প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
তাপপ্রবাহের ঝুঁকি, কারণ ও প্রতিকার নিয়ে ঢাকায় আয়োজিত এক সেমিনারে বক্তারা বলেছেন, সবাই মিলে চাইলে এবং চেষ্টা করলে ঢাকার তীব্র তাপপ্রবাহ কমানো অসম্ভব কিছু নয়।
বৃহস্পতিবার ঢাকার গুলশানে একটি হোটেলে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এই সেমিনার আয়োজন করে।
সেমিনারে বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, “প্রকৃতি-ভিত্তিক সমাধানগুলির উপর জোর দিয়ে অবকাঠামো এবং নকশা প্রণয়নের জন্য প্রকৌশলী এবং স্থপতিদের প্রস্তুত করতে হবে। আমাদের বর্তমান অবকাঠামোগুলোকে নতুন করে সাজাতে হবে এবং তাপ উৎপাদন কমাতে নতুন প্রযুক্তি আনতে হবে।"
ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, “যে কোনো দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি বিপদাপন্ন হয় প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। এটি কোভিডের সময় দেখেছি, অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের সময় দেখেছি, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও দেখছি। যাদের কথা বলার সুযোগ নেই; যাদের কথা শোনার কেউ নেই, তারাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। দুর্ভাগ্যবশত, এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠি এমন কিছুর জন্য ক্ষতির শিকার হচ্ছে, যার জন্য তারা মোটেও দায়ী নয়।”
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকার তাপমাত্রা কমবে তখন, যখন পৃথিবীর তাপমাত্রা অর্থাৎ কার্বন নিঃসরণ কমবে।
“এক মুহূর্তে শহরের তাপপ্রবাহ কমানো সম্ভব নয়। আবার আমরা সবাই চাইলে এটি অসম্ভব কিছু নয়,” যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশে চলতি বছর এপ্রিল মাসে তাপমাত্রার ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ, স্বাস্থ্যসহ সব সেক্টরেই ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে প্রচণ্ড গরমে বোরো ধানের আবাদ হুমকির মুখে পড়েছে। আমের মুকুল ঝরে গেছে; দুধ, ডিম ও মাংসের উৎপাদনে ২৫ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে। চরম জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঘটনা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে বিজ্ঞানীরা বলছেন, সহসাই এ থেকে পরিত্রাণের সুযোগ নেই।
এই সেমিনারের উদ্দেশ্য ছিল তাপপ্রবাহের বিজ্ঞান-নীতি-অনুশীলন সমন্বয় সম্পর্কে নীতিনির্ধারক, শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজকে অবগত ও সচেতন করা।
বাংলাদেশে এ বছরের তাপপ্রবাহের প্রভাব নিয়ে একটি গবেষণা উপস্থাপন করেন ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি, নগর উন্নয়ন কর্মসূচি ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির পরিচালক ড. মো: লিয়াকত আলী। তিনি বলেন, “গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা যায়, প্রচণ্ড তাপে বোরো ধানের আবাদ ৬ থেকে ১৬ শতাংশ কমে যেতে পারে। আমের মুকুল ঝরে গেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। সাম্প্রতিক তাপপ্রবাহে পোলট্রি খাতে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকার। দুধ, ডিম ও মাংসের উৎপাদনে ২৫ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে। তীব্র তাপের কারণে ঢাকা বছরে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শ্রম উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে। এর ফলে, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ তার মোট উৎপাদনশীলতার ৫ শতাংশ হারাতে পারে, যা প্রায় ৪০ লাখ পূর্ণকালীন চাকরির সমান এবং এর ফলে প্রায় ৪.৯ শতাংশ পর্যন্ত জিডিপি হারাতে হতে পারে।”
তাপপ্রবাহের কারণ ও পূর্বাভাস নিয়ে অনলাইনে বক্তব্য রাখেন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) অধ্যাপক এলফাতিহ এ. বি. এলতাহির ও গবেষক ইয়েওন উ চোই। তারা বলেন, “এপ্রিল-মে হচ্ছে ঋতু পরিবর্তনের সময়, যখন পানির ঘাটতি দেখা দেয় এবং তাপমাত্রা বেড়ে যায়। দুর্ভাগ্যবশত, আগামী ৩০ বছরের মধ্যে এমন চরম তাপমাত্রাই স্বাভাবিক হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা করা যায়। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে মোকাবিলায় এখন থেকেই সব ধরণের প্রস্তুতি নিতে হবে।”
সেমিনারে তাপপ্রবাহের কারণ এবং এর প্রতিকার বিষয়ে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ধরিত্রী কুমার সরকার, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ড. শামীম হাসান ভূঁইয়া, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সাইফুল ইসলাম। সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাপস রঞ্জন চক্রবর্তী।
উল্লেখ্য, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত হুমকি মোকাবিলায় এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি-এর সহযোগিতায় ‘জামিল অবজারভেটরি-ক্রুজনেট’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে জলবায়ুর আগাম তথ্য সরবরাহ করে জলবায়ু বিপদাপন্ন এলাকার জনগোষ্ঠী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্ষমতায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্পটি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলারত স্থানীয় কৃষিভিত্তিক জনগোষ্ঠী এবং এমআইটির মতো গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জ্ঞানের ব্যবধান কমাতে কাজ করছে। কার্যকর জ্ঞান বিনিময় ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে প্রকল্পটি কৃষকের সামর্থ্য বৃদ্ধি করতে চায় যাতে তাদের উৎপাদনশীলতা ও আয় টেকসইভাবে বৃদ্ধি পায়।
