
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

অপারেশন সিন্দুরের পর এই প্রথমবার পাকিস্তান সীমান্তের কাছে ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় মরুভূমি এলাকায় শুরু হয়েছে ভারতীয় মহড়া। সেনা, বিমান এবং নৌবাহিনীর বিশাল এই যৌথ সামরিক মহড়ার নাম 'ত্রিশুল'। রাজস্থানের পশ্চিম মরুভূমি থেকে শুরু করে কচ্ছ এবং স্যার ক্রিক পর্যন্ত বিস্তৃত বিশাল এলাকা জুড়ে ৩০ অক্টোবর শুরু হয়েছে মহড়াটি। চলবে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
রোববার (২ নভেম্বর) দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার প্রতিরক্ষা কর্মী অংশগ্রহণ করছেন এই মহড়ায়। এটিকে সর্বকালের বৃহত্তম যৌথ সামরিক মহড়াতে পরিণত করেছে। এতে ভারতীয় নৌবাহিনীর ২০ থেকে ২৫টি যুদ্ধজাহাজ এবং বিমান বাহিনীর প্রায় ৪০টি যুদ্ধবিমান মোতায়েন করা হয়েছে। এতে উপকূলরক্ষী বাহিনী, সীমান্তরক্ষী বাহিনী এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলো অংশগ্রহণ করে।
এক সেনা কর্মকর্তার সূত্রে বলা হয়, ত্রিশুল স্থল, আকাশ, মহাকাশ এবং মানবহীন নজরদারি সম্পদ একীভূত করার উপর জোর দিচ্ছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো একীভূত অভিযান, গভীর আক্রমণ এবং বহু-ডোমেন যুদ্ধ। এছাড়া পূর্ণ-চক্র ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম অপারেশন এবং কাউন্টার-আনম্যানড এরিয়াল সিস্টেম কিল-চেইন যাচাই করার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
মহড়ার সময় সেনাবাহিনী বেশ কয়েকটি নতুন দেশীয় অস্ত্র এবং উচ্চ প্রযুক্তির সিস্টেম পরীক্ষা করবে। এর মধ্যে রয়েছে টি-৯০ এস এবং অর্জুন ট্যাঙ্ক, হাউইটজার বন্দুক, অ্যাপাচি আক্রমণ হেলিকপ্টার এবং ভারী-লিফ্ট হেলিকপ্টার। কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেম, যোগাযোগ জ্যামিং এবং স্বয়ংক্রিয় স্পেকট্রাম পর্যবেক্ষণ সিস্টেমের মতো প্রযুক্তি মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
মহড়ার অংশ হিসাবে, সেনাবাহিনীর সুদর্শন চক্র কর্পস সুদর্শন ক্ষমতা নামে একটি লজিস্টিক ড্রিল পরিচালনা করেছে, যা ভারতের সামরিক উদ্ভাবন এবং স্বনির্ভরতা তুলে ধরে।

অপারেশন সিন্দুরের পর এই প্রথমবার পাকিস্তান সীমান্তের কাছে ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় মরুভূমি এলাকায় শুরু হয়েছে ভারতীয় মহড়া। সেনা, বিমান এবং নৌবাহিনীর বিশাল এই যৌথ সামরিক মহড়ার নাম 'ত্রিশুল'। রাজস্থানের পশ্চিম মরুভূমি থেকে শুরু করে কচ্ছ এবং স্যার ক্রিক পর্যন্ত বিস্তৃত বিশাল এলাকা জুড়ে ৩০ অক্টোবর শুরু হয়েছে মহড়াটি। চলবে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
রোববার (২ নভেম্বর) দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার প্রতিরক্ষা কর্মী অংশগ্রহণ করছেন এই মহড়ায়। এটিকে সর্বকালের বৃহত্তম যৌথ সামরিক মহড়াতে পরিণত করেছে। এতে ভারতীয় নৌবাহিনীর ২০ থেকে ২৫টি যুদ্ধজাহাজ এবং বিমান বাহিনীর প্রায় ৪০টি যুদ্ধবিমান মোতায়েন করা হয়েছে। এতে উপকূলরক্ষী বাহিনী, সীমান্তরক্ষী বাহিনী এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলো অংশগ্রহণ করে।
এক সেনা কর্মকর্তার সূত্রে বলা হয়, ত্রিশুল স্থল, আকাশ, মহাকাশ এবং মানবহীন নজরদারি সম্পদ একীভূত করার উপর জোর দিচ্ছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো একীভূত অভিযান, গভীর আক্রমণ এবং বহু-ডোমেন যুদ্ধ। এছাড়া পূর্ণ-চক্র ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম অপারেশন এবং কাউন্টার-আনম্যানড এরিয়াল সিস্টেম কিল-চেইন যাচাই করার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
মহড়ার সময় সেনাবাহিনী বেশ কয়েকটি নতুন দেশীয় অস্ত্র এবং উচ্চ প্রযুক্তির সিস্টেম পরীক্ষা করবে। এর মধ্যে রয়েছে টি-৯০ এস এবং অর্জুন ট্যাঙ্ক, হাউইটজার বন্দুক, অ্যাপাচি আক্রমণ হেলিকপ্টার এবং ভারী-লিফ্ট হেলিকপ্টার। কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেম, যোগাযোগ জ্যামিং এবং স্বয়ংক্রিয় স্পেকট্রাম পর্যবেক্ষণ সিস্টেমের মতো প্রযুক্তি মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
মহড়ার অংশ হিসাবে, সেনাবাহিনীর সুদর্শন চক্র কর্পস সুদর্শন ক্ষমতা নামে একটি লজিস্টিক ড্রিল পরিচালনা করেছে, যা ভারতের সামরিক উদ্ভাবন এবং স্বনির্ভরতা তুলে ধরে।

বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আজ রাতে কমান্ডার ইন চিফ হিসেবে আমার নির্দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তরপশ্চিম নাইজেরিয়ায় আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী এবং মারাত্মক হামলা শুরু করেছে। আইএস যোদ্ধারা নিরীহ খ্রিষ্টানদের লক্ষ্যবস্তু
১৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই যোদ্ধা ওসমান হাদিকে হত্যার দায়ে ভারতকে অভিযুক্ত করে বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ করেছে শিখ সম্প্রদায়ের মানুষ। শিখ ফর জাস্টিস (এসএফজে) নামে একটি সংগঠনের নামে যুক্তরাষ্ট্রেরও ওয়াশিংটন, যুক্তরাজ্যের লন্ডন, কানাডার টরেন্টো, ভ্যানকুভার, ইতালির মিলান এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে তারা
১ দিন আগে
হামলাকারীরা পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখানোর পর দানিশকে লক্ষ্য করে অন্তত তিন রাউন্ড গুলি ছোড়েন। এর মধ্যে দুটি গুলি তার মাথায় লাগে। গুলি করার ঠিক আগে এক হামলাকারী দানিশকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘তুমি এখনো আমাকে চেনো না, এবার চিনবে।’
১ দিন আগে
গত ৫ ডিসেম্বরের রাতে ঘটনা নিয়ে কথাগুলো বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন মুহাম্মদ আতাহার হুসেইনের স্ত্রী শবনম পারভিন। ওই রাতে ৪০ বছর বয়সি মুহাম্মদ আতাহার হুসেইনকে বিহারের নাওয়াদা জেলায় রোহ অঞ্চলের ভট্টা গ্রামে নৃশংসভাবে পেটানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় বিহার শরিফ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ ডিসে
২ দিন আগে