ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে এনসিপি ডায়াসপোরা এলায়েন্স অস্ট্রেলিয়ার উদ্যোগে প্রবাসীদের ভোটাধিকার বিষয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার পেরী পার্কে এলএফসি স্পোর্টস ক্লাবের অডিটরিয়ামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা মানবাধিকার এবং আইনী দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রবাসী ভোটাধিকারের বিষয়টি পর্যালোচনার পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নিয়ম ও চর্চার কথা উল্লেখ করেন। মুক্ত আলোচনা এবং প্রশ্নোত্তর পর্বে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রবাসীদের ভোট বাস্তবায়নের জন্য একটি পরিস্কার রোডম্যাপের দাবী জানানো হয়।
চব্বিশের জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্ব দেয়া ছাত্রজনতার নতুন রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি বা এনসিপির অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের নেতা সাইয়েদ ইমামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভা দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিনিধি সালওয়া শামসের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয়। তিনি জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণ করে বলেন, অসংখ্য মানুষের ত্যাগে যে নতুন বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি তাতে সকলের নায্য অধিকার বাস্তবায়ন হওয়া জরুরী। প্রবাসীদের ভোটাধিকার এমনই একটি নায্য অধিকার।
বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী এবং সিডনি’র বাংলাদেশী কমিউনিটিতে স্বাস্থ্য বিষয়ক সমাজসেবা কর্মকান্ডের জন্য পরিচিত ব্যক্তিত্ব কামাল পাশা তার ‘সীমান্ত ছাড়িয়ে অধিকারের ব্যপ্তি: প্রবাসীদের ভোটাধিকার কেন জরুরী’ শীর্ষক প্রবন্ধে মানবাধিকার বিষয়ক বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সনদ ও সংগঠনের চর্চার উদাহরণ দিয়ে বলেন, সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকার লক্ষ লক্ষ প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে যে অবদান রেখে চলেছে, মৌলিক মানবাধিকারের পাশাপাশি সে প্রেক্ষাপটে চিন্তা করলেও তাদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণের অবসান ঘটানো এখন সময়ের দাবী।
‘বিভিন্ন দেশের প্রবাসী ভোটাধিকার চর্চার নমুনা: বাংলাদেশের জন্য শিক্ষ’ বিষয়ক প্রবন্ধে বিশিষ্ট রাজনৈতিক কর্মী সাইয়েদ সামনান ইউরোপ, এশিয়া ও নর্থ আমেরিকার বিভিন্ন দেশ কি ধরণের মডেলে তাদের প্রবাসীদের ভোটাধিকার বাস্তবায়ন করে থাকে, এসব বিস্তারিত উদাহরণ তুলে ধরেন। পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন মডেলে সুবিধা এবং অসুবিধা নিয়েও তুলনামূলক আলোচনা করেন।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে কাজ করা খ্যাতনামা মানবাধিকার বিষয় আইনজীবি ব্যারিস্টার জাকি ওমর তার “রাজনৈতিক অন্তর্ভূক্তি অর্জনের আইনী উপায়: সাংবিধানিক ও নির্বাচনী অধিকার” শীর্ষক প্রবন্ধে প্রবাসীদের ভোটাধিকার বাস্তবায়নের পথে মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক প্রশ্নের সমাধান, বাংলাদেশের সংবিধান কর্তৃক প্রদত্ত অধিকারটি বাস্তবায়নের প্রায়োগিক উপায়সমূহ এবং এই ভোটাধিকার বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল সহ সকল মহলের সদিচ্ছা ও কর্মতৎপরতার গুরুত্বের কথা বলেন।
এনসিপি অস্ট্রেলিয়ার নেতা রায়হান হোসাইন বাংলাদেশের ইলেকশন কমিশন কর্তৃক প্রকাশিত পরিকল্পনাপত্রের নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সমাবেশের সমাপনী পর্বে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে আসলে কারা প্রবাসী হিসেবে বিবেচ্য, পোস্টাল এবং ইন্টারনেট ভোটিং এর নানা সুবিধা, অসুবিধা, কারিগরী দিক ও সম্ভাব্য সমস্যাসমূহ, এই ভোটাধিকার বাংলাদেশের জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনগুলোতে কি ধরণের ইতিবাচক ও নেতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে, এসব প্রসঙ্গে উপস্থিতি শ্রোতাদের অংশগ্রহণে মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় এই আলোচনা সভায় সংঘটিত আলোচনার সারসংক্ষেপ তৈরি করে বাংলাদেশ সরকারের কাছে প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রসঙ্গে একটি আহবানপত্র প্রেরণের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে এনসিপি ডায়াসপোরা এলায়েন্স অস্ট্রেলিয়ার উদ্যোগে প্রবাসীদের ভোটাধিকার বিষয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার পেরী পার্কে এলএফসি স্পোর্টস ক্লাবের অডিটরিয়ামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা মানবাধিকার এবং আইনী দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রবাসী ভোটাধিকারের বিষয়টি পর্যালোচনার পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নিয়ম ও চর্চার কথা উল্লেখ করেন। মুক্ত আলোচনা এবং প্রশ্নোত্তর পর্বে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রবাসীদের ভোট বাস্তবায়নের জন্য একটি পরিস্কার রোডম্যাপের দাবী জানানো হয়।
