
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেছে মামলার তদন্তসংস্থা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ারকে হত্যা করা হয়েছে।’
শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ অভিযোগপত্র দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করে এই তথ্য জানান তিনি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় মামলার তদন্তসংস্থা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) আদালতে অভিযোগপত্রটি দাখিল করে।
পরিদর্শক আখতার মোর্শেদ বলেন, ‘এ মামলার অভিযোগপত্রে ৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আর ৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে।’
অভিযোগপত্রে তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর আখতার মোর্শেদ উল্লেখ করেন, সাম্য ও তার বন্ধুরা প্রায়ই উদ্যানে সময় কাটাতেন এবং মাদক বিক্রি বন্ধে স্থানীয়দের সচেতন করতেন। এতে মাদক বিক্রেতাদের সঙ্গে তাদের শত্রুতা তৈরি হয়। ১৩ মে রাতে সেই শত্রুতার জের ধরে সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
অভিযোগপত্রে তালিকাভুক্ত আসামিরা হলেন মেহেদী হাসান, মো. রাব্বি ওরফে কবুতর রাব্বি, মো. রিপন ওরফে আকাশ, নাহিদ হাসান পাপেল, মো. হৃদয় ইসলাম, মো. হারুন অর রশিদ সোহাগ ওরফে লম্বু সোহাগ ও মো. রবিন।
এদিকে তালিকাভুক্ত আসামিদের প্রসঙ্গে ডিবি জানায়, তারা সবাই মাদককারবারি।
এছাড়া অব্যাহতির সুপারিশ পাওয়া আসামিরা হলেন তামিম হাওলাদার, সম্রাট মল্লিক, পলাশ সরদার ও সুজন সরকার।
উল্লেখ্য, গত ১৩ মে দিবাগত রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হন শাহরিয়ার। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন তিনি।
এ ঘটনায় পরদিন অর্থাৎ ১৪ মে সকালে নিহত সাম্যের বড় ভাই শরীফুল ইসলাম শাহবাগ থানায় ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেছে মামলার তদন্তসংস্থা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ারকে হত্যা করা হয়েছে।’
শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ অভিযোগপত্র দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করে এই তথ্য জানান তিনি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় মামলার তদন্তসংস্থা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) আদালতে অভিযোগপত্রটি দাখিল করে।
পরিদর্শক আখতার মোর্শেদ বলেন, ‘এ মামলার অভিযোগপত্রে ৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আর ৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে।’
অভিযোগপত্রে তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর আখতার মোর্শেদ উল্লেখ করেন, সাম্য ও তার বন্ধুরা প্রায়ই উদ্যানে সময় কাটাতেন এবং মাদক বিক্রি বন্ধে স্থানীয়দের সচেতন করতেন। এতে মাদক বিক্রেতাদের সঙ্গে তাদের শত্রুতা তৈরি হয়। ১৩ মে রাতে সেই শত্রুতার জের ধরে সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
অভিযোগপত্রে তালিকাভুক্ত আসামিরা হলেন মেহেদী হাসান, মো. রাব্বি ওরফে কবুতর রাব্বি, মো. রিপন ওরফে আকাশ, নাহিদ হাসান পাপেল, মো. হৃদয় ইসলাম, মো. হারুন অর রশিদ সোহাগ ওরফে লম্বু সোহাগ ও মো. রবিন।
এদিকে তালিকাভুক্ত আসামিদের প্রসঙ্গে ডিবি জানায়, তারা সবাই মাদককারবারি।
এছাড়া অব্যাহতির সুপারিশ পাওয়া আসামিরা হলেন তামিম হাওলাদার, সম্রাট মল্লিক, পলাশ সরদার ও সুজন সরকার।
উল্লেখ্য, গত ১৩ মে দিবাগত রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হন শাহরিয়ার। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন তিনি।
এ ঘটনায় পরদিন অর্থাৎ ১৪ মে সকালে নিহত সাম্যের বড় ভাই শরীফুল ইসলাম শাহবাগ থানায় ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বিগত কয়েক বছর ধরে আমাদের মনে হয়েছে, বাংলাদেশে বৈষম্য মোকাবিলায় একটি আইনি কাঠামোর প্রয়োজন। আগের সরকারের সময়েও আমরা সর্বজনীন বৈষম্যবিরোধী আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছিলাম, খসড়াও তৈরি হয়েছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার প্রেক্ষাপটে, বিশেষ করে গত বছরের আগস্টে ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের ম
২ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আরও ১৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোর নিবন্ধনের বিষয়ে দাবি বা আপত্তি থাকলে তা ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে