
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সারা বিশ্ব যখন ঈদুল ফিতরের আনন্দে মাতোয়ারা, তখন গাজার আকাশে বোমার গর্জন, বাতাসে কান্নার শব্দ। দখলদার ইসরায়েলের হামলা থেকে মুক্তি মিলছে না ঈদের দিনও। রোববার (৩০ মার্চ) ঈদের সকালে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় পাঁচ শিশুসহ অন্তত নয় ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
ঈদের দিনে যেখানে মুসলিমদের ঘরে ঘরে উৎসবের আমেজ থাকার কথা, সেখানে গাজার শিশুদের শরীরে নতুন পোশাকের বদলে জখমের চিহ্ন। অনাহার আর আতঙ্কে কাটছে তাদের দিন। ভোর থেকে দখলদার বাহিনীর বিমান ও কামানের গোলাবর্ষণে গাজার বিভিন্ন এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
উৎসবের বদলে অনেকেই ছুটেছেন কবরস্থানে। নিহত স্বজনদের কবরে ফুল দিতে গিয়েও নিস্তার মেলেনি। পশ্চিম তীরের জেনিনে ঈদ উপলক্ষে কবর জিয়ারত করতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে শ্বাসকষ্টে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম।
গাজার মসজিদগুলোতেও ছিল শোকের ছায়া। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন ফিলিস্তিনিরা। নামাজের সময়ও শোনা গেছে ইসরায়েলি আগ্রাসনের আওয়াজ। এক ভিডিওতে দেখা যায়, নামাজ চলাকালে গুলির শব্দে কেঁপে উঠছে এলাকা।
গাজার আল-আকসা হাসপাতালের একটি মর্গে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছেন এক সাংবাদিক। সেখানে এক ফিলিস্তিনি মা তার মেয়েকে নিয়ে এসেছেন বাবার শেষ বিদায় জানাতে। ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন মেয়েটির বাবা।
গাজার এই অমানবিক পরিস্থিতির কোনো সমাধান এখনো দৃশ্যমান নয়। ঈদের দিনেও ফিলিস্তিনিরা প্রাণ বাঁচানোর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
সূত্র: আল-জাজিরা

সারা বিশ্ব যখন ঈদুল ফিতরের আনন্দে মাতোয়ারা, তখন গাজার আকাশে বোমার গর্জন, বাতাসে কান্নার শব্দ। দখলদার ইসরায়েলের হামলা থেকে মুক্তি মিলছে না ঈদের দিনও। রোববার (৩০ মার্চ) ঈদের সকালে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় পাঁচ শিশুসহ অন্তত নয় ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
ঈদের দিনে যেখানে মুসলিমদের ঘরে ঘরে উৎসবের আমেজ থাকার কথা, সেখানে গাজার শিশুদের শরীরে নতুন পোশাকের বদলে জখমের চিহ্ন। অনাহার আর আতঙ্কে কাটছে তাদের দিন। ভোর থেকে দখলদার বাহিনীর বিমান ও কামানের গোলাবর্ষণে গাজার বিভিন্ন এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
উৎসবের বদলে অনেকেই ছুটেছেন কবরস্থানে। নিহত স্বজনদের কবরে ফুল দিতে গিয়েও নিস্তার মেলেনি। পশ্চিম তীরের জেনিনে ঈদ উপলক্ষে কবর জিয়ারত করতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে শ্বাসকষ্টে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম।
গাজার মসজিদগুলোতেও ছিল শোকের ছায়া। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন ফিলিস্তিনিরা। নামাজের সময়ও শোনা গেছে ইসরায়েলি আগ্রাসনের আওয়াজ। এক ভিডিওতে দেখা যায়, নামাজ চলাকালে গুলির শব্দে কেঁপে উঠছে এলাকা।
গাজার আল-আকসা হাসপাতালের একটি মর্গে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছেন এক সাংবাদিক। সেখানে এক ফিলিস্তিনি মা তার মেয়েকে নিয়ে এসেছেন বাবার শেষ বিদায় জানাতে। ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন মেয়েটির বাবা।
গাজার এই অমানবিক পরিস্থিতির কোনো সমাধান এখনো দৃশ্যমান নয়। ঈদের দিনেও ফিলিস্তিনিরা প্রাণ বাঁচানোর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
সূত্র: আল-জাজিরা

এর আগে ট্রাম্পের বক্তব্য ভুলভাবে সম্পাদনা করে প্রকাশের জন্য গত সোমবার বিবিসিকে চিঠি দেন ট্রাম্পের আইনজীবীরা। ওই চিঠিতে ট্রাম্পের বক্তব্য থাকা তথ্যচিত্রটি প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাইতে এবং ‘যথাযথভাবে ক্ষতিপূরণ’ দিতে বলা হয়। এর জন্য বিবিসিকে শুক্রবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
অধিকৃত পশ্চিম তীরেও অব্যাহত আছে নেতানিয়াহু বাহিনীর হামলা ও অভিযান। হেবরনের উত্তরাঞ্চলে বেইত উমর শহরে দখলদারদের গুলিতে কয়েকজন শিশু নিহত হয়েছে। আনতাবা শহরে ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের লড়াই ও কয়েকজনকে আটকের খবর পাওয়া গেছে। জেরুজালেমে দখলদারদের অভিযানের সময় গুলিতে আহত হন অনেকে।
১৯ ঘণ্টা আগে
সংশোধনী অনুযায়ী, পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীও এখন থেকে সেনাপ্রধানের অধীনে থাকবে। তার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও পদমর্যাদা বজায় থাকবে। সমালোচকরা বলছেন, এ পরিবর্তনের ফলে সামরিক বাহিনী ও ক্ষমতাসীন জোটের হাতে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হবে।
২ দিন আগে
স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে, গত ১০ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে গাজার যেসব এলাকায় ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণ ছিল সেখানে দেড় হাজারের বেশি ভবন ধ্বংস করেছে দখলদার বাহিনী। খবর বিবিসির।
২ দিন আগে