শাহরিয়ার শরীফ
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোটের একগুচ্ছ অভিযোগের মধ্যেই লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। দেশটির নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী, ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া সাত ধাপের নির্বাচন চলবে ১ জুন পর্যন্ত। অষ্টাদশ সংসদীয় এই নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে দেশিটির ৯৬ কোটি ভোটার।
দেশটির ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি-বিজেপি বলছে, এবারের নির্বাচনে অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করে ৫৪৩ টি আসনের ৩৭০ টির একক অধিকারী হবে। অন্যদিকে বিরোধীদের অভিযোগ, বিজেপির নির্ধারণ করা ফলাফল ঘোষণায় নির্বাচন কমিশন ব্যবহার হচ্ছে। মোদি ক্ষমতায় থাকলে ভারতীয়রা হারাতে পারেন স্বাধীনতা। বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে স্বৈরতন্ত্রের উদ্ভব হতে পারে বলেও আশঙ্কা বিরোধীদের।
বিরোধীদের এসব অভিযোগ আমল নিতে চাইছেন না ভারতীয় জনতা পার্টির নেতারা। উল্টো দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
অন্যদের অভিযোগ বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্রহনন ও শায়েস্তা করতে দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার ধুয়ো তুলেছে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দির নির্মাণ ও ভারতকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির মঞ্চে প্রতিষ্ঠিত করার বিষয়কে নির্বাচনে ভোট টানার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে বিজেপি।
সম্প্রতি ভারতের ৮০ কোটি গরিবের জন্য একাধিক উদার কল্যাণমূলক কর্মসূচি চালু করেছেন মোদি। বিনামূল্যে শস্য সরবরাহ এবং কম আয়ের পরিবারের নারীদের মাসে ১ হাজার ২৫০ রূপি ভাতা দিচ্ছে সরকার। সরকারের এ সব কর্মকাণ্ডের সামনে বিরোধীদের প্রচার ধোপে টিকছে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এবারের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলে টানা তৃতীয়বারের মতো ভারতের মসনদে বসতে যাচ্ছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। টানা দুইবার প্রধানমন্ত্রী থেকে নিজের সঙ্গে দলের অবস্থানও শক্ত করে তুলেছেন নরেন্দ্র মোদি।
মামলা ও গ্রেফতার করে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে কোণঠাসা করার অভিযোগ উঠেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে রামমন্দির নির্মাণ ও হিন্দুত্ববাদী দৃষ্টিভঙ্গীর কারণে সাধারণ জনগণের মাঝে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
তারা বলছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপির জনপ্রিয়তাকে মোকাবিলা করার মতো একক নেতৃত্ব ভোটের মাঠে নেই বললেই চলে। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে যে জোট গড়ে উঠেছে তাদের অনৈক্যের কারণে নরেন্দ্র মোদি নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে অনেকটাই নিশ্চিন্ত।
ইতিমধ্যেই বিজেপি ৩৭০টির অধিক আসনে জয়ী হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) ৪০০ আসন পার করবে বলে আশা করেন তিনি। গত নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ৩৫২টি আসনে জয়ী হয়েছিল। আর বিজেপি একাই পেয়েছিল ৩০৩টি।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) এ ২৪টির বেশি রাজনৈতিক দল রয়েছে। জোটের নেতৃত্বে রয়েছেন কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে। আরও নেতৃত্ব দিচ্ছেন রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী।
নির্বাচনের আগেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত করে কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘নির্বাচনের ম্যাচ শুরুর আগেই দুই খেলোয়াড়কে কারাবন্দি করেছেন মোদি।’
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে জোট ইন্ডিয়ার লোকতন্ত্র বাঁচাও মিছিলে দেয়া বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি ৪০০ আসন পার হতে আম্পায়ার বেছে নিয়েছেন।’
এ সময় নির্বাচনের ফলাফল পূর্বনির্ধারিত বলে অভিযোগ তোলেন বিরোধী জোটের এই নেতা।’
আন্তর্জাতিক নাগরিক অধিকার সংস্থা ফ্রিডম হাউজ বলেছে, বিজেপি সরকারের সমালোচনা করা ব্যক্তিদের, বিশেষ করে সাংবাদিকদের হয়রানি করার ঘটনা বাড়ছে। বিরোধী দলের নেতাদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি নেতাদের বিরুদ্ধে ইডি-সিবিআইসহ এজেন্সিগুলোকে অপব্যবহারের অভিযোগ প্রতি জনসভায় তুলে ধরেছেন বিরোধী জোটের নেতারা।
