ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান আসিম মুনিরকে ‘ফিল্ড মার্শাল’ পদে পদোন্নতি দিয়েছে দেশটির সরকার। ‘অপারেশন বানিয়ান-উন-মারসুস’ সফলভাবে পরিচালনা ও শত্রুদের পরাজিত করার অনন্য কৌশল গ্রহণের কারণে তাকে এ পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানি গণমাধ্যম দ্য ডনের খবরে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (২০ মে) পাকিস্তানের মন্ত্রিসভা আসিম মুনিরকে এ পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দিয়েছে।
ফিল্ড মার্শাল কেবল পাকিস্তান নয়, ব্রিটিশ পদ্ধতিতেই সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ। এতদিন পর্যন্ত পাকিস্তানে কেবল আইয়ুব খান (সাবেক রাষ্ট্রপতি) এই পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন। আসিম মুনির দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ফিল্ড মার্শাল হলেন।
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে সর্বোচ্চ এই পদে এখন পর্যন্ত দুজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে শ্যাম মানেকশ’ ভারতের প্রথম ফিল্ড মার্শাল, যাকে ১৯৭৩ সালের ১ জানুয়ারি এই পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়। পরে ১৯৮৬ সালের ১৫ জানুয়ারি এই পদমর্যাদায় ভূষিত করা হয় কোদানদেরা মদপ্পা কারিয়াপ্পাকে। এ ছাড়া ভারতীয় বিমান বাহিনীতে সমমর্যাদার পদ রয়েছে ‘মার্শাল অব দ্য (ইন্ডিয়ান) এয়ার ফোর্স’, যে পদটি অর্জন করেছেন একমাত্র অর্জন সিংহ।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অপারেশন বানিয়ান-উন-মারসুসে সাহসী নেতৃত্ব, পাকিস্তানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও শত্রুদের পরাজিত করতে উচ্চমানের কৌশলের কারণে জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনিরকে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।
কাশ্মিরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান যে সংঘাতে জড়ায়, সেখানে পাকিস্তান পরিচালত অভিযানের নাম দেওয়া ‘অপারেশন বানিয়ান-উন-মারসুস’। পাকিস্তানের সেনাপ্রধান হিসেবে এ সামরিক অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন আসিফ।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিবৃতি বলছে, ফেডারেল মন্ত্রিসভা ঘোষণা করেছে যে চিফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির অনুকরণীয় সাহস, সংকল্প ও সশস্ত্র বাহিনীর যুদ্ধ কৌশল ও প্রচেষ্টার পূর্ণ সমন্বয়ের মাধ্যমে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অতুলনীয় নেতৃত্বের জন্য সেনাপ্রধানকে ধন্যবাদ। পাকিস্তান সত্যের যুদ্ধে ঐতিহাসিক জয় অর্জন করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অসাধারণ সামরিক নেতৃত্ব, সাহস ও বীরত্ব, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডগত সংহতি রক্ষা এবং শত্রুর বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরক্ষার স্বীকৃতি হিসেবে মন্ত্রিসভা জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনিরকে ফিল্ড মার্শাল র্যাংক দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হলো।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বার্তায় জানানো হয়েছে, ফিল্ড মার্শাল পদে পদোন্নতির প্রতিক্রিয়ায় আসিফ মুনির সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। এ অর্জনকে গোটা জাতির অর্জন হিসেবে অভিহিত করেছেন।
আসিফ মুনির বলেন, এই সম্মান পুরো জাতি ও পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষ করে সামরিক-বেসামরিক শহিদ ও গাজীদের উৎসর্গ করছি। আমি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার আস্থার জন্য কৃতজ্ঞ, যার জন্য লাখ লাখ আসিম তাদের জীবন উৎসর্গ করে। এটা কোনো ব্যক্তির সম্মান নয়, বরং পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী ও পুরো জাতির সম্মান।
এদিকে পাকিস্তানের বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল জাহির আহমেদ বাবর সিধুর মেয়াদ হলেও তাকে দায়িত্ব অব্যাহত রাখতে বলেছে পাকিস্তানের মন্ত্রিসভা।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান আসিম মুনিরকে ‘ফিল্ড মার্শাল’ পদে পদোন্নতি দিয়েছে দেশটির সরকার। ‘অপারেশন বানিয়ান-উন-মারসুস’ সফলভাবে পরিচালনা ও শত্রুদের পরাজিত করার অনন্য কৌশল গ্রহণের কারণে তাকে এ পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানি গণমাধ্যম দ্য ডনের খবরে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (২০ মে) পাকিস্তানের মন্ত্রিসভা আসিম মুনিরকে এ পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দিয়েছে।
