
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত ও একজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার আমির হোসেন রুবেল (৪২) ও সিলেটের বিছানাকান্দি এলাকার নাসির উদ্দিন (৪৮)। আহত হয়েছেন চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার মোহাম্মদ মোক্তার আলী (৩৫)।
শুক্রবার ভোরে আবুধাবির সিলা হাইওয়ে, বর্তমান খলিফা বিন জায়েদ রোডের ১১ নম্বর এক্সিটের আগে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আহত মোক্তার আলী জানান, সেদিন ভোরে তিনি তার বন্ধু নাসির উদ্দিনকে নিয়ে আবুধাবি শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরের হামিম এলাকায় মাছ ধরতে যাচ্ছিলেন। পথে গাড়ির ত্রুটি দেখা দিলে তিনি সেটি রাস্তার পাশে থামান। এরপর সহযোগিতার জন্য বন্ধু আমির হোসেন রুবেলকে ফোন করেন।
রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাড়ির কুল্যান্টে পানি ঢালতে যান এবং মোক্তারকে ইঞ্জিন চালু করতে বলেন। সেসময় রুবেল ও নাসির দুই গাড়ির মাঝখানে অবস্থান করছিলেন। ঠিক তখনই পেছন দিক থেকে ছয় চাকার একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের গাড়ি দুটিকে আঘাত করে প্রায় আধা কিলোমিটার টেনে নিয়ে যায়।
ধাক্কায় তিনটি গাড়িতেই আগুন ধরে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই রুবেল দগ্ধ হয়ে ও নাসির মাথায় আঘাত পেয়ে মারা যান।
তবে মোক্তার আলী ঘাড় ও পায়ে আঘাত পেয়েও প্রাণে বেঁচে যান। পরে তাকে মাফরাক বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। দুই নিহতের লাশ বানিয়াস সেন্ট্রাল মর্গে রাখা হয়েছে।
নিহত রুবেল ও নাসির দীর্ঘদিন ধরে আবুধাবিতে আবাসন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রুবেল ছিলেন ১৮ বছর ধরে প্রবাসে, আর নাসির ১৭ বছর ধরে। রুবেলের ১২ ও ১ বছরের দুই ছেলে এবং ৭ বছরের এক মেয়ে রয়েছে। নাসিরের রয়েছে ১১ বছরের এক মেয়ে ও ৫ বছরের এক ছেলে।
ঘটনার পর পুলিশ ট্রাকটি ও তার চালককে আটক করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, চালক ঘুমের মধ্যে থাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
প্রয়োজনীয় তদন্ত ও আনুষ্ঠানিকতা শেষে নিহতদের লাশ দেশে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান মোক্তার আলী।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত ও একজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার আমির হোসেন রুবেল (৪২) ও সিলেটের বিছানাকান্দি এলাকার নাসির উদ্দিন (৪৮)। আহত হয়েছেন চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার মোহাম্মদ মোক্তার আলী (৩৫)।
শুক্রবার ভোরে আবুধাবির সিলা হাইওয়ে, বর্তমান খলিফা বিন জায়েদ রোডের ১১ নম্বর এক্সিটের আগে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আহত মোক্তার আলী জানান, সেদিন ভোরে তিনি তার বন্ধু নাসির উদ্দিনকে নিয়ে আবুধাবি শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরের হামিম এলাকায় মাছ ধরতে যাচ্ছিলেন। পথে গাড়ির ত্রুটি দেখা দিলে তিনি সেটি রাস্তার পাশে থামান। এরপর সহযোগিতার জন্য বন্ধু আমির হোসেন রুবেলকে ফোন করেন।
রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাড়ির কুল্যান্টে পানি ঢালতে যান এবং মোক্তারকে ইঞ্জিন চালু করতে বলেন। সেসময় রুবেল ও নাসির দুই গাড়ির মাঝখানে অবস্থান করছিলেন। ঠিক তখনই পেছন দিক থেকে ছয় চাকার একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের গাড়ি দুটিকে আঘাত করে প্রায় আধা কিলোমিটার টেনে নিয়ে যায়।
ধাক্কায় তিনটি গাড়িতেই আগুন ধরে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই রুবেল দগ্ধ হয়ে ও নাসির মাথায় আঘাত পেয়ে মারা যান।
তবে মোক্তার আলী ঘাড় ও পায়ে আঘাত পেয়েও প্রাণে বেঁচে যান। পরে তাকে মাফরাক বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। দুই নিহতের লাশ বানিয়াস সেন্ট্রাল মর্গে রাখা হয়েছে।
নিহত রুবেল ও নাসির দীর্ঘদিন ধরে আবুধাবিতে আবাসন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রুবেল ছিলেন ১৮ বছর ধরে প্রবাসে, আর নাসির ১৭ বছর ধরে। রুবেলের ১২ ও ১ বছরের দুই ছেলে এবং ৭ বছরের এক মেয়ে রয়েছে। নাসিরের রয়েছে ১১ বছরের এক মেয়ে ও ৫ বছরের এক ছেলে।
ঘটনার পর পুলিশ ট্রাকটি ও তার চালককে আটক করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, চালক ঘুমের মধ্যে থাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
প্রয়োজনীয় তদন্ত ও আনুষ্ঠানিকতা শেষে নিহতদের লাশ দেশে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান মোক্তার আলী।

বিচারক বলেন, লাই জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি ছিলেন। তিনি বিদেশি শক্তির সঙ্গে যোগসাজশের ষড়যন্ত্রের মূল পরিকল্পনাকারী। তবে এ অপরাধে তার সাজা কী হবে, আদালত সেটি পরে ঘোষণা করবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
মেডেলিনের কাছের বেলো শহরের একটি স্কুলের ওই শিক্ষার্থীরা গ্র্যাজুয়েশন উদ্যাপন করতে গিয়েছিল। তাদের বয়স ১৬ থেকে ১৮ বছর।
১৩ ঘণ্টা আগে
নিউ সাউথ ওয়েলসের পুলিশ কমিশনার ম্যাল ল্যানিয়ন এসব তথ্য জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। হামলায় জড়িত দুজনের নাম তিনি সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেননি। তারা অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক কি না, সে বিষয়টিও স্পষ্ট করেননি।
১৩ ঘণ্টা আগে
তিনি আরো বলেন, বার্লিনের এই সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ। আমরা মার্কিনিদের সঙ্গে এবং ইউরোপীয়দের সঙ্গে বৈঠক করছি এবং আজ ও আগামীকাল এই বৈঠকগুলো বার্লিনে হচ্ছে।
১ দিন আগে