
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

এবার অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যুক্তরাজ্য সরকারকে খোলা চিঠি লিখেছেন দেশটির ২০০ জনেরও বেশি সংসদ সদস্য।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) যুক্তরাজ্যের ২২১ জন আইনপ্রণেতা একটি খোলা চিঠিতে স্বাক্ষর করেন। এতে আগামী সপ্তাহে ফিলিস্তিন সংক্রান্ত জাতিসংঘ সম্মেলনের আগেই লেবার নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
এর মধ্য দিয়ে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান নিতে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের ওপর চাপ বাড়লো।
চিঠিতে বলা হয়, 'আমরা আশা করি, এই সম্মেলনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকার জানাবে—কখন ও কীভাবে তারা বহু প্রতীক্ষিত দুই-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান বাস্তবায়নের জন্য কাজ করবে এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে কীভাবে এটি সমন্বয় করবে।'
এতে আরও বলা হয়, 'আমরা বুঝি, যুক্তরাজ্যের পক্ষে সরাসরি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। কিন্তু আমাদের ঐতিহাসিক ভূমিকা ও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হওয়ার কারণে ব্রিটেনের স্বীকৃতি বিশ্বে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। সে কারণেই আমরা আপনাদের এই পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।'
লেবার পার্টির এমপি সারা চ্যাম্পিয়ন জানান, চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা নয়টি ভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্য। এসব দলের মধ্যে রয়েছে লেবার, কনজারভেটিভ, লিবারেল ডেমোক্র্যাট, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি) ও গ্রিন পার্টি।
এমন এক সময় এই খোলা চিঠি প্রকাশ পেল, যখন গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের লাগাতার বোমাবর্ষণ ও অবরোধ নিয়ে যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বজুড়ে জনগণের ক্ষোভ বাড়ছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো ঘোষণা দেন, তিনি আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবেন।

এবার অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যুক্তরাজ্য সরকারকে খোলা চিঠি লিখেছেন দেশটির ২০০ জনেরও বেশি সংসদ সদস্য।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) যুক্তরাজ্যের ২২১ জন আইনপ্রণেতা একটি খোলা চিঠিতে স্বাক্ষর করেন। এতে আগামী সপ্তাহে ফিলিস্তিন সংক্রান্ত জাতিসংঘ সম্মেলনের আগেই লেবার নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
এর মধ্য দিয়ে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান নিতে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের ওপর চাপ বাড়লো।
চিঠিতে বলা হয়, 'আমরা আশা করি, এই সম্মেলনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকার জানাবে—কখন ও কীভাবে তারা বহু প্রতীক্ষিত দুই-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান বাস্তবায়নের জন্য কাজ করবে এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে কীভাবে এটি সমন্বয় করবে।'
এতে আরও বলা হয়, 'আমরা বুঝি, যুক্তরাজ্যের পক্ষে সরাসরি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। কিন্তু আমাদের ঐতিহাসিক ভূমিকা ও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হওয়ার কারণে ব্রিটেনের স্বীকৃতি বিশ্বে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। সে কারণেই আমরা আপনাদের এই পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।'
লেবার পার্টির এমপি সারা চ্যাম্পিয়ন জানান, চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা নয়টি ভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্য। এসব দলের মধ্যে রয়েছে লেবার, কনজারভেটিভ, লিবারেল ডেমোক্র্যাট, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি) ও গ্রিন পার্টি।
এমন এক সময় এই খোলা চিঠি প্রকাশ পেল, যখন গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের লাগাতার বোমাবর্ষণ ও অবরোধ নিয়ে যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বজুড়ে জনগণের ক্ষোভ বাড়ছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো ঘোষণা দেন, তিনি আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবেন।

লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদ ডেবেইবা তার বিবৃতিতে বলেন, ‘এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা জাতির, সামরিক প্রতিষ্ঠানের এবং সাধারণ মানুষের জন্য একটি বড় ক্ষতি। আমরা এমন ব্যক্তিদের হারালাম যারা আন্তরিকতা, দায়িত্ববোধ এবং দেশপ্রেমের সঙ্গে তাদের দেশকে সেবা করেছেন।’
১ দিন আগে
ভারতের দিল্লি ও কলকাতায় বাংলাদেশের দূতাবাস, উপদূতাবাস এবং পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়িতে বাংলাদেশ ভিসা আবেদন কেন্দ্রের সামনে লাগাতার বিক্ষোভ চলছে। এর মধ্যেই ত্রিপুরা সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
২ দিন আগে
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ফিলিস্তিনিদের অধিকারের পক্ষে সোচ্চার ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশনে’র কারাবন্দি সদস্যদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেন থুনবার্গ। সংগঠনটিকে ব্রিটিশ সরকার ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করেছে।
২ দিন আগে
ময়মনসিংহে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে দীপু চন্দ্র দাস নামে এক পোশাক শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার পর মরদেহ পোড়ানোর ঘটনার প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ হচ্ছে বলে জানিয়েছে ভারতের স্থানীয় গণমাধ্যম।
২ দিন আগে