‘বিজেপি চায়, গোটা দেশে একটাই রাজনৈতিক দল থাকবে। তাদের নীতি ওয়ান নেশন, ওয়ান পলিটিক্যাল পার্টি-যা চলতে পারে না’- এমন অভিযোগ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান মমতা ব্যানার্জি।
‘স্বৈরতন্ত্রের সাম্প্রতিক উত্থান এবং বিরোধীদের কন্ঠস্বরকে যেভাবে বিজেপি দাবিয়ে দিচ্ছে তাতে নির্বাচনী রিগিংয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে’- বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রবীণ সমাজবিজ্ঞানী জাঁ দ্রেজ অবশ্য। সংবাদ সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘ভারতের গণতন্ত্র সংকটের দিকে চলছে।’
‘এবারের নির্বাচনে বিরোধীরা জোট গঠনের চেষ্ঠা চালিয়ে গেলেও অনৈক্যের কারণেই যে জোট ব্যর্থ হয়েছে’, সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন।
সাম্প্রতিক বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায় বিজেপির নিশ্চিত সাফল্যের কথা বলা হচ্ছে। আর পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে বিজেপি তৃণমূলের থেকে বেশি আসন পেতে পারে বলে জানান হযেছে।
সংখ্যালঘুদের অভিযোগ, তারা প্রায়ই বৈষম্য ও হামলার শিকার হন। মোদির শাসনামলে তারা দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসাবে বাস করতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে বিজেপি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
প্রথম দফায় নির্বাচন ১৯ এপ্রিল নির্বাচন কমিশনের তফশিল অনুযায়ী, ভারতের ১৮তম লোকসভার ৫৪৩ আসনের জন্য ১৯ এপ্রিল থেকে ভোট শুরু হয়। ৪৩ দিন ধরে সাত দফায় এই নির্বাচন শেষ হবে ১ জুন। ফল প্রকাশ হবে ৪ জুন। প্রথম দফায় ১৯ এপ্রিল ২১টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের ১০২টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। পরবর্তী দফাগুলো হবে ২৬ এপ্রিল, ৭ মে, ১৩ মে, ২০ মে, ২৫ মে ও ১ জুন।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোটের একগুচ্ছ অভিযোগের মধ্যেই লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। দেশটির নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী, ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া সাত ধাপের নির্বাচন চলবে ১ জুন পর্যন্ত। অষ্টাদশ সংসদীয় এই নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে দেশিটির ৯৬ কোটি ভোটার।
দেশটির ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি-বিজেপি বলছে, এবারের নির্বাচনে অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করে ৫৪৩ টি আসনের ৩৭০ টির একক অধিকারী হবে। অন্যদিকে বিরোধীদের অভিযোগ, বিজেপির নির্ধারণ করা ফলাফল ঘোষণায় নির্বাচন কমিশন ব্যবহার হচ্ছে। মোদি ক্ষমতায় থাকলে ভারতীয়রা হারাতে পারেন স্বাধীনতা। বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে স্বৈরতন্ত্রের উদ্ভব হতে পারে বলেও আশঙ্কা বিরোধীদের।
বিরোধীদের এসব অভিযোগ আমল নিতে চাইছেন না ভারতীয় জনতা পার্টির নেতারা। উল্টো দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
অন্যদের অভিযোগ বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্রহনন ও শায়েস্তা করতে দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার ধুয়ো তুলেছে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দির নির্মাণ ও ভারতকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির মঞ্চে প্রতিষ্ঠিত করার বিষয়কে নির্বাচনে ভোট টানার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে বিজেপি।
সম্প্রতি ভারতের ৮০ কোটি গরিবের জন্য একাধিক উদার কল্যাণমূলক কর্মসূচি চালু করেছেন মোদি। বিনামূল্যে শস্য সরবরাহ এবং কম আয়ের পরিবারের নারীদের মাসে ১ হাজার ২৫০ রূপি ভাতা দিচ্ছে সরকার। সরকারের এ সব কর্মকাণ্ডের সামনে বিরোধীদের প্রচার ধোপে টিকছে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এবারের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলে টানা তৃতীয়বারের মতো ভারতের মসনদে বসতে যাচ্ছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। টানা দুইবার প্রধানমন্ত্রী থেকে নিজের সঙ্গে দলের অবস্থানও শক্ত করে তুলেছেন নরেন্দ্র মোদি।
মামলা ও গ্রেফতার করে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে কোণঠাসা করার অভিযোগ উঠেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে রামমন্দির নির্মাণ ও হিন্দুত্ববাদী দৃষ্টিভঙ্গীর কারণে সাধারণ জনগণের মাঝে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