ফিল্ড মার্শাল কেবল পাকিস্তান নয়, ব্রিটিশ পদ্ধতিতেই সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ। এতদিন পর্যন্ত পাকিস্তানে কেবল আইয়ুব খান (সাবেক রাষ্ট্রপতি) এই পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন। আসিম মুনির দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ফিল্ড মার্শাল হলেন।
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে সর্বোচ্চ এই পদে এখন পর্যন্ত দুজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে শ্যাম মানেকশ’ ভারতের প্রথম ফিল্ড মার্শাল, যাকে ১৯৭৩ সালের ১ জানুয়ারি এই পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়। পরে ১৯৮৬ সালের ১৫ জানুয়ারি এই পদমর্যাদায় ভূষিত করা হয় কোদানদেরা মদপ্পা কারিয়াপ্পাকে। এ ছাড়া ভারতীয় বিমান বাহিনীতে সমমর্যাদার পদ রয়েছে ‘মার্শাল অব দ্য (ইন্ডিয়ান) এয়ার ফোর্স’, যে পদটি অর্জন করেছেন একমাত্র অর্জন সিংহ।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অপারেশন বানিয়ান-উন-মারসুসে সাহসী নেতৃত্ব, পাকিস্তানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও শত্রুদের পরাজিত করতে উচ্চমানের কৌশলের কারণে জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনিরকে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।
কাশ্মিরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান যে সংঘাতে জড়ায়, সেখানে পাকিস্তান পরিচালত অভিযানের নাম দেওয়া ‘অপারেশন বানিয়ান-উন-মারসুস’। পাকিস্তানের সেনাপ্রধান হিসেবে এ সামরিক অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন আসিফ।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিবৃতি বলছে, ফেডারেল মন্ত্রিসভা ঘোষণা করেছে যে চিফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির অনুকরণীয় সাহস, সংকল্প ও সশস্ত্র বাহিনীর যুদ্ধ কৌশল ও প্রচেষ্টার পূর্ণ সমন্বয়ের মাধ্যমে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অতুলনীয় নেতৃত্বের জন্য সেনাপ্রধানকে ধন্যবাদ। পাকিস্তান সত্যের যুদ্ধে ঐতিহাসিক জয় অর্জন করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অসাধারণ সামরিক নেতৃত্ব, সাহস ও বীরত্ব, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডগত সংহতি রক্ষা এবং শত্রুর বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরক্ষার স্বীকৃতি হিসেবে মন্ত্রিসভা জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনিরকে ফিল্ড মার্শাল র্যাংক দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হলো।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বার্তায় জানানো হয়েছে, ফিল্ড মার্শাল পদে পদোন্নতির প্রতিক্রিয়ায় আসিফ মুনির সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। এ অর্জনকে গোটা জাতির অর্জন হিসেবে অভিহিত করেছেন।
আসিফ মুনির বলেন, এই সম্মান পুরো জাতি ও পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষ করে সামরিক-বেসামরিক শহিদ ও গাজীদের উৎসর্গ করছি। আমি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার আস্থার জন্য কৃতজ্ঞ, যার জন্য লাখ লাখ আসিম তাদের জীবন উৎসর্গ করে। এটা কোনো ব্যক্তির সম্মান নয়, বরং পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী ও পুরো জাতির সম্মান।
এদিকে পাকিস্তানের বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল জাহির আহমেদ বাবর সিধুর মেয়াদ হলেও তাকে দায়িত্ব অব্যাহত রাখতে বলেছে পাকিস্তানের মন্ত্রিসভা।
এ বৈঠকের দিন-তারিখ নিয়ে অবশ্য কোনো তরহ্য মেলেনি। নির্ধারণ হয়নি বৈঠকের স্থানও। তবে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্ৎস আভাস দিয়েছেন, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ত্রিপাক্ষিক বৈঠকটি হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেবৈঠকের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ বন্ধে অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, কূটনৈতিকভাবে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সমর্থন আছে।
১১ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম নির্বাচনের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে।তবে সমালোচকরা ইতোমধ্যেই এই নির্বাচনকে ধোঁকাবাজি বলে উল্লেখ করেছেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে