প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ‘পূর্ণ সংহতি’ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। বাংলাদেশের সংস্কারকাজে সমর্থন করতে জাতিসংঘ প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করায় তাকে অভিনন্দন জানিয়ে তার সরকারের প্রতি সমর্থন জানান জাতিসংঘ মহাসচিব।
এ ছাড়া ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও অ্যান্তোনিও গুতেরেসের মধ্যকার আলোচনায় রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রতি পূর্ণ সমর্থনের গুরুত্ব ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের প্রতিশ্রুতির বিষয়টি উঠে আসে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা জুলাই-আগস্টের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের কথা তুলে ধরেন, যার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের পতন হয়।
ড. ইউনূস বলেন, আমি এখানে এসেছি কারণ তরুণরা নতুন বাংলাদেশের জন্য তাদের জীবন দিয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাইডলাইনে ১৬টি ইভেন্টে অংশ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার সঙ্গে দেখা করেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক শুফ, মার্কিন সেনেটর ডিক ডারবিন, জাতিসংঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশনার, আইএলও’র ডিরেক্টর জেনারেল ও ইউএনডিপির অ্যাডমিনিস্ট্রেটর।
প্রসঙ্গত, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিতে বর্তমানে নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন প্রধান উপদেষ্টা। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় তিনি ওই অধিবেশনে ভাষণ দেবেন।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন ড. ইউনূস। এ বৈঠকে বাংলাদেশ সরকারকে ‘পূর্ণ সমর্থনের’ কথা জানান বাইডেন।
এ ছাড়া কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ বেশ কয়েকজন সরকারপ্রধান ও বিভিন্ন সংস্থার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ‘পূর্ণ সংহতি’ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। বাংলাদেশের সংস্কারকাজে সমর্থন করতে জাতিসংঘ প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করায় তাকে অভিনন্দন জানিয়ে তার সরকারের প্রতি সমর্থন জানান জাতিসংঘ মহাসচিব।
এ ছাড়া ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও অ্যান্তোনিও গুতেরেসের মধ্যকার আলোচনায় রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রতি পূর্ণ সমর্থনের গুরুত্ব ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের প্রতিশ্রুতির বিষয়টি উঠে আসে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা জুলাই-আগস্টের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের কথা তুলে ধরেন, যার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের পতন হয়।
ড. ইউনূস বলেন, আমি এখানে এসেছি কারণ তরুণরা নতুন বাংলাদেশের জন্য তাদের জীবন দিয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাইডলাইনে ১৬টি ইভেন্টে অংশ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার সঙ্গে দেখা করেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক শুফ, মার্কিন সেনেটর ডিক ডারবিন, জাতিসংঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশনার, আইএলও’র ডিরেক্টর জেনারেল ও ইউএনডিপির অ্যাডমিনিস্ট্রেটর।
প্রসঙ্গত, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিতে বর্তমানে নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন প্রধান উপদেষ্টা। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় তিনি ওই অধিবেশনে ভাষণ দেবেন।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন ড. ইউনূস। এ বৈঠকে বাংলাদেশ সরকারকে ‘পূর্ণ সমর্থনের’ কথা জানান বাইডেন।
এ ছাড়া কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ বেশ কয়েকজন সরকারপ্রধান ও বিভিন্ন সংস্থার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
গাজায় উদ্ধার প্রচেষ্টা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন অথবা রাস্তায় পড়ে আছেন তবে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ এবং সরঞ্জামের অভাবে জরুরি দল তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না।
৪ ঘণ্টা আগেএ বৈঠকের দিন-তারিখ নিয়ে অবশ্য কোনো তরহ্য মেলেনি। নির্ধারণ হয়নি বৈঠকের স্থানও। তবে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্ৎস আভাস দিয়েছেন, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ত্রিপাক্ষিক বৈঠকটি হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেবৈঠকের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ বন্ধে অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, কূটনৈতিকভাবে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সমর্থন আছে।
১৪ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
২০ ঘণ্টা আগে