তারা বলছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপির জনপ্রিয়তাকে মোকাবিলা করার মতো একক নেতৃত্ব ভোটের মাঠে নেই বললেই চলে। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে যে জোট গড়ে উঠেছে তাদের অনৈক্যের কারণে নরেন্দ্র মোদি নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে অনেকটাই নিশ্চিন্ত।
ইতিমধ্যেই বিজেপি ৩৭০টির অধিক আসনে জয়ী হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) ৪০০ আসন পার করবে বলে আশা করেন তিনি। গত নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ৩৫২টি আসনে জয়ী হয়েছিল। আর বিজেপি একাই পেয়েছিল ৩০৩টি।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) এ ২৪টির বেশি রাজনৈতিক দল রয়েছে। জোটের নেতৃত্বে রয়েছেন কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে। আরও নেতৃত্ব দিচ্ছেন রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী।
নির্বাচনের আগেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত করে কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘নির্বাচনের ম্যাচ শুরুর আগেই দুই খেলোয়াড়কে কারাবন্দি করেছেন মোদি।’
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে জোট ইন্ডিয়ার লোকতন্ত্র বাঁচাও মিছিলে দেয়া বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি ৪০০ আসন পার হতে আম্পায়ার বেছে নিয়েছেন।’
এ সময় নির্বাচনের ফলাফল পূর্বনির্ধারিত বলে অভিযোগ তোলেন বিরোধী জোটের এই নেতা।’
আন্তর্জাতিক নাগরিক অধিকার সংস্থা ফ্রিডম হাউজ বলেছে, বিজেপি সরকারের সমালোচনা করা ব্যক্তিদের, বিশেষ করে সাংবাদিকদের হয়রানি করার ঘটনা বাড়ছে। বিরোধী দলের নেতাদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি নেতাদের বিরুদ্ধে ইডি-সিবিআইসহ এজেন্সিগুলোকে অপব্যবহারের অভিযোগ প্রতি জনসভায় তুলে ধরেছেন বিরোধী জোটের নেতারা।
‘বিজেপি চায়, গোটা দেশে একটাই রাজনৈতিক দল থাকবে। তাদের নীতি ওয়ান নেশন, ওয়ান পলিটিক্যাল পার্টি-যা চলতে পারে না’- এমন অভিযোগ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান মমতা ব্যানার্জি।
‘স্বৈরতন্ত্রের সাম্প্রতিক উত্থান এবং বিরোধীদের কন্ঠস্বরকে যেভাবে বিজেপি দাবিয়ে দিচ্ছে তাতে নির্বাচনী রিগিংয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে’- বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রবীণ সমাজবিজ্ঞানী জাঁ দ্রেজ অবশ্য। সংবাদ সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘ভারতের গণতন্ত্র সংকটের দিকে চলছে।’
‘এবারের নির্বাচনে বিরোধীরা জোট গঠনের চেষ্ঠা চালিয়ে গেলেও অনৈক্যের কারণেই যে জোট ব্যর্থ হয়েছে’, সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন।
সাম্প্রতিক বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায় বিজেপির নিশ্চিত সাফল্যের কথা বলা হচ্ছে। আর পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে বিজেপি তৃণমূলের থেকে বেশি আসন পেতে পারে বলে জানান হযেছে।
সংখ্যালঘুদের অভিযোগ, তারা প্রায়ই বৈষম্য ও হামলার শিকার হন। মোদির শাসনামলে তারা দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসাবে বাস করতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে বিজেপি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
প্রথম দফায় নির্বাচন ১৯ এপ্রিল নির্বাচন কমিশনের তফশিল অনুযায়ী, ভারতের ১৮তম লোকসভার ৫৪৩ আসনের জন্য ১৯ এপ্রিল থেকে ভোট শুরু হয়। ৪৩ দিন ধরে সাত দফায় এই নির্বাচন শেষ হবে ১ জুন। ফল প্রকাশ হবে ৪ জুন। প্রথম দফায় ১৯ এপ্রিল ২১টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের ১০২টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। পরবর্তী দফাগুলো হবে ২৬ এপ্রিল, ৭ মে, ১৩ মে, ২০ মে, ২৫ মে ও ১ জুন।
ইরান থেকে ‘লাখ লাখ ব্যারেল’ অপরিশোধিত তেল আমদানি করার অভিযোগে চীনের দু’টি তেল টার্মিনাল অপারেটর কোম্পানির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়েছে। একইসঙ্গে ইরানি তেল বহনে ব্যবহৃত একাধিক ট্যাংকারকেও এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবর থেকে গাজায় চলমান সামরিক অভিযানে এ পর্যন্ত ৬২ হাজার ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অপুষ্টি ও অনাহারের শিকার হয়ে মারা গেছেন ২৭১ জন, যার মধ্যে ১১২ জনই শিশু।
৫ ঘণ্টা আগেঘাঁটিটি চীন সীমান্ত থেকে মাত্র ২৭ কিলোমিটার (প্রায় ১৭ মাইল) দূরে অবস্থিত। ধারণা করা হচ্ছে এখানে সর্বোচ্চ নয়টি পর্যন্ত পারমাণবিক-সক্ষম আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) এবং তাদের মোবাইল লঞ্চার মজুত রাখা যেতে পারে। এটি উত্তর কোরিয়ার সেই ১৫ থেকে ২০টি গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটির মধ্যে একটি,
২০ ঘণ্টা আগে