তাপপ্রবাহের ঝুঁকি, কারণ ও প্রতিকার নিয়ে ঢাকায় আয়োজিত এক সেমিনারে বক্তারা বলেছেন, সবাই মিলে চাইলে এবং চেষ্টা করলে ঢাকার তীব্র তাপপ্রবাহ কমানো অসম্ভব কিছু নয়।
বৃহস্পতিবার ঢাকার গুলশানে একটি হোটেলে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এই সেমিনার আয়োজন করে।
সেমিনারে বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, “প্রকৃতি-ভিত্তিক সমাধানগুলির উপর জোর দিয়ে অবকাঠামো এবং নকশা প্রণয়নের জন্য প্রকৌশলী এবং স্থপতিদের প্রস্তুত করতে হবে। আমাদের বর্তমান অবকাঠামোগুলোকে নতুন করে সাজাতে হবে এবং তাপ উৎপাদন কমাতে নতুন প্রযুক্তি আনতে হবে।"
ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, “যে কোনো দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি বিপদাপন্ন হয় প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। এটি কোভিডের সময় দেখেছি, অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের সময় দেখেছি, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও দেখছি। যাদের কথা বলার সুযোগ নেই; যাদের কথা শোনার কেউ নেই, তারাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। দুর্ভাগ্যবশত, এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠি এমন কিছুর জন্য ক্ষতির শিকার হচ্ছে, যার জন্য তারা মোটেও দায়ী নয়।”
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকার তাপমাত্রা কমবে তখন, যখন পৃথিবীর তাপমাত্রা অর্থাৎ কার্বন নিঃসরণ কমবে।
“এক মুহূর্তে শহরের তাপপ্রবাহ কমানো সম্ভব নয়। আবার আমরা সবাই চাইলে এটি অসম্ভব কিছু নয়,” যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশে চলতি বছর এপ্রিল মাসে তাপমাত্রার ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ, স্বাস্থ্যসহ সব সেক্টরেই ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে প্রচণ্ড গরমে বোরো ধানের আবাদ হুমকির মুখে পড়েছে। আমের মুকুল ঝরে গেছে; দুধ, ডিম ও মাংসের উৎপাদনে ২৫ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে। চরম জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঘটনা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে বিজ্ঞানীরা বলছেন, সহসাই এ থেকে পরিত্রাণের সুযোগ নেই।
এই সেমিনারের উদ্দেশ্য ছিল তাপপ্রবাহের বিজ্ঞান-নীতি-অনুশীলন সমন্বয় সম্পর্কে নীতিনির্ধারক, শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজকে অবগত ও সচেতন করা।
বাংলাদেশে এ বছরের তাপপ্রবাহের প্রভাব নিয়ে একটি গবেষণা উপস্থাপন করেন ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি, নগর উন্নয়ন কর্মসূচি ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির পরিচালক ড. মো: লিয়াকত আলী। তিনি বলেন, “গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা যায়, প্রচণ্ড তাপে বোরো ধানের আবাদ ৬ থেকে ১৬ শতাংশ কমে যেতে পারে। আমের মুকুল ঝরে গেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। সাম্প্রতিক তাপপ্রবাহে পোলট্রি খাতে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকার। দুধ, ডিম ও মাংসের উৎপাদনে ২৫ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে। তীব্র তাপের কারণে ঢাকা বছরে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শ্রম উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে। এর ফলে, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ তার মোট উৎপাদনশীলতার ৫ শতাংশ হারাতে পারে, যা প্রায় ৪০ লাখ পূর্ণকালীন চাকরির সমান এবং এর ফলে প্রায় ৪.৯ শতাংশ পর্যন্ত জিডিপি হারাতে হতে পারে।”
তাপপ্রবাহের কারণ ও পূর্বাভাস নিয়ে অনলাইনে বক্তব্য রাখেন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) অধ্যাপক এলফাতিহ এ. বি. এলতাহির ও গবেষক ইয়েওন উ চোই। তারা বলেন, “এপ্রিল-মে হচ্ছে ঋতু পরিবর্তনের সময়, যখন পানির ঘাটতি দেখা দেয় এবং তাপমাত্রা বেড়ে যায়। দুর্ভাগ্যবশত, আগামী ৩০ বছরের মধ্যে এমন চরম তাপমাত্রাই স্বাভাবিক হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা করা যায়। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে মোকাবিলায় এখন থেকেই সব ধরণের প্রস্তুতি নিতে হবে।”
সেমিনারে তাপপ্রবাহের কারণ এবং এর প্রতিকার বিষয়ে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ধরিত্রী কুমার সরকার, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ড. শামীম হাসান ভূঁইয়া, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সাইফুল ইসলাম। সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাপস রঞ্জন চক্রবর্তী।
উল্লেখ্য, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত হুমকি মোকাবিলায় এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি-এর সহযোগিতায় ‘জামিল অবজারভেটরি-ক্রুজনেট’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে জলবায়ুর আগাম তথ্য সরবরাহ করে জলবায়ু বিপদাপন্ন এলাকার জনগোষ্ঠী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্ষমতায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্পটি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলারত স্থানীয় কৃষিভিত্তিক জনগোষ্ঠী এবং এমআইটির মতো গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জ্ঞানের ব্যবধান কমাতে কাজ করছে। কার্যকর জ্ঞান বিনিময় ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে প্রকল্পটি কৃষকের সামর্থ্য বৃদ্ধি করতে চায় যাতে তাদের উৎপাদনশীলতা ও আয় টেকসইভাবে বৃদ্ধি পায়।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১৬ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
২ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে