ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
গাজায় সহিংসতার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু করেছেন। কলম্বিয়া ও ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ এখন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও ছড়িয়ে পড়েছে। ক্রমবর্ধমান এই বিক্ষোভ সামাল দিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্মকর্তারা রীতিমত হিমশিম খাচ্ছেন।
বিক্ষোভ থামাতে গত সোমবার ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থীকে গ্রপ্তোর করা হয়।
অন্যদিকে, ইহুদিবিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়ার ভয়ে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যায় ক্যাম্পাসে সশরীরে ক্লাস নেওয়া আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলেসহ অন্যান্য কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও বিক্ষোভ প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে, বিক্ষোভ বন্ধ করে ক্যাম্পাসকে শান্ত রাখার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তাদের উপর দিন দিন চাপ বাড়ছে বলে জানা গেছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার জেরে গাজায় তাণ্ডব শুরু করে ইসরায়েল। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এর পক্ষে-বিপক্ষে বিক্ষোভ ও তর্ক-বিতর্কের চর্চা বাড়তে থাকে।
উভয়পক্ষের শিক্ষার্থীরাই দাবি করেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইহুদি-বিদ্বেষ এবং ইসলামভীতি দুইটাই বেড়েছে। বিক্ষোভ সামাল দিতে গত সপ্তাহে নিউইয়র্ক সিটি পুলিশকে ক্যাম্পাসে ঢোকার অনুমতি দেয় কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে গ্রপ্তোর করে, যা সারা বিশ্বেই বেশ আলোচিত হয়। অন্যদিকে, শিক্ষার্থীদের গ্রপ্তোরের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের আরও কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে, ইসরায়েল-হামাস সংঘাত মঙ্গলবার ২০০ তম দিনে গড়িয়েছে। তবে যুদ্ধবিরতির তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। ইসরায়েলি আগ্রাসনও থামার কোনো লক্ষণ নেই।
এদিকে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি বি্লঙ্কেন বলেছেন, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর নেতজা ইহুদা ব্যাটেলিয়নের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়া চলছে। তবে ইসরায়েলের কুখ্যাত সেনা ইউনিটটির বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার খবর নিশ্চিত করেননি তিনি।
সূত্র : বিবিসি, আলজাজিরা
গাজায় সহিংসতার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু করেছেন। কলম্বিয়া ও ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ এখন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও ছড়িয়ে পড়েছে। ক্রমবর্ধমান এই বিক্ষোভ সামাল দিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্মকর্তারা রীতিমত হিমশিম খাচ্ছেন।
বিক্ষোভ থামাতে গত সোমবার ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থীকে গ্রপ্তোর করা হয়।
অন্যদিকে, ইহুদিবিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়ার ভয়ে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যায় ক্যাম্পাসে সশরীরে ক্লাস নেওয়া আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলেসহ অন্যান্য কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও বিক্ষোভ প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে, বিক্ষোভ বন্ধ করে ক্যাম্পাসকে শান্ত রাখার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তাদের উপর দিন দিন চাপ বাড়ছে বলে জানা গেছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার জেরে গাজায় তাণ্ডব শুরু করে ইসরায়েল। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এর পক্ষে-বিপক্ষে বিক্ষোভ ও তর্ক-বিতর্কের চর্চা বাড়তে থাকে।
উভয়পক্ষের শিক্ষার্থীরাই দাবি করেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইহুদি-বিদ্বেষ এবং ইসলামভীতি দুইটাই বেড়েছে। বিক্ষোভ সামাল দিতে গত সপ্তাহে নিউইয়র্ক সিটি পুলিশকে ক্যাম্পাসে ঢোকার অনুমতি দেয় কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে গ্রপ্তোর করে, যা সারা বিশ্বেই বেশ আলোচিত হয়। অন্যদিকে, শিক্ষার্থীদের গ্রপ্তোরের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের আরও কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে, ইসরায়েল-হামাস সংঘাত মঙ্গলবার ২০০ তম দিনে গড়িয়েছে। তবে যুদ্ধবিরতির তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। ইসরায়েলি আগ্রাসনও থামার কোনো লক্ষণ নেই।
এদিকে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি বি্লঙ্কেন বলেছেন, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর নেতজা ইহুদা ব্যাটেলিয়নের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়া চলছে। তবে ইসরায়েলের কুখ্যাত সেনা ইউনিটটির বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার খবর নিশ্চিত করেননি তিনি।
সূত্র : বিবিসি, আলজাজিরা
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার নেওয়ার পর থেকে তার প্রশাসন সামরিক বাহিনীসহ সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় কর্মকর্তাদের একের পর এক বরখাস্ত করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২২ আগস্ট) পেন্টাগনের গোয়েন্দাপ্রধানসহ তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত হলেন।
২ দিন আগেঅমর্ত্য সেন বলেন, বাংলায় কথা বললে নাকি বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। আমি ফরাসি জানি না। জানলে কি আমাকে ফ্রান্সে পাঠিয়ে দেওয়া হতো? এটা চিন্তার বিষয়।
২ দিন আগেগাজায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করেছে জাতিসংঘ। শুক্রবার (২২ আগস্ট) জাতিসংঘের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি এখন মারাত্মক দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। গাজার মানুষ অনাহার, চরম অভাব ও মৃত্যুর ঝুঁকিতে দিন কাটাচ্ছেন।
২ দিন আগে