ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স। দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ জানিয়েছেন, আগামী সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেয়া এক পোস্টে ম্যাক্রোঁ বলেন, আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এই সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবেন তিনি।
ম্যাক্রোঁ লেখেন, 'মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায়সঙ্গত ও স্থায়ী শান্তির প্রতি ঐতিহাসিক প্রতিশ্রুতি বজায় রেখে, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ফ্রান্স ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে।
ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘আমি এই বছরের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে এটি ঘোষণা করব।’
আল জাজিরার খবরে বলা হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও স্পেনও একই প্রক্রিয়া শুরু করার ইঙ্গিত দেয়ার পর, ফ্রান্স এই পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে ইউরোপের বৃহত্তম এবং প্রভাবশালী দেশ হিসেবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়ার পদক্ষেপ নিল।
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের বিরুদ্ধে ইউরোপীয়দের ক্ষোভ বৃদ্ধি পাওয়ার পর ফ্রান্সের এই ঘোষণা এলো।
গত সপ্তাহের শুরুতে, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ ইসরায়েলের আরও ২১ মিত্রের সাথে যোগ দিয়ে গাজায় ত্রাণ সরবরাহের ওপর নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি খাদ্য পৌঁছানোর চেষ্টাকারী শত শত ফিলিস্তিনিকে হত্যার নিন্দা জানায় ফ্রান্স।
জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্যের মধ্যে কমপক্ষে ১৪২টি দেশ বর্তমানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয় অথবা স্বীকৃতি দেয়ার পরিকল্পনা করছে। কিন্তু বেশ কয়েকটি শক্তিশালী দেশ তা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জার্মানি।
গাজা যুদ্ধে ইসরায়েল এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে এবং সেখানে ত্রাণ সরবরাহের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
পশ্চিমা দেশগুলোর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধ ‘এখনই শেষ হওয়া উচিত’।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স। দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ জানিয়েছেন, আগামী সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেয়া এক পোস্টে ম্যাক্রোঁ বলেন, আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এই সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবেন তিনি।
ম্যাক্রোঁ লেখেন, 'মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায়সঙ্গত ও স্থায়ী শান্তির প্রতি ঐতিহাসিক প্রতিশ্রুতি বজায় রেখে, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ফ্রান্স ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে।
ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘আমি এই বছরের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে এটি ঘোষণা করব।’
আল জাজিরার খবরে বলা হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও স্পেনও একই প্রক্রিয়া শুরু করার ইঙ্গিত দেয়ার পর, ফ্রান্স এই পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে ইউরোপের বৃহত্তম এবং প্রভাবশালী দেশ হিসেবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়ার পদক্ষেপ নিল।
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের বিরুদ্ধে ইউরোপীয়দের ক্ষোভ বৃদ্ধি পাওয়ার পর ফ্রান্সের এই ঘোষণা এলো।
গত সপ্তাহের শুরুতে, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ ইসরায়েলের আরও ২১ মিত্রের সাথে যোগ দিয়ে গাজায় ত্রাণ সরবরাহের ওপর নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি খাদ্য পৌঁছানোর চেষ্টাকারী শত শত ফিলিস্তিনিকে হত্যার নিন্দা জানায় ফ্রান্স।
জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্যের মধ্যে কমপক্ষে ১৪২টি দেশ বর্তমানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয় অথবা স্বীকৃতি দেয়ার পরিকল্পনা করছে। কিন্তু বেশ কয়েকটি শক্তিশালী দেশ তা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জার্মানি।
গাজা যুদ্ধে ইসরায়েল এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে এবং সেখানে ত্রাণ সরবরাহের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
পশ্চিমা দেশগুলোর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধ ‘এখনই শেষ হওয়া উচিত’।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ফন ডেয়ার লাইয়েন বলেছেন, "সমমনোভাবাপন্ন এবং একই মূল্যবোধের সহযোগীদের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করাই এই মুহূর্তে লক্ষ্য হওয়া উচিত।" তিনি আরো জানান, নতুন কৌশল এবং নীতির মাধ্যমে ইইউ-এর সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক নতুন মাত্রা পাবে।
১ দিন আগেইসরায়েলি সেনারা শহরের উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছেন। এর ফলে সাধারণ মানুষ মধ্যবর্তী এলাকায় আটকা পড়ে পশ্চিম দিকে সরে যাচ্ছেন, যেখানে আল-রশিদ উপকূলীয় সড়ক অবস্থিত, যা দক্ষিণের দিকে চলে গেছে।
১ দিন আগেভোটের জন্য প্রস্তুত খসড়াটি পর্যালোচনা করেছে বার্তা সংস্থা- এএফপি। এতে সাহায্যের প্রবেশাধিকার উন্মুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি সব পক্ষ ‘গাজায় অবিলম্বে, নিঃশর্ত ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির’ দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে নিউইয়র্কে নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান কার্যালয়ে এই ভ
২ দিন আগেযুদ্ধের আগে এই শেখ রাদওয়ান জেলায় কয়েক হাজার মানুষের বসবাস ছিলো। এটি সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা হিসেবে বিবেচিত।
২ দিন আগে