ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করা বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অস্থায়ীভাবে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, হাসিনা এখান যুক্তরাজ্যে যাবেন ও সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় নেবেন। তবে তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের দাবি, শেখ হাসিনা এখনো কোথাও আশ্রয় চাননি।
বুধবার (৭ আগস্ট) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি আরও জানান, তার মা আর রাজনীতিতে ফিরবেন না।
তিনি আরও বলেন, আমাদের পরিবার এখন একসঙ্গে সময় কাটানোর পরিকল্পনা করছে। তবে আমরা কোথায় একত্র হবো তা নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। জয় বলেন, আমি ওয়াশিংটনে আছি, আমার খালা লন্ডনে, আমার বোন দিল্লিতে। তিনি (হাসিনা) হয়তো এই জায়গাগুলোর মধ্যে ভ্রমণ করতে পারেন।
এদিকে, শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে যুক্তরাজ্যের অনাগ্রহ ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হাসিনার ভিসা বাতিলের বিষয়ে একাধিক প্রশ্নের উত্তরে সজীব ওয়াজেদ বলেন, এটি ভুল। তিনি (শেখ হাসিনা) এখন পর্যন্ত কোথাও আশ্রয়ের জন্য অনুরোধ করেননি। তাই যুক্তরাজ্যের সাড়া না দেওয়ার বিষয়টি সত্য নয়। আর ভিসা বাতিল করা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কথা হয়নি।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে সোমবার (৫ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। এরপর ছোট বোন শেখ রেহেনাকে নিয়ে সামরিক হেলিকপ্টারে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে চলে যান তিনি।
আপাতত তাকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে। বর্তমানে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার নিরাপত্তায় রয়েছেন শেখ হাসিনা। এখন তার নিরাপত্তার বিষয়টি তারাই দেখছেন। ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা তৈরিতে তাকে আরও কিছুদিন সময় দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
এদিকে, যুক্তরাজ্যের অনীহা সত্ত্বেও শেখ হাসিনা দেশটির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার আবেদন করতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করা বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অস্থায়ীভাবে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, হাসিনা এখান যুক্তরাজ্যে যাবেন ও সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় নেবেন। তবে তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের দাবি, শেখ হাসিনা এখনো কোথাও আশ্রয় চাননি।
বুধবার (৭ আগস্ট) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি আরও জানান, তার মা আর রাজনীতিতে ফিরবেন না।
তিনি আরও বলেন, আমাদের পরিবার এখন একসঙ্গে সময় কাটানোর পরিকল্পনা করছে। তবে আমরা কোথায় একত্র হবো তা নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। জয় বলেন, আমি ওয়াশিংটনে আছি, আমার খালা লন্ডনে, আমার বোন দিল্লিতে। তিনি (হাসিনা) হয়তো এই জায়গাগুলোর মধ্যে ভ্রমণ করতে পারেন।
এদিকে, শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে যুক্তরাজ্যের অনাগ্রহ ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হাসিনার ভিসা বাতিলের বিষয়ে একাধিক প্রশ্নের উত্তরে সজীব ওয়াজেদ বলেন, এটি ভুল। তিনি (শেখ হাসিনা) এখন পর্যন্ত কোথাও আশ্রয়ের জন্য অনুরোধ করেননি। তাই যুক্তরাজ্যের সাড়া না দেওয়ার বিষয়টি সত্য নয়। আর ভিসা বাতিল করা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কথা হয়নি।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে সোমবার (৫ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। এরপর ছোট বোন শেখ রেহেনাকে নিয়ে সামরিক হেলিকপ্টারে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে চলে যান তিনি।
আপাতত তাকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে। বর্তমানে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার নিরাপত্তায় রয়েছেন শেখ হাসিনা। এখন তার নিরাপত্তার বিষয়টি তারাই দেখছেন। ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা তৈরিতে তাকে আরও কিছুদিন সময় দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
এদিকে, যুক্তরাজ্যের অনীহা সত্ত্বেও শেখ হাসিনা দেশটির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার আবেদন করতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ঝড়-বৃষ্টি ও ভূমিধসে মেক্সিকোর ৫টি রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভেরাক্রুজ। এই রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া ১৬ জন নিহত হয়েছেন হিদালাগো রাজ্যে; পুয়েবলা ও কুয়েরেতারো রাজ্য থেকে উদ্ধার করা হয়েছে যথাক্রমে ৯ জন এবং ১ জনের মরদেহ।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রবল সমালোচনার মুখে এবার নারী সাংবাদিকদের রেখেই সংবাদ সম্মেলন করেছেন আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি। তিনি বলেছেন, স্বল্প সময়ের প্রস্তুতিতে আয়োজন করতে গিয়ে আগের সংবাদ সম্মেলনে কোনো নারী সাংবাদিকের আমন্ত্রণ তারা নিশ্চিত করতে পারেননি।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলামাবাদ বিমান হামলার অভিযোগ স্বীকারও করেনি, আবার অস্বীকারও করেনি। তবে কাবুলকে আহ্বান জানিয়েছে ‘পাকিস্তানবিরোধী সন্ত্রাসী সংগঠন’ তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানকে (টিটিপি) আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করতে।
১ দিন আগেতদন্ত প্রতিবেদকদের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইসিআইজে জানায়, তারা ‘আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিনির্মাণ’ শিরোনামে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের এক গোপন নথি হাতে পায়, যাতে দেখা যায় আরব নেতারা গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার সময় গোপনে দেশটির সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখে। গোপন নথিটি তৈরি হয় ২০২২ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে
১ দিন আগে