
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সুদানের খার্তুমে আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সকে (আরএসএফ) হটিয়ে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি করেছে দেশটির সেনাবাহিনী।
সুদানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে খবরে বলা হয়েছে, রাজধানী খার্তুমের কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় এখনো থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে।
আরএসএফকে উৎখাত করে প্রেসিডেন্টের ভবনের দখল নেওয়ার এ ঘটনা উত্তর আফ্রিকার দেশটির সেনাবাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অর্জন বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্টের প্রাসাদের দখল চলে যাওয়া নিয়ে আরএসএফ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। অন্যদিকে সামরিক বাহিনীর সূত্রগুলো জানিয়েছে, সেনাবাহিনী এখন প্রাসাদের চারপাশে আরএসএফ সদস্যদের সন্ধানে অভিযান চালাচ্ছে।
সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যেকার সংঘাত দীর্ঘদিনের। আরএসএফের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্থানে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ রয়েছে। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও রয়েছে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ। তবে দুপক্ষই তাদের বিরুদ্ধে আনীত এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
জাতিসংঘ বলছে. দুপক্ষের এ সংঘাত বিশ্বের অন্যতম বড় মানবিক সংকট তৈরি করেছে। এই সংকটের জের ধরেই সুদানের বিভিন্ন এলাকায় দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে, দেশব্যাপী ছড়িয়েছে অনেক প্রাণঘাতী রোগ।
মূলত ক্ষমতার দ্বন্দ্ব থেকেই সুদানের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফের মধ্যে সংঘাতের শুরু। দুপক্ষের যুদ্ধের মধ্যেই ২০২৩ সালের এপ্রিলে বাহিনী আরএসএফ প্রেসিডেন্ট প্রাসাদসহ খার্তুমের বেশির ভাগ এলাকা দখলে নেয়। সেনাবাহিনী তখন পিছু হঠতে বাধ্য হয়।
কয়েক মাস আগে থেকে সেনাবাহিনী ফের বিভিন্ন এলাকার পুনর্দখল নিতে শুরু শুরু করে। শেষ পর্যন্ত তারা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদও দখলে নিতে সমর্থ হলো। রাজধানী খার্তুমের ওপর দখল প্রতিষ্ঠা করতে পারলে সেনাবাহিনী সুদানের মধ্যাঞ্চল পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিতে পারবে।

সুদানের খার্তুমে আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সকে (আরএসএফ) হটিয়ে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি করেছে দেশটির সেনাবাহিনী।
সুদানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে খবরে বলা হয়েছে, রাজধানী খার্তুমের কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় এখনো থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে।
আরএসএফকে উৎখাত করে প্রেসিডেন্টের ভবনের দখল নেওয়ার এ ঘটনা উত্তর আফ্রিকার দেশটির সেনাবাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অর্জন বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্টের প্রাসাদের দখল চলে যাওয়া নিয়ে আরএসএফ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। অন্যদিকে সামরিক বাহিনীর সূত্রগুলো জানিয়েছে, সেনাবাহিনী এখন প্রাসাদের চারপাশে আরএসএফ সদস্যদের সন্ধানে অভিযান চালাচ্ছে।
সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যেকার সংঘাত দীর্ঘদিনের। আরএসএফের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্থানে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ রয়েছে। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও রয়েছে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ। তবে দুপক্ষই তাদের বিরুদ্ধে আনীত এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
জাতিসংঘ বলছে. দুপক্ষের এ সংঘাত বিশ্বের অন্যতম বড় মানবিক সংকট তৈরি করেছে। এই সংকটের জের ধরেই সুদানের বিভিন্ন এলাকায় দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে, দেশব্যাপী ছড়িয়েছে অনেক প্রাণঘাতী রোগ।
মূলত ক্ষমতার দ্বন্দ্ব থেকেই সুদানের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফের মধ্যে সংঘাতের শুরু। দুপক্ষের যুদ্ধের মধ্যেই ২০২৩ সালের এপ্রিলে বাহিনী আরএসএফ প্রেসিডেন্ট প্রাসাদসহ খার্তুমের বেশির ভাগ এলাকা দখলে নেয়। সেনাবাহিনী তখন পিছু হঠতে বাধ্য হয়।
কয়েক মাস আগে থেকে সেনাবাহিনী ফের বিভিন্ন এলাকার পুনর্দখল নিতে শুরু শুরু করে। শেষ পর্যন্ত তারা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদও দখলে নিতে সমর্থ হলো। রাজধানী খার্তুমের ওপর দখল প্রতিষ্ঠা করতে পারলে সেনাবাহিনী সুদানের মধ্যাঞ্চল পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিতে পারবে।

এর আগে ট্রাম্পের বক্তব্য ভুলভাবে সম্পাদনা করে প্রকাশের জন্য গত সোমবার বিবিসিকে চিঠি দেন ট্রাম্পের আইনজীবীরা। ওই চিঠিতে ট্রাম্পের বক্তব্য থাকা তথ্যচিত্রটি প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাইতে এবং ‘যথাযথভাবে ক্ষতিপূরণ’ দিতে বলা হয়। এর জন্য বিবিসিকে শুক্রবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
অধিকৃত পশ্চিম তীরেও অব্যাহত আছে নেতানিয়াহু বাহিনীর হামলা ও অভিযান। হেবরনের উত্তরাঞ্চলে বেইত উমর শহরে দখলদারদের গুলিতে কয়েকজন শিশু নিহত হয়েছে। আনতাবা শহরে ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের লড়াই ও কয়েকজনকে আটকের খবর পাওয়া গেছে। জেরুজালেমে দখলদারদের অভিযানের সময় গুলিতে আহত হন অনেকে।
২১ ঘণ্টা আগে
সংশোধনী অনুযায়ী, পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীও এখন থেকে সেনাপ্রধানের অধীনে থাকবে। তার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও পদমর্যাদা বজায় থাকবে। সমালোচকরা বলছেন, এ পরিবর্তনের ফলে সামরিক বাহিনী ও ক্ষমতাসীন জোটের হাতে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হবে।
২ দিন আগে
স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে, গত ১০ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে গাজার যেসব এলাকায় ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণ ছিল সেখানে দেড় হাজারের বেশি ভবন ধ্বংস করেছে দখলদার বাহিনী। খবর বিবিসির।
২ দিন আগে