আবার না-ও পারে। তবে গরু-মহিষের গরমের কথা ভেবে তিন পাশ খোলাই রাখা হতো। গৃহস্থের অবস্থা কত ভালো তার ওপর নির্ভর করে গোয়ালে খড় বা টালি দিয়ে ছাউনি দেওয়া হতো। দোচালা ঘর।
আড়মাচার ওপর দুই চালের মাঝখানের ফাঁকা জায়গায় রাখা হতো জ্বালানি, কিংবা ধানের খড়।
গোয়ালের মেঝেতে গরুর খাবার পাত্র, গরু বাঁধার জন্য খুঁটি বসানো হতো। গরুর প্রস্রাবে গোয়ালের মেঝে কাদা হয়, রোগজীবাণু বাসা বাঁধে, তাই মেঝেতে ইট বিছিয়ে দেওয়ার চল যেমন ছিল, তেমনি মেঝেতে ছিটিয়ে দেওয়া হতো ছাই ও কয়লা। এ দুটি জিনিস ভালো জীবাণু ও ছত্রাকনাশক হিসেবে কাজ করে।
কোন জ্বরটা সামান্য আর কোনটা গুরুত্ব দিয়ে দেখা দরকার, সেটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। শিশুর বয়স, জ্বরের তাপমাত্রা, এবং তার আচরণ—এই তিনটি বিষয় মাথায় রেখে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
২ দিন আগেবাংলাদেশে ই-গভর্নেন্স কেবল প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনার নাম নয়। এটি একটি রাষ্ট্রচিন্তার রূপান্তর, যেখানে সেবাপ্রাপ্তির ন্যায্যতা নিশ্চিত হয় ডিজিটাল মাধ্যমে। এ প্রক্রিয়ায় প্রতিবন্ধী এবং পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
২ দিন আগেইসবগুলের আরেকটি উল্লেখযোগ্য গুণ হলো, এটি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষা করে। অন্ত্রে যে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে, তাদের পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে ইসবগুলের আঁশ। ফলে অন্ত্রের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
২ দিন আগে