বিশেষ প্রতিনিধি, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশ থেকে আসামে প্রবেশের সময় আন্তর্জাতিক জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ভারত শাখার প্রধান হারিস আজমল ফারুকি ও তাঁর সহযোগী অনুরাগ সিং ওরফে সোহানকে দেশটির উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) এক বিবৃতিতে আসাম পুলিশ এ দাবি করেছে।
আসাম পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ফারুকির সহযোগী অনুরাগ সিং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নাম রেখেছেন রেহান।
বাংলাদেশ থেকে আসামে প্রবেশের সময় ওই দুই জনকে আটক করার কথা আসাম পুলিশ জানালেও বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাংলাদেশকে বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি ভারত।
এই গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে বাংলাদেশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) একটি সূত্র বলছে, যে দেশের নাগরিক সে দেশেই জঙ্গিরা ধরা পড়েছে। এখানে বাংলাদেশের তেমন কিছু করণীয় নেই।
ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনআইএ) তথ্য অনুযায়ী, ভারতের দিল্লিসহ অন্যান্য স্থানে হারিসের বিরুদ্ধে বেশ কিছু মামলা রয়েছে। এনআইএ অনেক দিন ধরেই তাঁদের খুঁজছিল।
আসাম পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের ইনস্পেকটর জেনারেল পার্থসারথী মহন্ত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের জানান, আটক হারিস আজমল ফারুকি ও তাঁর সহযোগীকে এনআইএ-এর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে। তারা আরও জিজ্ঞাসাবাদ করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আসাম পুলিশের জনসংযোগ প্রধান প্রণবজ্যোতি গোস্বামী বৃহস্পতিবার বিবৃতিতে জানান, ২০ মার্চ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশের পর ধুবড়ির ধর্মশালা থেকে দুজনকে আটক করা হয়।
তিনি জানান, ধুবড়ি থেকে গুয়াহাটিতে নিয়ে আসার পর পুলিশ তাঁদের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়—তাঁরা আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের ভারতীয় শাখার প্রধান দেরাদুনের বাসিন্দা হারিস ও তাঁর সহযোগী পানিপথের বাসিন্দা অনুরাগ সিং ওরফে রেহান।
তাঁদের আটক অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া এসটিএফ প্রধান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা থেকে তথ্য পেয়ে গোপনে অভিযানের প্রস্তুতি নিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসাম পুলিশের মহানির্দেশক জি.পি. সিং বলেন, “দেশে ভয়ঙ্কর জঙ্গি কার্যকলাপ মোকাবিলার ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ে গোয়েন্দা সংস্থার সমন্বয়ের ফলেই এই গ্রেপ্তার সম্ভব হয়েছে।
আসাম পুলিশ জানিয়েছে, আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র হারিস ও তাঁর সহযোগী রেহান ভারতে আইএসের মতাদর্শ প্রচারে সক্রিয়ভাবে কাজ করছিল। ভারত শাখার প্রধান হিসেবে হারিস সদস্য সংগ্রহ, অর্থ সংগ্রহ ও বিস্ফোরক সংগ্রহের মাধ্যমে নাশকতামূলক কাজে যুক্ত ছিলেন।
বাংলাদেশ থেকে আসামে প্রবেশের সময় আন্তর্জাতিক জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ভারত শাখার প্রধান হারিস আজমল ফারুকি ও তাঁর সহযোগী অনুরাগ সিং ওরফে সোহানকে দেশটির উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) এক বিবৃতিতে আসাম পুলিশ এ দাবি করেছে।
আসাম পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ফারুকির সহযোগী অনুরাগ সিং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নাম রেখেছেন রেহান।
বাংলাদেশ থেকে আসামে প্রবেশের সময় ওই দুই জনকে আটক করার কথা আসাম পুলিশ জানালেও বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাংলাদেশকে বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি ভারত।
এই গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে বাংলাদেশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) একটি সূত্র বলছে, যে দেশের নাগরিক সে দেশেই জঙ্গিরা ধরা পড়েছে। এখানে বাংলাদেশের তেমন কিছু করণীয় নেই।
ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনআইএ) তথ্য অনুযায়ী, ভারতের দিল্লিসহ অন্যান্য স্থানে হারিসের বিরুদ্ধে বেশ কিছু মামলা রয়েছে। এনআইএ অনেক দিন ধরেই তাঁদের খুঁজছিল।
আসাম পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের ইনস্পেকটর জেনারেল পার্থসারথী মহন্ত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের জানান, আটক হারিস আজমল ফারুকি ও তাঁর সহযোগীকে এনআইএ-এর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে। তারা আরও জিজ্ঞাসাবাদ করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আসাম পুলিশের জনসংযোগ প্রধান প্রণবজ্যোতি গোস্বামী বৃহস্পতিবার বিবৃতিতে জানান, ২০ মার্চ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশের পর ধুবড়ির ধর্মশালা থেকে দুজনকে আটক করা হয়।
তিনি জানান, ধুবড়ি থেকে গুয়াহাটিতে নিয়ে আসার পর পুলিশ তাঁদের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়—তাঁরা আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের ভারতীয় শাখার প্রধান দেরাদুনের বাসিন্দা হারিস ও তাঁর সহযোগী পানিপথের বাসিন্দা অনুরাগ সিং ওরফে রেহান।
তাঁদের আটক অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া এসটিএফ প্রধান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা থেকে তথ্য পেয়ে গোপনে অভিযানের প্রস্তুতি নিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসাম পুলিশের মহানির্দেশক জি.পি. সিং বলেন, “দেশে ভয়ঙ্কর জঙ্গি কার্যকলাপ মোকাবিলার ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ে গোয়েন্দা সংস্থার সমন্বয়ের ফলেই এই গ্রেপ্তার সম্ভব হয়েছে।
আসাম পুলিশ জানিয়েছে, আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র হারিস ও তাঁর সহযোগী রেহান ভারতে আইএসের মতাদর্শ প্রচারে সক্রিয়ভাবে কাজ করছিল। ভারত শাখার প্রধান হিসেবে হারিস সদস্য সংগ্রহ, অর্থ সংগ্রহ ও বিস্ফোরক সংগ্রহের মাধ্যমে নাশকতামূলক কাজে যুক্ত ছিলেন।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতিক্রমেই গাজায় সশস্ত্র রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ট্রাম্পের দাবি, যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলটিতে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য গোষ্ঠীটিকে ‘কিছু সময়ের জন্য’ সশস্ত্র থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রই অনুমতি দিয়েছে। খবর আল
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথম দফার ৭ জিম্মির পর এবার দ্বিতীয় দফায় ১৩ ইসরায়েলি জীবিত জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। জানা গেছে, সোমবার (১৩ অক্টোবর) এসব ইসরায়েলি জিম্মিকে ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিস এলাকা থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেজিম্মি মুক্তির মধ্যেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। সোমবার বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। গাজা থেকে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির প্রক্রিয়া চলছে। প্রথম ধাপে মুক্তিপ্রাপ্ত সাতজন ইসরায়েলে প্রবেশ করেছেন। এরই মধ্যে সেখানে পৌঁছেছেন ট্রাম্প।
১২ ঘণ্টা আগেজিম্মি মুক্তি কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের 'শান্তি পরিকল্পনা' অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে। পরিকল্পনার প্রথম ধাপের অংশ হিসেবে গত শুক্রবার গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে