ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জার্মানিতে পাঁচ লাখ ৩১ হাজার ৬০০ মানুষের স্থায়ী আবাসন নেই বলে জানিয়েছে দেশটির আবাসন, নগর উন্নয়ন ও ভবন মন্ত্রণালয়। দ্বিতীয়বারের মতো প্রকাশিত ‘হোমলেসনেস রিপোর্টে’ এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
ডয়েচে ভেলে বাংলার খবরে বলা হয়, গত বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছিল জার্মানির মন্ত্রণালয়। তার ভিত্তিতেই সবশেষ এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গৃহহীনদের মধ্যে চার লাখ ৩৯ হাজার ৫০০ জনকে জরুরি আবাসন সহায়তা ব্যবস্থাপনায় রাখা হয়েছিল। আর ৬০ হাজার ৪০০ জন গৃহহীন আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও পরিচিতদের বাসায় ছিলেন। গৃহহীন বাকিরা রাস্তা বা অস্থায়ী আবাসনে বাস করছেন।
এর আগে ২০২২ সালে গৃহহীনদের নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে জার্মানি। ওই সময় গৃহহীনের সংখ্যা ছিল দুই লাখ ৬৩ হাজার। দুই বছরের ব্যবধানে গৃহহীনদের সংখ্যা হয়েছে প্রায় আড়াই গুণ।
তবে জার্মানির আবাসন, নগর উন্নয়ন ও ভবন মন্ত্রণালয় বলছে, প্রথমবার প্রতিবেদন তৈরির সময় তথ্য সংগ্রহে নানা সীমাবদ্ধতা ছিল। এ ছাড়া হালনাগাদ প্রতিবেদনে এক লাখ ৩৬ হাজার ইউক্রেনীয় শরণার্থীও আছেন। কোনো বিকল্প না থাকায় তারা শরণার্থী শিবিরে থাকছেন। আগের প্রতিবেদন প্রকাশের পর এসব ইউক্রেনীয় জার্মানিতে এসেছেন। ফলে গৃহহীনদের সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে।
জার্মানির আবাসন, নগর উন্নয়ন ও ভবনমন্ত্রী ক্লারা গেভিৎস জানান, গৃহহীন সমস্যা সমাধানে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে সমস্যা সমাধানের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, সাশ্রয়ী মূল্যে আরও আবাসন তৈরি করতে এবং গৃহহীনদের জন্য নিজস্ব বাসস্থান খুঁজে পাওয়া সম্ভব করতে জার্মানি ২০২৮ সালের মধ্যে সামাজিক আবাসনে ২০ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে।
গত বছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্যে প্রতি রাতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ গৃহহীন অবস্থায় ছিলেন বলে জানিয়েছে ‘ইউরোপিয়ান ফেডারেশন অব ন্যাশনাল অরগানাইজেশনস ওয়ার্কিং উইথ দ্য হোমলেস’।
জার্মানিতে পাঁচ লাখ ৩১ হাজার ৬০০ মানুষের স্থায়ী আবাসন নেই বলে জানিয়েছে দেশটির আবাসন, নগর উন্নয়ন ও ভবন মন্ত্রণালয়। দ্বিতীয়বারের মতো প্রকাশিত ‘হোমলেসনেস রিপোর্টে’ এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
ডয়েচে ভেলে বাংলার খবরে বলা হয়, গত বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছিল জার্মানির মন্ত্রণালয়। তার ভিত্তিতেই সবশেষ এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গৃহহীনদের মধ্যে চার লাখ ৩৯ হাজার ৫০০ জনকে জরুরি আবাসন সহায়তা ব্যবস্থাপনায় রাখা হয়েছিল। আর ৬০ হাজার ৪০০ জন গৃহহীন আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও পরিচিতদের বাসায় ছিলেন। গৃহহীন বাকিরা রাস্তা বা অস্থায়ী আবাসনে বাস করছেন।
এর আগে ২০২২ সালে গৃহহীনদের নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে জার্মানি। ওই সময় গৃহহীনের সংখ্যা ছিল দুই লাখ ৬৩ হাজার। দুই বছরের ব্যবধানে গৃহহীনদের সংখ্যা হয়েছে প্রায় আড়াই গুণ।
তবে জার্মানির আবাসন, নগর উন্নয়ন ও ভবন মন্ত্রণালয় বলছে, প্রথমবার প্রতিবেদন তৈরির সময় তথ্য সংগ্রহে নানা সীমাবদ্ধতা ছিল। এ ছাড়া হালনাগাদ প্রতিবেদনে এক লাখ ৩৬ হাজার ইউক্রেনীয় শরণার্থীও আছেন। কোনো বিকল্প না থাকায় তারা শরণার্থী শিবিরে থাকছেন। আগের প্রতিবেদন প্রকাশের পর এসব ইউক্রেনীয় জার্মানিতে এসেছেন। ফলে গৃহহীনদের সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে।
জার্মানির আবাসন, নগর উন্নয়ন ও ভবনমন্ত্রী ক্লারা গেভিৎস জানান, গৃহহীন সমস্যা সমাধানে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে সমস্যা সমাধানের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, সাশ্রয়ী মূল্যে আরও আবাসন তৈরি করতে এবং গৃহহীনদের জন্য নিজস্ব বাসস্থান খুঁজে পাওয়া সম্ভব করতে জার্মানি ২০২৮ সালের মধ্যে সামাজিক আবাসনে ২০ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে।
গত বছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্যে প্রতি রাতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ গৃহহীন অবস্থায় ছিলেন বলে জানিয়েছে ‘ইউরোপিয়ান ফেডারেশন অব ন্যাশনাল অরগানাইজেশনস ওয়ার্কিং উইথ দ্য হোমলেস’।
বুধবার (৯ অক্টোবর) ইসরায়েলি সেনারা নৌবহরে আক্রমণ চালিয়ে সব অধিকারকর্মী ও নাবিকদের আটক করে। এরপর তাদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়, যা নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত এবং ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এখানে আটক ফিলিস্তিনিরা নৃশংসভাবে নির্যাতনের শিকার হন।
১৮ ঘণ্টা আগেএ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন হাঙ্গেরির লেখক লাসলো ক্রাসনাহরকাই। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিকেলে ৫টা ৫ মিনিটের দিকে সুইডেনের স্টকহোম থেকে এ বছরের সাহিত্যে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।
১ দিন আগে