ঢাবি
সাম্যের স্মরণে রাজুর পাদদেশে মোমবাতি প্রজ্বালন

কর্মসূচির শুরুতে সবাই মোমবাতি হাতে নিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। পরে সম্মিলত কণ্ঠে ‘মুক্তির মন্দির সোপান তলে/ কত প্রাণ হলো বলিদান’ গানটি গাওয়া হয়। এরপর সবাই যার যার হাতের মোমবাতি রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে স্থাপন করেন।

১৮ মে ২০২৫