চব্বিশের জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্ব দেয়া ছাত্রজনতার নতুন রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি বা এনসিপির অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের নেতা সাইয়েদ ইমামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভা দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিনিধি সালওয়া শামসের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয়। তিনি জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণ করে বলেন, অসংখ্য মানুষের ত্যাগে যে নতুন বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি তাতে সকলের নায্য অধিকার বাস্তবায়ন হওয়া জরুরী। প্রবাসীদের ভোটাধিকার এমনই একটি নায্য অধিকার।
বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী এবং সিডনি’র বাংলাদেশী কমিউনিটিতে স্বাস্থ্য বিষয়ক সমাজসেবা কর্মকান্ডের জন্য পরিচিত ব্যক্তিত্ব কামাল পাশা তার ‘সীমান্ত ছাড়িয়ে অধিকারের ব্যপ্তি: প্রবাসীদের ভোটাধিকার কেন জরুরী’ শীর্ষক প্রবন্ধে মানবাধিকার বিষয়ক বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সনদ ও সংগঠনের চর্চার উদাহরণ দিয়ে বলেন, সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকার লক্ষ লক্ষ প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে যে অবদান রেখে চলেছে, মৌলিক মানবাধিকারের পাশাপাশি সে প্রেক্ষাপটে চিন্তা করলেও তাদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণের অবসান ঘটানো এখন সময়ের দাবী।
‘বিভিন্ন দেশের প্রবাসী ভোটাধিকার চর্চার নমুনা: বাংলাদেশের জন্য শিক্ষ’ বিষয়ক প্রবন্ধে বিশিষ্ট রাজনৈতিক কর্মী সাইয়েদ সামনান ইউরোপ, এশিয়া ও নর্থ আমেরিকার বিভিন্ন দেশ কি ধরণের মডেলে তাদের প্রবাসীদের ভোটাধিকার বাস্তবায়ন করে থাকে, এসব বিস্তারিত উদাহরণ তুলে ধরেন। পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন মডেলে সুবিধা এবং অসুবিধা নিয়েও তুলনামূলক আলোচনা করেন।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে কাজ করা খ্যাতনামা মানবাধিকার বিষয় আইনজীবি ব্যারিস্টার জাকি ওমর তার “রাজনৈতিক অন্তর্ভূক্তি অর্জনের আইনী উপায়: সাংবিধানিক ও নির্বাচনী অধিকার” শীর্ষক প্রবন্ধে প্রবাসীদের ভোটাধিকার বাস্তবায়নের পথে মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক প্রশ্নের সমাধান, বাংলাদেশের সংবিধান কর্তৃক প্রদত্ত অধিকারটি বাস্তবায়নের প্রায়োগিক উপায়সমূহ এবং এই ভোটাধিকার বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল সহ সকল মহলের সদিচ্ছা ও কর্মতৎপরতার গুরুত্বের কথা বলেন।
এনসিপি অস্ট্রেলিয়ার নেতা রায়হান হোসাইন বাংলাদেশের ইলেকশন কমিশন কর্তৃক প্রকাশিত পরিকল্পনাপত্রের নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সমাবেশের সমাপনী পর্বে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে আসলে কারা প্রবাসী হিসেবে বিবেচ্য, পোস্টাল এবং ইন্টারনেট ভোটিং এর নানা সুবিধা, অসুবিধা, কারিগরী দিক ও সম্ভাব্য সমস্যাসমূহ, এই ভোটাধিকার বাংলাদেশের জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনগুলোতে কি ধরণের ইতিবাচক ও নেতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে, এসব প্রসঙ্গে উপস্থিতি শ্রোতাদের অংশগ্রহণে মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় এই আলোচনা সভায় সংঘটিত আলোচনার সারসংক্ষেপ তৈরি করে বাংলাদেশ সরকারের কাছে প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রসঙ্গে একটি আহবানপত্র প্রেরণের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই আরব দেশগুলোর মধ্যে এই রাষ্ট্রের প্রতি একধরনের ঐক্যবদ্ধ বিরোধিতা তৈরি হয়।
১২ ঘণ্টা আগেট্রাম্প বলেন, ‘আমি মনে করি তৃতীয় কোনো রাজনৈতিক দল গঠন করাটা একেবারেই হাস্যকর। যুক্তরাষ্ট্রে দুই দলের যে রাজনৈতিক কাঠামো, তা বহু বছর ধরেই আছে। তৃতীয় কোনো দল এখানে আনার চেষ্টা শুধু বিভ্রান্তি তৈরি করবে। তিনি (মাস্ক) চাইলে মজা করতে পারেন। তবে আমার মনে হয় এটি হাস্যকর।’
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান— এই দুই দলের বৃত্তে আবর্তিত হচ্ছে। তবে মাস্ক বলছেন, বাস্তবে এই দুই দল একে অন্যের পরিপূরক হয়ে উঠেছে। ‘তারা ভিন্ন পোশাক পরে একসঙ্গে আমাদের নিয়ন্ত্রণ করছে— এটাই ইউনিপার্টি,’— বলেন মাস্ক।
১৪ ঘণ্টা আগেইয়েমেনের তিনটি বন্দর ও একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে হুতিদের অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে দেশটির প্রধান বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল হয়ে পড়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে