
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোর বস্তিগুলোতে গত মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) পুলিশের ব্যাপক অভিযানে অন্তত ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। শহরের উত্তরাঞ্চলের কমপ্লেক্সো দা পেনহা ও কমপ্লেক্সো দো আলেমাঁও এলাকায় দেশটির প্রধান মাদক চক্রকে দমন করতে এই অভিযান চালানো হয়।
দেশের প্রধান মাদক চক্রকে লক্ষ্য করে পরিচালিত এই অভিযানে প্রায় আড়াই হাজার সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। পুলিশ বস্তির মুখে থাকা ব্যারিকেডগুলো গুঁড়িয়ে দিতে দুটি হেলিকপ্টার, ৩২টি সাঁজোয়া যান এবং ১২টি ধ্বংসযন্ত্র ব্যবহার করে।
রাজ্য গভর্নর ক্লাউডিও কাস্ত্রো এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এটি রাজ্যের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অভিযান।’ তিনি জানান, এ অভিযানে ৬০ জন সন্দেহভাজন গ্যাং সদস্য ও চারজন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত অভিযান চলেছে।
গভর্নর কাস্ত্রো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন, যেখানে দেখা যায় গ্যাং-নিয়ন্ত্রিত ড্রোন পুলিশের ওপর বোমা ফেলছে। তিনি বলেন, ‘এটি সাধারণ অপরাধ নয়, এটি মাদক সন্ত্রাস।’
অভিযানটি নিয়ে সমালোচনাও শুরু হয়েছে। ব্রাজিলের কংগ্রেসম্যান হেনরিকে ভিয়েরা বলেন, ‘সরকার এ বস্তিগুলোতে গুলি চালানো ও হত্যার অনুমোদন দিয়ে এগুলোকে শত্রু অঞ্চলে পরিণত করছে।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা এক বিবৃতিতে এই সহিংসতাকে ‘ভয়াবহ’ বলে উল্লেখ করে দ্রুত তদন্ত ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে।
গত বছর রিওতে পুলিশের অভিযানে প্রায় ৭০০ জন নিহত হয়েছিলেন। রিও রাজ্য আইনসভা মানবাধিকার কমিশনের প্রধান দানি মন্টেইরো বলেন, ‘রিওর ফাভেলাগুলো আবারও যুদ্ধের মঞ্চে পরিণত হয়েছে।’

ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোর বস্তিগুলোতে গত মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) পুলিশের ব্যাপক অভিযানে অন্তত ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। শহরের উত্তরাঞ্চলের কমপ্লেক্সো দা পেনহা ও কমপ্লেক্সো দো আলেমাঁও এলাকায় দেশটির প্রধান মাদক চক্রকে দমন করতে এই অভিযান চালানো হয়।
দেশের প্রধান মাদক চক্রকে লক্ষ্য করে পরিচালিত এই অভিযানে প্রায় আড়াই হাজার সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। পুলিশ বস্তির মুখে থাকা ব্যারিকেডগুলো গুঁড়িয়ে দিতে দুটি হেলিকপ্টার, ৩২টি সাঁজোয়া যান এবং ১২টি ধ্বংসযন্ত্র ব্যবহার করে।
রাজ্য গভর্নর ক্লাউডিও কাস্ত্রো এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এটি রাজ্যের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অভিযান।’ তিনি জানান, এ অভিযানে ৬০ জন সন্দেহভাজন গ্যাং সদস্য ও চারজন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত অভিযান চলেছে।
গভর্নর কাস্ত্রো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন, যেখানে দেখা যায় গ্যাং-নিয়ন্ত্রিত ড্রোন পুলিশের ওপর বোমা ফেলছে। তিনি বলেন, ‘এটি সাধারণ অপরাধ নয়, এটি মাদক সন্ত্রাস।’
অভিযানটি নিয়ে সমালোচনাও শুরু হয়েছে। ব্রাজিলের কংগ্রেসম্যান হেনরিকে ভিয়েরা বলেন, ‘সরকার এ বস্তিগুলোতে গুলি চালানো ও হত্যার অনুমোদন দিয়ে এগুলোকে শত্রু অঞ্চলে পরিণত করছে।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা এক বিবৃতিতে এই সহিংসতাকে ‘ভয়াবহ’ বলে উল্লেখ করে দ্রুত তদন্ত ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে।
গত বছর রিওতে পুলিশের অভিযানে প্রায় ৭০০ জন নিহত হয়েছিলেন। রিও রাজ্য আইনসভা মানবাধিকার কমিশনের প্রধান দানি মন্টেইরো বলেন, ‘রিওর ফাভেলাগুলো আবারও যুদ্ধের মঞ্চে পরিণত হয়েছে।’

বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আজ রাতে কমান্ডার ইন চিফ হিসেবে আমার নির্দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তরপশ্চিম নাইজেরিয়ায় আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী এবং মারাত্মক হামলা শুরু করেছে। আইএস যোদ্ধারা নিরীহ খ্রিষ্টানদের লক্ষ্যবস্তু
১৭ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই যোদ্ধা ওসমান হাদিকে হত্যার দায়ে ভারতকে অভিযুক্ত করে বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ করেছে শিখ সম্প্রদায়ের মানুষ। শিখ ফর জাস্টিস (এসএফজে) নামে একটি সংগঠনের নামে যুক্তরাষ্ট্রেরও ওয়াশিংটন, যুক্তরাজ্যের লন্ডন, কানাডার টরেন্টো, ভ্যানকুভার, ইতালির মিলান এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে তারা
১ দিন আগে
হামলাকারীরা পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখানোর পর দানিশকে লক্ষ্য করে অন্তত তিন রাউন্ড গুলি ছোড়েন। এর মধ্যে দুটি গুলি তার মাথায় লাগে। গুলি করার ঠিক আগে এক হামলাকারী দানিশকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘তুমি এখনো আমাকে চেনো না, এবার চিনবে।’
১ দিন আগে
গত ৫ ডিসেম্বরের রাতে ঘটনা নিয়ে কথাগুলো বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন মুহাম্মদ আতাহার হুসেইনের স্ত্রী শবনম পারভিন। ওই রাতে ৪০ বছর বয়সি মুহাম্মদ আতাহার হুসেইনকে বিহারের নাওয়াদা জেলায় রোহ অঞ্চলের ভট্টা গ্রামে নৃশংসভাবে পেটানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় বিহার শরিফ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ ডিসে
২ দিন আগে